কঙ্গোতে ট্যাংকার বিস্ফোরণে ২০০ জন নিহত
গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোর কিভু প্রদেশে একটি তেলবাহী ট্যাংকারের বিস্ফোরণে কমপক্ষে ২০০ ব্যক্তি নিহত ও আরও ১০০ আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাতে ট্যাংকারটি বিস্ফোরণের পর একটি গ্রামে আগুন ছড়িয়ে পড়লে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় কিভুর প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র ভিনসেন্ট কাবাঙ্গা জানান, তাঞ্জানিয়া থেকে আসা দ্রুতগামী ট্যাংকারটি উল্টে গিয়ে বিস্ফোরিত হয়। পরে বিস্ফোরণের আগুন সেইঞ্জ গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। এতে কমপক্ষে ২০০ ব্যক্তি নিহত ও ১০০ আহত হন। তিনি আরও জানান, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
এদিকে কঙ্গোর নিরাপত্তায় নিয়োজিত জাতিসংঘের মোনাক ফোর্সের একজন মুখপাত্র জানান, দুর্ঘটনায় ২২৩ জন নিহত ও ১১০ আহত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনাস্থল থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা তিনটি হেলিকপ্টার নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালিয়েছেন। আহতদের উভিরা ও কিভুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, মাটি ও খড়কুটা দিয়ে তৈরি সেইঞ্জের কয়েক ডজন বাড়িঘর আগুনে পুড়ে গেছে। বিস্ফোরণের অগে ট্যাংকারটির পাশে অনেক শিশু খেলাধুলা করছিল।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, তেলচুরি করতে গিয়ে কিছু মানুষ মারা গেছেন। কিন্তু বেশিরভাগই মারা গেছেন যাঁরা ঘরের ভেতরে বিশ্বকাপ ফুটবলখেলা দেখছিলেন।শোকে পুরো গ্রাম কাঁদছে।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় কিভুর প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র ভিনসেন্ট কাবাঙ্গা জানান, তাঞ্জানিয়া থেকে আসা দ্রুতগামী ট্যাংকারটি উল্টে গিয়ে বিস্ফোরিত হয়। পরে বিস্ফোরণের আগুন সেইঞ্জ গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। এতে কমপক্ষে ২০০ ব্যক্তি নিহত ও ১০০ আহত হন। তিনি আরও জানান, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
এদিকে কঙ্গোর নিরাপত্তায় নিয়োজিত জাতিসংঘের মোনাক ফোর্সের একজন মুখপাত্র জানান, দুর্ঘটনায় ২২৩ জন নিহত ও ১১০ আহত হয়েছেন। তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনাস্থল থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা তিনটি হেলিকপ্টার নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালিয়েছেন। আহতদের উভিরা ও কিভুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, মাটি ও খড়কুটা দিয়ে তৈরি সেইঞ্জের কয়েক ডজন বাড়িঘর আগুনে পুড়ে গেছে। বিস্ফোরণের অগে ট্যাংকারটির পাশে অনেক শিশু খেলাধুলা করছিল।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, তেলচুরি করতে গিয়ে কিছু মানুষ মারা গেছেন। কিন্তু বেশিরভাগই মারা গেছেন যাঁরা ঘরের ভেতরে বিশ্বকাপ ফুটবলখেলা দেখছিলেন।শোকে পুরো গ্রাম কাঁদছে।
No comments