সাংবাদিকদের সঙ্গে সেনাদের মতবিনিময়ে কড়াকড়ি
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়-বিষয়ক আইনে কড়াকড়ি আরোপ করেছেন। গত শুক্রবার পেন্টাগনে পাঠানো তিন পৃষ্ঠার এক স্মারকে তিনি এ নির্দেশ দেন। রোলিং স্টোন সাময়িকীতে প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্টসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্যের জন্য আফগানিস্তানে নিযুক্ত মার্কিন সেনা কমান্ডার জেনারেল স্ট্যানলি ম্যাকক্রিস্টালকে বরখাস্ত করার ঘটনার পর তিনি এই কঠোর পদক্ষেপ নিলেন।
ওই সাক্ষাৎকারে ম্যাকক্রিস্টাল ও তাঁর সহযোগীরা শীর্ষস্থানীয় মার্কিন কর্মকর্তাদের সমালোচনা করেন। পেন্টাগনের প্রধান সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো এক স্মারকে এই অসতর্ক মন্তব্যের পাল্টা সমালোচনা করেন গেটস।
মার্কিন কর্মকর্তারা অবশ্য বলছেন, ম্যাকক্রিস্টালকে বরখাস্ত করার ঘটনার অনেক আগেই এই কড়াকড়ি আরোপের বিষয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ম্যাকক্রিস্টালের ঘটনার সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের কোনো সম্পর্ক নেই। এই সিদ্ধান্তের মানে এই নয় যে পেন্টাগনের মুখে কুলুপ আঁটা হলো।
পেন্টাগনে পাঠানো এই স্মারকের শিরোনাম হচ্ছে—‘ইন্টার্যাকশন উইথ দ্য মিডিয়া (সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে মত বিনিময়)’। এতে গেটস বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ে এ বিভাগের অসতর্ক আচরণে আমি উদ্বিগ্ন।’
এ ব্যাপারে প্রতিরক্ষা দপ্তরের গণবিষয়ক নতুন সহকারীমন্ত্রী ডগলাস উইলসন বলেন, রোলিং স্টোন-এর সাক্ষাৎকার পর্বের সঙ্গে গেটসের স্মারকের কোনো যোগসূত্র নেই। তিনি বলেন, স্মারকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী গেটসের অনেক দিনের উদ্বেগের বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে। বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি প্রকাশ্যে ও গোপনে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে পেন্টাগনের আলাপের বিষয়ে কথা বলে আসছেন। তাঁর কথা, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে পেন্টাগন যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলে, পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের পুরোপুরি সচেতন থাকা দরকার। তারা কী বলছে, এ ব্যাপারেও পুরোপুরি অবগত থাকা দরকার।
এর মানে কি এই যে যুদ্ধের ময়দানে থাকা একজন সেনার কোনো সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলা নিষেধ? মোটেও না। এটি এই স্মারকের লক্ষ্য নয়।
স্মারকে গেটস বলেন, রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস করাটা আইনবিরোধী। এমন কাজ বরদাস্ত করা হবে না। কারও বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
পেন্টাগনের গণমাধ্যমসচিব জিওফ মোরেল বলেন, ‘যাঁরা শত্রু নয়, এমন সাংবাদিকদের সঙ্গে এখনও খোলাখুলি মতপ্রকাশে অঙ্গীকারবদ্ধ গেটস। আমাদের বিভাগকে আরও বেশি শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
ওই সাক্ষাৎকারে ম্যাকক্রিস্টাল ও তাঁর সহযোগীরা শীর্ষস্থানীয় মার্কিন কর্মকর্তাদের সমালোচনা করেন। পেন্টাগনের প্রধান সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো এক স্মারকে এই অসতর্ক মন্তব্যের পাল্টা সমালোচনা করেন গেটস।
মার্কিন কর্মকর্তারা অবশ্য বলছেন, ম্যাকক্রিস্টালকে বরখাস্ত করার ঘটনার অনেক আগেই এই কড়াকড়ি আরোপের বিষয়ে পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ম্যাকক্রিস্টালের ঘটনার সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের কোনো সম্পর্ক নেই। এই সিদ্ধান্তের মানে এই নয় যে পেন্টাগনের মুখে কুলুপ আঁটা হলো।
পেন্টাগনে পাঠানো এই স্মারকের শিরোনাম হচ্ছে—‘ইন্টার্যাকশন উইথ দ্য মিডিয়া (সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে মত বিনিময়)’। এতে গেটস বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ে এ বিভাগের অসতর্ক আচরণে আমি উদ্বিগ্ন।’
এ ব্যাপারে প্রতিরক্ষা দপ্তরের গণবিষয়ক নতুন সহকারীমন্ত্রী ডগলাস উইলসন বলেন, রোলিং স্টোন-এর সাক্ষাৎকার পর্বের সঙ্গে গেটসের স্মারকের কোনো যোগসূত্র নেই। তিনি বলেন, স্মারকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী গেটসের অনেক দিনের উদ্বেগের বিষয়টি প্রতিফলিত হয়েছে। বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরে তিনি প্রকাশ্যে ও গোপনে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে পেন্টাগনের আলাপের বিষয়ে কথা বলে আসছেন। তাঁর কথা, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে পেন্টাগন যখন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলে, পরিস্থিতি সম্পর্কে তাদের পুরোপুরি সচেতন থাকা দরকার। তারা কী বলছে, এ ব্যাপারেও পুরোপুরি অবগত থাকা দরকার।
এর মানে কি এই যে যুদ্ধের ময়দানে থাকা একজন সেনার কোনো সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলা নিষেধ? মোটেও না। এটি এই স্মারকের লক্ষ্য নয়।
স্মারকে গেটস বলেন, রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁস করাটা আইনবিরোধী। এমন কাজ বরদাস্ত করা হবে না। কারও বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
পেন্টাগনের গণমাধ্যমসচিব জিওফ মোরেল বলেন, ‘যাঁরা শত্রু নয়, এমন সাংবাদিকদের সঙ্গে এখনও খোলাখুলি মতপ্রকাশে অঙ্গীকারবদ্ধ গেটস। আমাদের বিভাগকে আরও বেশি শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
No comments