আসছে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী চালকদের জন্য গাড়ি
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য আসছে বিশেষ ধরনের গাড়ি। আগামী বছরই রাস্তায় নামবে এই গাড়ি। যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে টেলিগ্রাফ পত্রিকা এ তথ্য জানিয়েছে।
ন্যাশনাল ফেডারেশন অব দ্য ব্লাইন্ড এবং ভার্জিনিয়া টেক-এর গবেষকেরা যৌথভাবে গাড়িটির মূল নমুনা ও বিশেষ প্রযুক্তি তৈরি করেছেন। এ প্রযুক্তির নাম দেওয়া হয়েছে ‘নন-ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেইসেস’। এ প্রযুক্তির সুবাদে একজন অন্ধ-গাড়িচালক নানা দিকনির্দেশনা পাবেন। বিশেষভাবে তৈরি এই গাড়ি নিজেই এর চালককে আশপাশের গাড়ি কিংবা অন্যান্য বস্তু সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করবে। অন্য গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে এবং কোথায় মোড় ঘোরাতে হবে, এ-সম্পর্কিত সব তথ্য চালককে পাঠাবে। গতি কমানো-বাড়ানোর ব্যাপারেও সহায়ক তথ্য পাঠাবে গাড়িটির ভাইব্রেশন সিস্টেম। আর এভাবে চোখে না দেখেও ঠিক ঠিক নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন গাড়িটির চালক।
নতুন এই গাড়ি উদ্ভাবনের এ প্রকল্পকে ইতিমধ্যে মানুষের চন্দ্র বিজয়ের অভিযানের সঙ্গেই তুলনা করা হচ্ছে। ন্যাশনাল ফেডারেশন অব দ্য ব্লাইন্ডের সভাপতি মার্ক মুরার বলেছেন, ‘আমরা এখন এমন সব এলাকা জয়ে নেমেছি, যেসব এলাকা জয়ে আগে কেউ কল্পনাই করেনি, অভিযানে নামেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্ধত্ব মানবকল্যাণের অন্তরায়—এই আপ্তবাক্য আজ ভুল প্রমাণ করে, পিছে ফেলে আমরা অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছি।’
মুরার জানান, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য এ ধরনের বিশেষ গাড়ি উদ্ভাবনের স্বপ্ন আজ থেকে প্রায় এক দশক আগে থেকে দেখতে শুরু করেন তিনি। স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে তখন তাঁর সংগঠনে গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেন। মুরার বলেন, ‘শুরুতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। একদল বলেছে, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা গাড়ি হাঁকাবেন, এও কি সম্ভব! এটা পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এ লক্ষ্যে তহবিল সংগ্রহের কোনো মানেই হয় না। অবশ্য অন্য একদল মানুষ তখন পাশে দাঁড়িয়েছে। সাহস জুগিয়েছে তারা। নানা রকম সহায়তা দিয়েছে।’
গাড়িটি আগামী জানুয়ারিতেই আনুষ্ঠানিকভাবে চলা শুরু করবে।
ন্যাশনাল ফেডারেশন অব দ্য ব্লাইন্ড এবং ভার্জিনিয়া টেক-এর গবেষকেরা যৌথভাবে গাড়িটির মূল নমুনা ও বিশেষ প্রযুক্তি তৈরি করেছেন। এ প্রযুক্তির নাম দেওয়া হয়েছে ‘নন-ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেইসেস’। এ প্রযুক্তির সুবাদে একজন অন্ধ-গাড়িচালক নানা দিকনির্দেশনা পাবেন। বিশেষভাবে তৈরি এই গাড়ি নিজেই এর চালককে আশপাশের গাড়ি কিংবা অন্যান্য বস্তু সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করবে। অন্য গাড়ির সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে এবং কোথায় মোড় ঘোরাতে হবে, এ-সম্পর্কিত সব তথ্য চালককে পাঠাবে। গতি কমানো-বাড়ানোর ব্যাপারেও সহায়ক তথ্য পাঠাবে গাড়িটির ভাইব্রেশন সিস্টেম। আর এভাবে চোখে না দেখেও ঠিক ঠিক নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন গাড়িটির চালক।
নতুন এই গাড়ি উদ্ভাবনের এ প্রকল্পকে ইতিমধ্যে মানুষের চন্দ্র বিজয়ের অভিযানের সঙ্গেই তুলনা করা হচ্ছে। ন্যাশনাল ফেডারেশন অব দ্য ব্লাইন্ডের সভাপতি মার্ক মুরার বলেছেন, ‘আমরা এখন এমন সব এলাকা জয়ে নেমেছি, যেসব এলাকা জয়ে আগে কেউ কল্পনাই করেনি, অভিযানে নামেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্ধত্ব মানবকল্যাণের অন্তরায়—এই আপ্তবাক্য আজ ভুল প্রমাণ করে, পিছে ফেলে আমরা অনেক দূর এগিয়ে যাচ্ছি।’
মুরার জানান, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য এ ধরনের বিশেষ গাড়ি উদ্ভাবনের স্বপ্ন আজ থেকে প্রায় এক দশক আগে থেকে দেখতে শুরু করেন তিনি। স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে তখন তাঁর সংগঠনে গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন করেন। মুরার বলেন, ‘শুরুতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। একদল বলেছে, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা গাড়ি হাঁকাবেন, এও কি সম্ভব! এটা পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়। এ লক্ষ্যে তহবিল সংগ্রহের কোনো মানেই হয় না। অবশ্য অন্য একদল মানুষ তখন পাশে দাঁড়িয়েছে। সাহস জুগিয়েছে তারা। নানা রকম সহায়তা দিয়েছে।’
গাড়িটি আগামী জানুয়ারিতেই আনুষ্ঠানিকভাবে চলা শুরু করবে।
No comments