পঞ্চগড়ে বাণিজ্যিকভাবে কমলার চাষ শুরু by শহীদুল ইসলাম,
পঞ্চগড় জেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে দার্জিলিং ভ্যারাইটির কমলার চাষ শুরু হয়েছে। এমনকি বসতবাড়িতেও ইতিমধ্যে কমলার চাষ হচ্ছে। ২০১১ সাল থেকে এ জেলায় বাণিজ্যিক ও বসতবাড়ির বাগানগুলোতে কমলার ফলন শুরু হবে এবং ২০১৩ সালের পর স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বাইরের দেশেও সরবরাহ করা সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা করছেন।
সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, জেলার বোদা উপজেলার সর্দারপাড়া গ্রামের অচিন্ত্য কারকুন, বেতবাড়ীর আছিরউদ্দিন আহাম্মদ, সদর উপজেলার বলেয়াপাড়ার আবদুল গফ্ফার চৌধুরী, কাহারপাড়ার জিতেন্দ্রনাথ, বড়ভিটার সালাউদ্দিন, চছপাড়ার মহিরউদ্দিন, বড়বাড়ীর কাক্কা প্রধান, তেঁতুলিয়া উপজেলার সিপাইপাড়ার আবদুর রহমান ও জেলা শহরের কামাতপাড়ার আবদুল জলিলের বাগানে ইতিমধ্যে সুস্বাদু কমলা ধরেছে। একই কথা জানালেন আরও প্রায় অর্ধশত কমলাচাষি। তাঁদের বাগানে এখন গাছপ্রতি ২০০ থেকে হাজার পর্যন্ত কমলার ফলন হচ্ছে।
কৃমি মন্ত্রণালয় ২০০৩ সালে সারা দেশে কমলা চাষের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মহাপরিচালক শহীদুল ইসলামকে প্রধান করে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এই টাস্কফোর্স পঞ্চগড় জেলা সদর, তেঁতুলিয়া, বোদা ও আটোয়ারী উপজেলার মাটি ও জলবায়ু কমলা চাষের জন্য খুবই উপযোগী বলে প্রতিবেদন পেশ করে।
জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কমলা উন্নয়ন প্রকল্প প্রায় দেড় হাজার চাষিকে প্রশিক্ষণ, মানসম্মত চারা সরবরাহ ও প্রযুক্তিগত সুবিধা প্রদান করে। এতে কমলার চাষাবাদ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে চারটি উপজেলায় ১০৪ হেক্টর জমিতে অন্তত ৯৩টি কমলার বাগান গড়ে উঠেছে। এসব বাগানে ৩৫ হাজার চারা রোপণ করা হয়। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন বসতবাড়ির আশপাশে রোপণ করা হয় আরও ৩৫ হাজার কমলার চারা।
বর্তমানে পঞ্চগড় জেলায় প্রতিবছর ২০ মেট্রিক টন কমলা উত্পাদিত হয়। কমলা উন্নয়ন প্রকল্পের পঞ্চগড়ের উদ্যান উন্নয়ন কর্মকর্তা অসীম কুমার পাল প্রথম আলোকে বলেন, ২০১১ সালের মধ্যে পঞ্চগড় জেলার ২০০ হেক্টর জমি কমলা চাষের আওতায় আসবে। আর ২০১১ সালে জেলায় ৫০০ মেট্রিক টন কমলা উত্পাদিত হবে। প্রতিবছর ফলনের পরিমাণ পর্যায়ক্রমে বাড়তে থাকবে।
সরেজমিন ঘুরে জানা গেছে, জেলার বোদা উপজেলার সর্দারপাড়া গ্রামের অচিন্ত্য কারকুন, বেতবাড়ীর আছিরউদ্দিন আহাম্মদ, সদর উপজেলার বলেয়াপাড়ার আবদুল গফ্ফার চৌধুরী, কাহারপাড়ার জিতেন্দ্রনাথ, বড়ভিটার সালাউদ্দিন, চছপাড়ার মহিরউদ্দিন, বড়বাড়ীর কাক্কা প্রধান, তেঁতুলিয়া উপজেলার সিপাইপাড়ার আবদুর রহমান ও জেলা শহরের কামাতপাড়ার আবদুল জলিলের বাগানে ইতিমধ্যে সুস্বাদু কমলা ধরেছে। একই কথা জানালেন আরও প্রায় অর্ধশত কমলাচাষি। তাঁদের বাগানে এখন গাছপ্রতি ২০০ থেকে হাজার পর্যন্ত কমলার ফলন হচ্ছে।
কৃমি মন্ত্রণালয় ২০০৩ সালে সারা দেশে কমলা চাষের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) মহাপরিচালক শহীদুল ইসলামকে প্রধান করে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এই টাস্কফোর্স পঞ্চগড় জেলা সদর, তেঁতুলিয়া, বোদা ও আটোয়ারী উপজেলার মাটি ও জলবায়ু কমলা চাষের জন্য খুবই উপযোগী বলে প্রতিবেদন পেশ করে।
জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কমলা উন্নয়ন প্রকল্প প্রায় দেড় হাজার চাষিকে প্রশিক্ষণ, মানসম্মত চারা সরবরাহ ও প্রযুক্তিগত সুবিধা প্রদান করে। এতে কমলার চাষাবাদ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এরই মধ্যে চারটি উপজেলায় ১০৪ হেক্টর জমিতে অন্তত ৯৩টি কমলার বাগান গড়ে উঠেছে। এসব বাগানে ৩৫ হাজার চারা রোপণ করা হয়। এ ছাড়া জেলার বিভিন্ন বসতবাড়ির আশপাশে রোপণ করা হয় আরও ৩৫ হাজার কমলার চারা।
বর্তমানে পঞ্চগড় জেলায় প্রতিবছর ২০ মেট্রিক টন কমলা উত্পাদিত হয়। কমলা উন্নয়ন প্রকল্পের পঞ্চগড়ের উদ্যান উন্নয়ন কর্মকর্তা অসীম কুমার পাল প্রথম আলোকে বলেন, ২০১১ সালের মধ্যে পঞ্চগড় জেলার ২০০ হেক্টর জমি কমলা চাষের আওতায় আসবে। আর ২০১১ সালে জেলায় ৫০০ মেট্রিক টন কমলা উত্পাদিত হবে। প্রতিবছর ফলনের পরিমাণ পর্যায়ক্রমে বাড়তে থাকবে।
No comments