শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে মালদ্বীপই এগিয়ে
টুর্নামেন্টে এ পর্যন্ত দুদল যা খেলল, তাতে সাফ ফুটবলের ফাইনালে আজ মালদ্বীপ এগিয়ে। এ দলটির সাফ শিরোপা জেতার অভিজ্ঞতা আছে। গত বছর এই ভারতকে হারিয়েই প্রথমবারের মতো সাফ শিরোপা জিতেছে মালদ্বীপ।
‘এই ভারত’ কথাটা লেখা উচিত অন্যভাবে। গতবার পুরো শক্তির ভারত ছিল। এবারের দলটা অনভিজ্ঞ যুব ফুটবলারদের নিয়ে গড়া। এখানেই বড় পার্থক্য। তা ছাড়া এই সাফে সেমিফাইনাল পর্যন্ত মালদ্বীপ যেখানে ১১টি গোল করেছে, ভারত করেছে মাত্র ৩ গোল। ফাইনালে জেতার জন্য একটা গোলই যথেষ্ট, সেই গোল পাওয়ার অভ্যাসটা মালদ্বীপেরই বেশি।
ফুটবল দলীয় খেলা ঠিকই, কিন্তু ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে ম্যাচ জেতানোর প্রশ্নে মালদ্বীপ বেশ এগিয়ে। মালদ্বীপের আছে আশফাক আলীর মতো প্লে-মেকার, যিনি একাই জিতিয়ে নিতে পারেন দলকে। গতবারের মতো এবারও সাফের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে অনেকটাই তিনি এগিয়ে। গতবার দলকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। এবারও কতটা তৈরি হয়ে এসেছেন, সেটি সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মালদ্বীপের ৫-১ জয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন দলটির অধিনায়ক। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাতটায় শুরু এই ফাইনালটাও হতে পারে তাঁরই।
ভারতের রক্ষণ বেশ জমাট। গোলরক্ষক অরিন্দম ভট্টাচার্য চীনের প্রাচীরের মতো থাকেন পোস্টের নিচে। স্বাগতিক বাংলাদেশকে দর্শক বানিয়ে যেভাবে সেমিফাইনাল পেরোলেন অরিন্দমরা, তাতে আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে তাঁদের। পরিসংখ্যানে চোখ রেখেও আশাবাদী হতে পারে ভারত। দু দলের আগের নয়টি লড়াইয়ে ভারত ছয়টি, মালদ্বীপ জিতছে দুটিতে। একটি ম্যাচ ড্র। তার পরও ‘জিতলে ভালো, না জিতলেও ক্ষতি নেই’—এই হচ্ছে ভারতীয় শিবিরের মনোভাব।
চাপ যা আছে, সবটাই মনে হয় মালদ্বীপের ওপর। ফাইনাল দেখতে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মামুন আবদুল গাইয়ুম, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা আসার কথা। বিশেষ বিমান ভাড়া করে কয়েক শ সমর্থককে ঢাকায় আনতে মালদ্বীপ ফুটবল ফেডারেশন নিয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। মালদ্বীপের ক্রীড়ামন্ত্রী এসে গেছেন আগেই। তিনি কাল সাংবাদিকদের জানালেন, মালদ্বীপ সরকার প্রতিবছর ১ মিলিয়ন ডলার ফুটবল উন্নয়নে বরাদ্দ দেয়। জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে মিলেমিশে একাকার সরকারের সমর্থন।
দুদল কিন্তু একে অন্যকে সমীহ করছে। গ্রুপ পর্বে ভারতকে ২-০ গোলে হারালেও মালদ্বীপের হাঙ্গেরিয়ান কোচ ইস্তবান বেলার কথা, ‘মূল টিম না হলেও ফাইনালে ভারত শক্ত প্রতিপক্ষ। ভারতের কোচ সুখবিন্দর সিং বলেছেন, ‘ফাইনালে উঠে আমরা শিরোপা জয়ের কথাই ভাবছি।’ মালদ্বীপের ফরোয়ার্ডদের আটকানো কঠিন মনে করেন না তিনি, ‘এটা ১০০ মিটার স্প্রিন্টের মতো ব্যক্তিগত খেলা নয়। ফুটবল দলীয় খেলা।
‘এই ভারত’ কথাটা লেখা উচিত অন্যভাবে। গতবার পুরো শক্তির ভারত ছিল। এবারের দলটা অনভিজ্ঞ যুব ফুটবলারদের নিয়ে গড়া। এখানেই বড় পার্থক্য। তা ছাড়া এই সাফে সেমিফাইনাল পর্যন্ত মালদ্বীপ যেখানে ১১টি গোল করেছে, ভারত করেছে মাত্র ৩ গোল। ফাইনালে জেতার জন্য একটা গোলই যথেষ্ট, সেই গোল পাওয়ার অভ্যাসটা মালদ্বীপেরই বেশি।
ফুটবল দলীয় খেলা ঠিকই, কিন্তু ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে ম্যাচ জেতানোর প্রশ্নে মালদ্বীপ বেশ এগিয়ে। মালদ্বীপের আছে আশফাক আলীর মতো প্লে-মেকার, যিনি একাই জিতিয়ে নিতে পারেন দলকে। গতবারের মতো এবারও সাফের সেরা খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে অনেকটাই তিনি এগিয়ে। গতবার দলকে শিরোপা উপহার দিয়েছেন। এবারও কতটা তৈরি হয়ে এসেছেন, সেটি সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মালদ্বীপের ৫-১ জয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন দলটির অধিনায়ক। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাতটায় শুরু এই ফাইনালটাও হতে পারে তাঁরই।
ভারতের রক্ষণ বেশ জমাট। গোলরক্ষক অরিন্দম ভট্টাচার্য চীনের প্রাচীরের মতো থাকেন পোস্টের নিচে। স্বাগতিক বাংলাদেশকে দর্শক বানিয়ে যেভাবে সেমিফাইনাল পেরোলেন অরিন্দমরা, তাতে আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে তাঁদের। পরিসংখ্যানে চোখ রেখেও আশাবাদী হতে পারে ভারত। দু দলের আগের নয়টি লড়াইয়ে ভারত ছয়টি, মালদ্বীপ জিতছে দুটিতে। একটি ম্যাচ ড্র। তার পরও ‘জিতলে ভালো, না জিতলেও ক্ষতি নেই’—এই হচ্ছে ভারতীয় শিবিরের মনোভাব।
চাপ যা আছে, সবটাই মনে হয় মালদ্বীপের ওপর। ফাইনাল দেখতে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মামুন আবদুল গাইয়ুম, স্পিকার, বিরোধীদলীয় নেতা আসার কথা। বিশেষ বিমান ভাড়া করে কয়েক শ সমর্থককে ঢাকায় আনতে মালদ্বীপ ফুটবল ফেডারেশন নিয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। মালদ্বীপের ক্রীড়ামন্ত্রী এসে গেছেন আগেই। তিনি কাল সাংবাদিকদের জানালেন, মালদ্বীপ সরকার প্রতিবছর ১ মিলিয়ন ডলার ফুটবল উন্নয়নে বরাদ্দ দেয়। জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে মিলেমিশে একাকার সরকারের সমর্থন।
দুদল কিন্তু একে অন্যকে সমীহ করছে। গ্রুপ পর্বে ভারতকে ২-০ গোলে হারালেও মালদ্বীপের হাঙ্গেরিয়ান কোচ ইস্তবান বেলার কথা, ‘মূল টিম না হলেও ফাইনালে ভারত শক্ত প্রতিপক্ষ। ভারতের কোচ সুখবিন্দর সিং বলেছেন, ‘ফাইনালে উঠে আমরা শিরোপা জয়ের কথাই ভাবছি।’ মালদ্বীপের ফরোয়ার্ডদের আটকানো কঠিন মনে করেন না তিনি, ‘এটা ১০০ মিটার স্প্রিন্টের মতো ব্যক্তিগত খেলা নয়। ফুটবল দলীয় খেলা।
No comments