অর্থবছরের চার মাসে রপ্তানি আয় কমেছে ৬.৭৪ শতাংশ
চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) দেশের পণ্য রপ্তানি আয় গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় পৌনে ৭ শতাংশ কমে গেছে। আর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে প্রকৃত রপ্তানি আয় সাড়ে ১২ শতাংশ কম হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি থেকে ৪৮৯ কোটি ৭৭ লাখ ডলার আয় করেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৫২৫ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আবার চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়কালে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৬০ কোটি ২০ লাখ ডলার।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে প্রধান দুই রপ্তানি পণ্য—তৈরি পোশাক ও নিট পোশাক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে যেমন পারেনি, তেমনি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আয়ও কম হয়েছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে প্রকৃত আয় হয়েছে ২০৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং চলতি বছরের প্রথম চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ কম।
একই সময়কালে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে প্রকৃত আয় হয়েছে ১৬৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং চলতি বছরের প্রথম চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম।
ইপিবির পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে কাঁচা পাট, পাটজাত পণ্য ও ইলেকট্রনিকসসামগ্রী রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা এবং আগের বছরের একই সময়ের রপ্তানি আয়—উভয়ই অতিক্রম করেছে।
কিন্তু এই সময়কালে নিট পোশাক ও তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান পণ্যগুলোর কোনোটিই আগের বছরের একই সময়কালের রপ্তানি আয় ছাড়িয়ে যেতে পারেনি এবং রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।
এগুলোর মধ্যে আরও আছে—চামড়া, হিমায়িত খাদ্য, হোম টেক্সটাইল, সিরামিক, চা, টেক্সটাইল ফেব্রিক্স, টেরিটাওয়েল, পাদুকাসামগ্রী প্রভৃতি।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে প্রাথমিক পণ্যের মূল্যসূচক ১৯ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছে। আর প্রস্তুত পণ্যের মূল্যসূচক কমেছে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর সার্বিকভাবে মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ।
অবশ্য পরিমাণগত সূচক প্রাথমিক পণ্যের ক্ষেত্রে পৌনে ৮ শতাংশ বাড়লেও প্রস্তুত পণ্যের ক্ষেত্রে তা কমেছে প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ। আর সার্বিকভাবে পরিমাণ সূচক কমেছে পৌনে ৪ শতাংশ।
এ থেকে বোঝা যায় যে বিশ্ববাজারে দাম কমার পাশাপাশি পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কমে যাচ্ছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি থেকে ৪৮৯ কোটি ৭৭ লাখ ডলার আয় করেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ৫২৫ কোটি ১৫ লাখ ডলার। আবার চলতি অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবর সময়কালে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৬০ কোটি ২০ লাখ ডলার।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে প্রধান দুই রপ্তানি পণ্য—তৈরি পোশাক ও নিট পোশাক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে যেমন পারেনি, তেমনি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আয়ও কম হয়েছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে প্রকৃত আয় হয়েছে ২০৯ কোটি ৪৪ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ এবং চলতি বছরের প্রথম চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ কম।
একই সময়কালে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে প্রকৃত আয় হয়েছে ১৬৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং চলতি বছরের প্রথম চার মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম।
ইপিবির পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে কাঁচা পাট, পাটজাত পণ্য ও ইলেকট্রনিকসসামগ্রী রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা এবং আগের বছরের একই সময়ের রপ্তানি আয়—উভয়ই অতিক্রম করেছে।
কিন্তু এই সময়কালে নিট পোশাক ও তৈরি পোশাকসহ প্রধান প্রধান পণ্যগুলোর কোনোটিই আগের বছরের একই সময়কালের রপ্তানি আয় ছাড়িয়ে যেতে পারেনি এবং রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।
এগুলোর মধ্যে আরও আছে—চামড়া, হিমায়িত খাদ্য, হোম টেক্সটাইল, সিরামিক, চা, টেক্সটাইল ফেব্রিক্স, টেরিটাওয়েল, পাদুকাসামগ্রী প্রভৃতি।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, আলোচ্য সময়কালে প্রাথমিক পণ্যের মূল্যসূচক ১৯ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছে। আর প্রস্তুত পণ্যের মূল্যসূচক কমেছে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর সার্বিকভাবে মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ।
অবশ্য পরিমাণগত সূচক প্রাথমিক পণ্যের ক্ষেত্রে পৌনে ৮ শতাংশ বাড়লেও প্রস্তুত পণ্যের ক্ষেত্রে তা কমেছে প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ। আর সার্বিকভাবে পরিমাণ সূচক কমেছে পৌনে ৪ শতাংশ।
এ থেকে বোঝা যায় যে বিশ্ববাজারে দাম কমার পাশাপাশি পণ্য রপ্তানির পরিমাণও কমে যাচ্ছে।
No comments