দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ভারত জয়ী
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সমর্থকদের জন্য আরও একটি হতাশার দিন ছিল কাল। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমেও সূচনাটা ছিল দুর্দান্ত। সিমন্স, এডওয়ার্ডস, সারোয়ান, স্যামুয়েলসের ব্যাট হেসে যাচ্ছিল নিরন্তর। কিন্তু, মিডল অর্ডারে হঠাত্ই ছন্দপতন। যেখানে ৩৫ ওভারে ৩ উইকেটে উইন্ডিজের সংগ্রহ ছিল ১৭৫ সেখানে ৫০ ওভারে ২৪০ রান তুলতেই সব শেষ। অধারাবাহিকতার আরও একটি নমুনা সবাই কাল দেখল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে।
এ অধারাবাহিকতার পেছনে অবশ্য একজন ভারতীয় স্পিনারের ‘দায়ভার’ সবচেয়ে বেশি। অমিত মিশ্রই মূলত নিজের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে শেষ করে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বড় রান সংগ্রহের সব প্রচেষ্টা।
অমিত মিশ্রের পাশাপাশি বিরাট কোহলি ও পার্থিব প্যাটেলের ব্যাটও কাল হেসেছে। সব মিলিয়ে ফলাফল ভারতের বিজয়। তবে জয়টা এসেছে ডাক ওয়ার্থ লইস পদ্ধতি অনুসরণ করে। ৩৭ ওভারে ১৮৩ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করে। বৃষ্টির কারণে কিছুটা সময় খেলা বন্ধ থাকার কারণে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ২৪১ রান থেকে কমে দাঁড়ায় ১৮৩ রান। তবে এ জন্য ১৩টি ওভারও কম খেলতে হয়েছে তাদের। এই লক্ষ্যে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়েই জয় তুলে নেয় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
এ জয়ের ফলে ভারত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এগিয়ে রইল ২-০ ব্যবধানে।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের এই বিজয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সুরেশ রায়না। তিনি পাওয়ার প্লেতে অমিত মিশ্রের বোলিংয়েরও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘পাওয়ার প্লেতে অমিতের বোলিং ছিল “অবিশ্বাস্য”।’ অমিত মিশ্র ৩১ রানে ৪ উইকেট নিয়েই মূলত ক্যারিবীয় ব্যাটিংয়ে ধস নামান। এর পাশাপাশি মুনাফ প্যাটেল ৩৫ রানের বিনিময়ে নেন ৩ উইকেট। কোহলির ব্যাট থেকে আসে ৮১ ও পার্থিব প্যাটেল ৫৬ রান করে ভারতকে এনে দেন আরো একটি প্রতাপান্বিত জয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সেরা পারফর্মার ছিলেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সিমন্স ও রামনরেশ সারোয়ান। সিমন্স ৫৩ ও সারোয়ান ৫৬ রান করে আশা জাগিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে।
ম্যাচ শেষে হতাশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি এ পরাজয়ের মূল কারণ হিসেবে বলেছেন প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে না পারার ব্যর্থতা। তিনি আরও বলেন, ‘আজও আমাদের সংগ্রহ ছিল লক্ষ্যের চেয়ে কমপক্ষে ৩০ রান কম।’
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৪০/৯ (৫০ ওভার)
সিমন্স ৫৩, সারোয়ান ৫৬
মিশ্র ৪/৩১, মুনাফ ৩/৩৫
ভারত ১৮৩/৩ (৩৩.৪ ওভার/ ৩৭ ওভার)
কোহলি ৮১, পার্থিব প্যাটেল ৫৬
মার্টিন ১/২৯
(ভারত ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ৭ উইকেটে জয়ী)
এ অধারাবাহিকতার পেছনে অবশ্য একজন ভারতীয় স্পিনারের ‘দায়ভার’ সবচেয়ে বেশি। অমিত মিশ্রই মূলত নিজের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে শেষ করে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বড় রান সংগ্রহের সব প্রচেষ্টা।
অমিত মিশ্রের পাশাপাশি বিরাট কোহলি ও পার্থিব প্যাটেলের ব্যাটও কাল হেসেছে। সব মিলিয়ে ফলাফল ভারতের বিজয়। তবে জয়টা এসেছে ডাক ওয়ার্থ লইস পদ্ধতি অনুসরণ করে। ৩৭ ওভারে ১৮৩ রানের লক্ষ্যমাত্রা তাড়া করে। বৃষ্টির কারণে কিছুটা সময় খেলা বন্ধ থাকার কারণে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা ২৪১ রান থেকে কমে দাঁড়ায় ১৮৩ রান। তবে এ জন্য ১৩টি ওভারও কম খেলতে হয়েছে তাদের। এই লক্ষ্যে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়েই জয় তুলে নেয় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা।
এ জয়ের ফলে ভারত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এগিয়ে রইল ২-০ ব্যবধানে।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের এই বিজয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সুরেশ রায়না। তিনি পাওয়ার প্লেতে অমিত মিশ্রের বোলিংয়েরও প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘পাওয়ার প্লেতে অমিতের বোলিং ছিল “অবিশ্বাস্য”।’ অমিত মিশ্র ৩১ রানে ৪ উইকেট নিয়েই মূলত ক্যারিবীয় ব্যাটিংয়ে ধস নামান। এর পাশাপাশি মুনাফ প্যাটেল ৩৫ রানের বিনিময়ে নেন ৩ উইকেট। কোহলির ব্যাট থেকে আসে ৮১ ও পার্থিব প্যাটেল ৫৬ রান করে ভারতকে এনে দেন আরো একটি প্রতাপান্বিত জয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সেরা পারফর্মার ছিলেন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সিমন্স ও রামনরেশ সারোয়ান। সিমন্স ৫৩ ও সারোয়ান ৫৬ রান করে আশা জাগিয়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে।
ম্যাচ শেষে হতাশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামি এ পরাজয়ের মূল কারণ হিসেবে বলেছেন প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে না পারার ব্যর্থতা। তিনি আরও বলেন, ‘আজও আমাদের সংগ্রহ ছিল লক্ষ্যের চেয়ে কমপক্ষে ৩০ রান কম।’
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৪০/৯ (৫০ ওভার)
সিমন্স ৫৩, সারোয়ান ৫৬
মিশ্র ৪/৩১, মুনাফ ৩/৩৫
ভারত ১৮৩/৩ (৩৩.৪ ওভার/ ৩৭ ওভার)
কোহলি ৮১, পার্থিব প্যাটেল ৫৬
মার্টিন ১/২৯
(ভারত ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ৭ উইকেটে জয়ী)
No comments