কিরগিজস্তানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ ওতুনবায়েভার
পেশাদার কূটনীতিক রোজা ওতুনবায়েভা গতকাল শনিবার দাঙ্গা-বিধ্বস্ত কিরগিজস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন। মধ্য এশিয়ায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কোনো দেশে তিনিই প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট।
রাজধানী বিশকেকে সোভিয়েত যুগে নির্মিত কনসার্ট হলে ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানে শপথ নেন ওতুনবায়েভা। ভিড়ে ঠাসা ওই হলে এক হাজারের বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন। শপথ অনুষ্ঠানে ওতুনবায়েভা অস্থিতিশীল দেশে একটি নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনা করার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলার প্রতি আমি কঠোরভাবে অনুগত থাকব এবং কোনো নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি সৃষ্টির চেষ্টাকে প্রশ্রয় দেব না। সরকারের সব শাখার দাবি পূরণে আমি নীতিগতভাবে অটল থাকব। কাল্পনিক ও অলীক কিছুর ওপর ভিত্তি করে নতুন নীতি তৈরি হবে না। তা হবে অবশ্যই বাস্তব ও কার্যকর।’
ওতুনবায়েভা কিরগিজস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। যুক্তরাজ্যে রাষ্ট্রদূত হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এক নাজুক সময়ে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলেন। গত এপ্রিলে দেশের রাস্তায় রাস্তায় দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এর জের ধরে সাবেক প্রেসিডেন্ট কুরমানবেক বাকিয়েভ ক্ষমতাচ্যুত হন। এর পরই ওতুনবায়েভার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের দায়িত্ব নেয়।
ওতুনবায়েভা শপথ নেওয়ার মাত্র কয়েক দিন আগে সে দেশে ব্যাপক সমর্থন নিয়ে নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। এর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ খুলে গেছে।
রাজধানী বিশকেকে সোভিয়েত যুগে নির্মিত কনসার্ট হলে ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানে শপথ নেন ওতুনবায়েভা। ভিড়ে ঠাসা ওই হলে এক হাজারের বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন। শপথ অনুষ্ঠানে ওতুনবায়েভা অস্থিতিশীল দেশে একটি নতুন রাজনৈতিক যুগের সূচনা করার অঙ্গীকার করেন। তিনি বলেন, ‘দেশের আইনশৃঙ্খলার প্রতি আমি কঠোরভাবে অনুগত থাকব এবং কোনো নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি সৃষ্টির চেষ্টাকে প্রশ্রয় দেব না। সরকারের সব শাখার দাবি পূরণে আমি নীতিগতভাবে অটল থাকব। কাল্পনিক ও অলীক কিছুর ওপর ভিত্তি করে নতুন নীতি তৈরি হবে না। তা হবে অবশ্যই বাস্তব ও কার্যকর।’
ওতুনবায়েভা কিরগিজস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। যুক্তরাজ্যে রাষ্ট্রদূত হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এক নাজুক সময়ে দেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিলেন। গত এপ্রিলে দেশের রাস্তায় রাস্তায় দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এর জের ধরে সাবেক প্রেসিডেন্ট কুরমানবেক বাকিয়েভ ক্ষমতাচ্যুত হন। এর পরই ওতুনবায়েভার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের দায়িত্ব নেয়।
ওতুনবায়েভা শপথ নেওয়ার মাত্র কয়েক দিন আগে সে দেশে ব্যাপক সমর্থন নিয়ে নতুন সংবিধান অনুমোদিত হয়। এর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথ খুলে গেছে।
No comments