টিসিবির মাধ্যমে মালয়েশিয়া থেকে পাম তেল আমদানি করা হবে
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে মালয়েশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ পাম তেল আমদানির কথা জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান। তিনি বলেন, আগামী দুই মাসের মধ্যেই এ ব্যাপারে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল বোর্ডের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে সফররত মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী বার্নার্ড জি ডম্পকের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের এক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
প্রতিনিধিদলে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার জামাল উদ্দিন সাবেহ, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল বোর্ডের চেয়ারম্যান দাতো সাবরি আহমেদ এবং মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান দাতো লি ইয়ো চর।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাফা মহিউদ্দিন, যুগ্ম সচিব মনোজ কুমার রায় ও মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, বছরে ১৫ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদার মধ্যে ১২ লাখ টন আমদানি হয় বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়। বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এবং ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে তেলের জোগান দিতে টিসিবির মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে মালয়েশিয়া থেকে পাম তেল আমদানি করা হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও জানান, আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ একটি রোড শোতে অংশ নেবে। সেখানে পাম তেল আমদানির বিষয়ে সে দেশের অয়েল বোর্ডের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ফারুক খান বাংলাদেশের ওষুধ ও সিরামিক পণ্য আমদানির জন্য মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রীকে আহ্বান জানান।
মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের চাহিদামতো ভোজ্যতেলের জোগান দেওয়া মালয়েশিয়ার পক্ষে সম্ভব। তিনি অন্য পণ্য আমদানিরও আশ্বাস দেন।
২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ তিন কোটি ১০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য মালয়েশিয়ায় রপ্তানি করেছে। এর বিপরীতে আমদানি করেছে ৬৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে সফররত মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী বার্নার্ড জি ডম্পকের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের এক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
প্রতিনিধিদলে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার জামাল উদ্দিন সাবেহ, মালয়েশিয়ান পাম অয়েল বোর্ডের চেয়ারম্যান দাতো সাবরি আহমেদ এবং মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান দাতো লি ইয়ো চর।
বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুস্তাফা মহিউদ্দিন, যুগ্ম সচিব মনোজ কুমার রায় ও মালয়েশিয়ান পাম অয়েল কাউন্সিলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এ কে এম ফখরুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান বলেন, বছরে ১৫ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদার মধ্যে ১২ লাখ টন আমদানি হয় বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়। বাজারে ভোজ্যতেলের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এবং ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে তেলের জোগান দিতে টিসিবির মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে মালয়েশিয়া থেকে পাম তেল আমদানি করা হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও জানান, আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ একটি রোড শোতে অংশ নেবে। সেখানে পাম তেল আমদানির বিষয়ে সে দেশের অয়েল বোর্ডের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ফারুক খান বাংলাদেশের ওষুধ ও সিরামিক পণ্য আমদানির জন্য মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রীকে আহ্বান জানান।
মালয়েশিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের চাহিদামতো ভোজ্যতেলের জোগান দেওয়া মালয়েশিয়ার পক্ষে সম্ভব। তিনি অন্য পণ্য আমদানিরও আশ্বাস দেন।
২০০৮-০৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ তিন কোটি ১০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য মালয়েশিয়ায় রপ্তানি করেছে। এর বিপরীতে আমদানি করেছে ৬৯ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের পণ্য।
No comments