চাপে রয়েছেন বাতিস্তা
জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে শীর্ষেই রয়েছে আর্জেন্টিনার নাম। কী দেশে, কী বিদেশে সব জায়গাতেই এ দলটিকে নিয়ে আলাদা একটি আগ্রহ পরিলক্ষিত। শুধু তা-ই নয়, প্রতিটি বড় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় এ দলটি মাঠে নামে একরাশ প্রত্যাশাকে সঙ্গী করে।
আগামী মাসে ঘরে মাঠে অনুষ্ঠিত হবে লাতিন অঞ্চলের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা কোপা আমেরিকার আসর। আর এ প্রতিযোগিতাকে ঘিরে দমবন্ধ এক প্রত্যাশার চাপ এরই মধ্যে অনুভব করতে শুরু করেছেন আর্জেন্টাইন কোচ সার্জিও বাতিস্তা।
আর্জেন্টিনার ওপর প্রত্যাশার বোঝাটা বড় করে চাপিয়েছেন দলের অন্যতম প্লে-মেকার কার্লোস তেভেজ। তিনি তো বলেই বসেছেন, ‘ঘরের মাঠে অনুষ্ঠেয় এবারের কোপা আমেরিকার ট্রফিটা বাইরে চলে গেলে সমর্থকেরা আমাদের ক্ষমা করবে না।’
বাতিস্তা অবশ্য এতটা ভাবতে রাজি নন, তার পরেও তিনি যে চাপে রয়েছেন—তা তাঁর গলাতেই স্পষ্ট। তিনি বলেছেন, ‘ঘরের মাঠে আমাদের ওপর কোপা জয়ের চাপ থাকবে—এতে সন্দেহ নেই। সব আর্জেন্টাইনই প্রত্যাশা করে থাকবে, আমরা চ্যাম্পিয়ন হব।’
আর্জেন্টিনার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বাতিস্তাকে আরও বেশি করে ভাবিয়ে তুলেছে। মোটামুটি দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে নাইজেরিয়ার কাছে ৪-১ ও পোল্যান্ডের কাছে ২-১ গোলের হার কেবল বাতিস্তা নয়, আর্জেন্টাইন সমর্থকদেরও কোপাতে প্রিয় দলের ভবিষ্যত্ নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে। ১৯৯৩ সালের পর আর্জেন্টিনা কোনো বড় আসরের শিরোপা জেতেনি। দুয়েকবার অবশ্য অলিম্পিকের সোনা গলায় তুলেছে তারা, তবে সেগুলো জাতীয় দল নয়।
এদিকে নাইজেরিয়া ও পোল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় সারির দল খেলিয়ে পরাজয়ের কারণে, খোদ আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধানেরই সমালোচনা শুনতে হয়েছে বাতিস্তাকে। আর্জেন্টাইন ফুটবলের প্রধান হুলিও গ্রানদোনা অভিযোগ করেছেন, ‘বাতিস্তা আর্জেন্টাইন জাতীয় দলের সম্মান প্রকাশ্যে নিলামে তুলেছেন।
আগামী মাসে ঘরে মাঠে অনুষ্ঠিত হবে লাতিন অঞ্চলের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতা কোপা আমেরিকার আসর। আর এ প্রতিযোগিতাকে ঘিরে দমবন্ধ এক প্রত্যাশার চাপ এরই মধ্যে অনুভব করতে শুরু করেছেন আর্জেন্টাইন কোচ সার্জিও বাতিস্তা।
আর্জেন্টিনার ওপর প্রত্যাশার বোঝাটা বড় করে চাপিয়েছেন দলের অন্যতম প্লে-মেকার কার্লোস তেভেজ। তিনি তো বলেই বসেছেন, ‘ঘরের মাঠে অনুষ্ঠেয় এবারের কোপা আমেরিকার ট্রফিটা বাইরে চলে গেলে সমর্থকেরা আমাদের ক্ষমা করবে না।’
বাতিস্তা অবশ্য এতটা ভাবতে রাজি নন, তার পরেও তিনি যে চাপে রয়েছেন—তা তাঁর গলাতেই স্পষ্ট। তিনি বলেছেন, ‘ঘরের মাঠে আমাদের ওপর কোপা জয়ের চাপ থাকবে—এতে সন্দেহ নেই। সব আর্জেন্টাইনই প্রত্যাশা করে থাকবে, আমরা চ্যাম্পিয়ন হব।’
আর্জেন্টিনার সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বাতিস্তাকে আরও বেশি করে ভাবিয়ে তুলেছে। মোটামুটি দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে নাইজেরিয়ার কাছে ৪-১ ও পোল্যান্ডের কাছে ২-১ গোলের হার কেবল বাতিস্তা নয়, আর্জেন্টাইন সমর্থকদেরও কোপাতে প্রিয় দলের ভবিষ্যত্ নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে। ১৯৯৩ সালের পর আর্জেন্টিনা কোনো বড় আসরের শিরোপা জেতেনি। দুয়েকবার অবশ্য অলিম্পিকের সোনা গলায় তুলেছে তারা, তবে সেগুলো জাতীয় দল নয়।
এদিকে নাইজেরিয়া ও পোল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় সারির দল খেলিয়ে পরাজয়ের কারণে, খোদ আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধানেরই সমালোচনা শুনতে হয়েছে বাতিস্তাকে। আর্জেন্টাইন ফুটবলের প্রধান হুলিও গ্রানদোনা অভিযোগ করেছেন, ‘বাতিস্তা আর্জেন্টাইন জাতীয় দলের সম্মান প্রকাশ্যে নিলামে তুলেছেন।
No comments