৫০ হাজার ডলার পর্যন্ত মূল্যের হীরা প্রদর্শনীতে পাঠানো যাবে -বিদেশে নমুনা হিসেবে প্রেরণ
বছরে ৫০ হাজার ডলার পর্যন্ত মূল্যের কাট ও পলিশড হীরা এবং হীরাখচিত স্বর্ণালংকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় নমুনা হিসেবে পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
তবে প্রদর্শনী শেষে নমুনাগুলো আবার দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। নতুন রপ্তানিনীতি এখনো চূড়ান্ত না হওয়ায় বিদ্যমান রপ্তানিনীতিতে (২০০৬-০৯) দেওয়া ক্ষমতাবলে এ অনুমোদন প্রদান করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট হতে নিবন্ধনপ্রাপ্ত বন্ডেড হীরা প্রক্রিয়াকারক প্রতিষ্ঠান এ নমুনা পাঠাতে পারবে। ভ্যাট কমিশনারেট হতে উত্পাদক হিসেবে নিবন্ধিত হীরা ও হীরাখচিত স্বর্ণালংকার প্রক্রিয়াকারক প্রতিষ্ঠানও পাঠাতে পারবে এ নমুনা।
শুধু আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ নয়, রপ্তানি বাজার উন্নয়নকল্পে যেসব প্রদর্শনী হবে, সেগুলোতেও অংশগ্রহণ করতে হলে বছরে ৫০ হাজার ডলার (৩৫ লাখ টাকা) মূল্যের কাট ও পলিশড হীরা এবং হীরাখচিত স্বর্ণালংকার নমুনা হিসেবে পাঠানো যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রদর্শনী শেষে দেশে তা ফিরিয়ে আনার শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কেউ যদি ফিরিয়ে না এনে তা বিক্রি করে দিতে চায়, তাহলে বৈধ চ্যানেলে দেশে তা প্রত্যাবাসন করতে হবে।
প্রত্যাবাসিত অর্থের পরিমাণ নমুনা হিসেবে পাঠানো মূল্যের চেয়ে কোনোভাবেই কম হতে পারবে না।
তবে প্রদর্শনী শেষে নমুনাগুলো আবার দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। নতুন রপ্তানিনীতি এখনো চূড়ান্ত না হওয়ায় বিদ্যমান রপ্তানিনীতিতে (২০০৬-০৯) দেওয়া ক্ষমতাবলে এ অনুমোদন প্রদান করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট হতে নিবন্ধনপ্রাপ্ত বন্ডেড হীরা প্রক্রিয়াকারক প্রতিষ্ঠান এ নমুনা পাঠাতে পারবে। ভ্যাট কমিশনারেট হতে উত্পাদক হিসেবে নিবন্ধিত হীরা ও হীরাখচিত স্বর্ণালংকার প্রক্রিয়াকারক প্রতিষ্ঠানও পাঠাতে পারবে এ নমুনা।
শুধু আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ নয়, রপ্তানি বাজার উন্নয়নকল্পে যেসব প্রদর্শনী হবে, সেগুলোতেও অংশগ্রহণ করতে হলে বছরে ৫০ হাজার ডলার (৩৫ লাখ টাকা) মূল্যের কাট ও পলিশড হীরা এবং হীরাখচিত স্বর্ণালংকার নমুনা হিসেবে পাঠানো যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রদর্শনী শেষে দেশে তা ফিরিয়ে আনার শর্তের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কেউ যদি ফিরিয়ে না এনে তা বিক্রি করে দিতে চায়, তাহলে বৈধ চ্যানেলে দেশে তা প্রত্যাবাসন করতে হবে।
প্রত্যাবাসিত অর্থের পরিমাণ নমুনা হিসেবে পাঠানো মূল্যের চেয়ে কোনোভাবেই কম হতে পারবে না।
No comments