ব্রাজিলের অর্ধেক কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী গবাদিপশুর খামারিরা
ব্রাজিলের অর্ধেক গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের জন্য দায়ী গবাদিপশু খামারিরা। গরুর চারণভূমির জন্য খামারিরা যেভাবে আমাজান জঙ্গল ধ্বংস করছেন, তাতে বিপুল পরিমাণ গ্রিনহাউস গ্যাস উত্পাদন হচ্ছে। এ ছাড়া গবাদিপশুও মিথেন গ্যাস নিঃসরণ করছে।
ব্রাজিলের বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন গবেষক ওই প্রতিবেদন তৈরি করেন। সেখানে বলা হয়, ২০০৩ সাল থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে খামারিরা প্রতি বছর ৮১ কোটি ২০ লাখ টন থেকে ১১০ কোটি টন কার্বন গ্যাস উত্পাদন করেছেন, যা ব্রাজিলে নিঃসরিত মোট কার্বন গ্যাসের অর্ধেক।
গবেষণায় বলা হয়, গরুর চারণভূমির জন্য আমাজানের বিশাল জঙ্গল পরিষ্কার করতে খামারিরা যে পদ্ধতি প্রয়োগ করছেন, সে কারণে বেশির ভাগ গ্রিনহাউস গ্যাস উত্পন্ন হয়। তবে গবাদিপশুর পেট থেকে নির্গত বায়ুও এর ভাগীদার।
যদিও এ বিষয়গুলো ইতিমধ্যেই বেশ ভালোভাবেই জানা আছে। কিন্তু এই প্রথমবারের মতো পরিবেশের ওপর ব্রাজিলের বিশাল মাংস প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের প্রভাব সংখ্যার পরিমাণে প্রকাশ করা হলো।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রাজিলের গবাদিপশুর খামারিরা আমাজান জঙ্গল ৭৫ শতাংশ উজাড়ের জন্য দায়ী। এরপর রয়েছে ধান চাষিরা।
প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়, গবাদিপশুর বংশানুগতি পরিবর্তন করা হলে প্রত্যেক চারণভূমিতে অনেক বেশি পরিমাণে গবাদিপশু অবস্থান করতে পারে। এভাবে খামারিদের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমানো যেতে পারে।
বর্তমানে ব্রাজিলে প্রতি কিলোগ্রাম মাংস উত্পাদন করতে ৩০০ কিলোগ্রাম কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে। ২০২০ সালের সম্ভাব্য মাত্রার ওপর ভিত্তি করে ৩৬ থেকে ৩৯ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ব্রাজিল।
ব্রাজিলের বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন গবেষক ওই প্রতিবেদন তৈরি করেন। সেখানে বলা হয়, ২০০৩ সাল থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে খামারিরা প্রতি বছর ৮১ কোটি ২০ লাখ টন থেকে ১১০ কোটি টন কার্বন গ্যাস উত্পাদন করেছেন, যা ব্রাজিলে নিঃসরিত মোট কার্বন গ্যাসের অর্ধেক।
গবেষণায় বলা হয়, গরুর চারণভূমির জন্য আমাজানের বিশাল জঙ্গল পরিষ্কার করতে খামারিরা যে পদ্ধতি প্রয়োগ করছেন, সে কারণে বেশির ভাগ গ্রিনহাউস গ্যাস উত্পন্ন হয়। তবে গবাদিপশুর পেট থেকে নির্গত বায়ুও এর ভাগীদার।
যদিও এ বিষয়গুলো ইতিমধ্যেই বেশ ভালোভাবেই জানা আছে। কিন্তু এই প্রথমবারের মতো পরিবেশের ওপর ব্রাজিলের বিশাল মাংস প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের প্রভাব সংখ্যার পরিমাণে প্রকাশ করা হলো।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রাজিলের গবাদিপশুর খামারিরা আমাজান জঙ্গল ৭৫ শতাংশ উজাড়ের জন্য দায়ী। এরপর রয়েছে ধান চাষিরা।
প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়, গবাদিপশুর বংশানুগতি পরিবর্তন করা হলে প্রত্যেক চারণভূমিতে অনেক বেশি পরিমাণে গবাদিপশু অবস্থান করতে পারে। এভাবে খামারিদের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমানো যেতে পারে।
বর্তমানে ব্রাজিলে প্রতি কিলোগ্রাম মাংস উত্পাদন করতে ৩০০ কিলোগ্রাম কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে। ২০২০ সালের সম্ভাব্য মাত্রার ওপর ভিত্তি করে ৩৬ থেকে ৩৯ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ব্রাজিল।
No comments