মিয়ানমারের কারাগারে এক মার্কিনির অনশন
মিয়ানমারের একটি কারাগারে একজন মার্কিন নাগরিক অনশন করছেন। এতে তাঁর স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। জান্তা সরকার তাঁর সঙ্গে মার্কিন কূটনীতিকদের সাক্ষাত্ করতে দিচ্ছে না। এতে যুক্তরাষ্ট্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
বন্দী মার্কিন নাগরিকের বাগ্দত্তা ও তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, মিয়ানমারের বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক কিয়াও জাও লুইন বর্তমানে এতটাই অসুস্থ যে আদালত তাঁর শুনানি পর্যন্ত বাতিল করেছেন। গত শুক্রবার তাঁর শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
ওয়াশিংটনে বসবাসকারী কিয়াও লুইনের বাগ্দত্তা ওয়া ওয়া কিয়াও বলেন, ‘আমি তাঁর স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতি নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তাঁর বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।’ কিয়াও লুইনের আইনজীবী বেথ শনকি জানান, রাজনৈতিক বন্দীদের সুব্যবস্থা দেওয়ার দাবিতে ৪ ডিসেম্বর থেকে কিয়াও লুইন খাবার-দাবার বন্ধ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা লুইনের স্বাস্থ্য নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতির খবর পেয়েছি। কিন্তু এ ব্যাপারে আমরা বিস্তারিত কিছু জানি না। কেননা, মিয়ানমার সরকার তাঁর কাছে মার্কিন কূটনীতিকদের যেতে অনুমতি দিচ্ছে না।’
পরিচয়পত্র প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং কাস্টমসে বৈদেশিক মুদ্রার ঘোষণা না দেওয়ার অভিযোগে গত ৩ সেপ্টেম্বর লুইনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। লুইনের আইনজীবী শনকি বলেন, ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরে পৌঁছানোর আগেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
লুইনের আইনজীবীরা বলেছেন, গ্রেপ্তারের প্রথম দুই সপ্তাহে তাঁর ওপর অনেক অত্যাচার করা হয়েছে। এ সময় তাঁকে কোনো খাবার দেওয়া হয়নি। ঘুমাতে দেওয়া হয়নি। এমনকি চিকিত্সা থেকেও বঞ্চিত করা হয়েছে তাঁকে।
বন্দী মার্কিন নাগরিকের বাগ্দত্তা ও তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, মিয়ানমারের বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক কিয়াও জাও লুইন বর্তমানে এতটাই অসুস্থ যে আদালত তাঁর শুনানি পর্যন্ত বাতিল করেছেন। গত শুক্রবার তাঁর শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
ওয়াশিংটনে বসবাসকারী কিয়াও লুইনের বাগ্দত্তা ওয়া ওয়া কিয়াও বলেন, ‘আমি তাঁর স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতি নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তাঁর বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।’ কিয়াও লুইনের আইনজীবী বেথ শনকি জানান, রাজনৈতিক বন্দীদের সুব্যবস্থা দেওয়ার দাবিতে ৪ ডিসেম্বর থেকে কিয়াও লুইন খাবার-দাবার বন্ধ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা লুইনের স্বাস্থ্য নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তাঁর স্বাস্থ্যের অবনতির খবর পেয়েছি। কিন্তু এ ব্যাপারে আমরা বিস্তারিত কিছু জানি না। কেননা, মিয়ানমার সরকার তাঁর কাছে মার্কিন কূটনীতিকদের যেতে অনুমতি দিচ্ছে না।’
পরিচয়পত্র প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং কাস্টমসে বৈদেশিক মুদ্রার ঘোষণা না দেওয়ার অভিযোগে গত ৩ সেপ্টেম্বর লুইনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তিনি এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। লুইনের আইনজীবী শনকি বলেন, ইয়াঙ্গুন বিমানবন্দরে পৌঁছানোর আগেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
লুইনের আইনজীবীরা বলেছেন, গ্রেপ্তারের প্রথম দুই সপ্তাহে তাঁর ওপর অনেক অত্যাচার করা হয়েছে। এ সময় তাঁকে কোনো খাবার দেওয়া হয়নি। ঘুমাতে দেওয়া হয়নি। এমনকি চিকিত্সা থেকেও বঞ্চিত করা হয়েছে তাঁকে।
No comments