হাওয়ার্ডের পাশে ওয়াহ
খেলোয়াড়ি জীবনে জন হাওয়ার্ডকে সব সময় পাশেই পেয়েছেন স্টিভ ওয়াহ। এবার এর কিছুটা ফিরিয়ে দেওয়ার সময় এসেছে। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক। আইসিসির সহসভাপতির পদ থেকে হাওয়ার্ডের মনোনয়ন প্রত্যাখ্যাত হওয়াটা ‘লজ্জাজনক’ বলে অ্যাখ্যা দিয়েছেন ওয়াহ।
হাওয়ার্ডের মতো একজন সংগঠক আইসিসির খুব প্রয়োজন বলেই মনে করেন ওয়াহ, ‘আমার মনে হয়, বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য দারুণ এক লোক হতেন তিনি। খেলাটির প্রতি ভালোবাসা আছে তাঁর। আবার ভালো একজন কূটনীতিকও তিনি।’
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যৌথভাবে হাওয়ার্ডকে মনোনয়ন দিয়েছিল আইসিসির সহসভাপতির আসনে। সঙ্গে সমর্থন ছিল ইংল্যান্ডেরও। হাওয়ার্ডের মনোনয়ন প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় ক্রিকেটে একটু রাজনীতিও ঢুকে গেল মনে হয়। নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন কি বিষয়টিকে দেখছেন ‘দুঃখজনক’ হিসেবে।
কির এই কথার পরই অনেকে বলতে শুরু করেন, আইসিসি বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ওয়াহও কথা বলেছেন সেই সুরে। বিশ্ব ক্রিকেটের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা সংগঠনটিতে ভাঙন দেখছেন। আফ্রো-এশিয়ান দেশগুলো হাওয়ার্ডকে চায়নি বলেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করেন ওয়াহ। আইসিসির নতুন সভাপতি শারদ পাওয়ার অবশ্য বলেছেন, আইসিসি ঠিকই আছে, ‘বেশির ভাগ সদস্যই তাঁকে সমর্থন করেনি। তবে আমার মনে হয় না, আইসিসি বিভক্ত হয়ে পড়েছে।’
তবে আইসিসি থেকে তাঁর মনোনয়ন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর এই পদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মার্ক টেলরকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। হাওয়ার্ড অবশ্য বলছেন, তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার করবেন না।
এবার সহসভাপতি হতে পারলে দুই বছর পর পাওয়ারের মেয়াদ শেষে হয়তো সভাপতির পদটিই পেয়ে যেতেন হাওয়ার্ড। এ কারণেই আক্ষেপটা বেশি হাওয়ার্ড এবং তাঁর গ্রুপের।
হাওয়ার্ডের মতো একজন সংগঠক আইসিসির খুব প্রয়োজন বলেই মনে করেন ওয়াহ, ‘আমার মনে হয়, বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য দারুণ এক লোক হতেন তিনি। খেলাটির প্রতি ভালোবাসা আছে তাঁর। আবার ভালো একজন কূটনীতিকও তিনি।’
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড যৌথভাবে হাওয়ার্ডকে মনোনয়ন দিয়েছিল আইসিসির সহসভাপতির আসনে। সঙ্গে সমর্থন ছিল ইংল্যান্ডেরও। হাওয়ার্ডের মনোনয়ন প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় ক্রিকেটে একটু রাজনীতিও ঢুকে গেল মনে হয়। নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন কি বিষয়টিকে দেখছেন ‘দুঃখজনক’ হিসেবে।
কির এই কথার পরই অনেকে বলতে শুরু করেন, আইসিসি বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ওয়াহও কথা বলেছেন সেই সুরে। বিশ্ব ক্রিকেটের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা সংগঠনটিতে ভাঙন দেখছেন। আফ্রো-এশিয়ান দেশগুলো হাওয়ার্ডকে চায়নি বলেই এমনটা হয়েছে বলে মনে করেন ওয়াহ। আইসিসির নতুন সভাপতি শারদ পাওয়ার অবশ্য বলেছেন, আইসিসি ঠিকই আছে, ‘বেশির ভাগ সদস্যই তাঁকে সমর্থন করেনি। তবে আমার মনে হয় না, আইসিসি বিভক্ত হয়ে পড়েছে।’
তবে আইসিসি থেকে তাঁর মনোনয়ন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর এই পদের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মার্ক টেলরকে মনোনয়ন দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। হাওয়ার্ড অবশ্য বলছেন, তিনি মনোনয়ন প্রত্যাহার করবেন না।
এবার সহসভাপতি হতে পারলে দুই বছর পর পাওয়ারের মেয়াদ শেষে হয়তো সভাপতির পদটিই পেয়ে যেতেন হাওয়ার্ড। এ কারণেই আক্ষেপটা বেশি হাওয়ার্ড এবং তাঁর গ্রুপের।
No comments