ভারত জিতল রেকর্ড গড়ে
হারুক আর জিতুক, ম্যাচ শেষেই জমকালো একটি পার্টি হওয়ার কথা ভারতীয় দলের। কাল ছিল যুবরাজ সিংয়ের জন্মদিন, ২৮ বছর পূর্ণ করার দিনটিতে ভারতের সহ-অধিনায়কের জন্য সতীর্থদের উপহার এই পার্টি। তবে যত যা-ই বলা হোক না কেন, ম্যাচ হারলে পার্টির উচ্ছ্বাসে নিশ্চয়ই একটু হলেও ভাটা পড়ত। জন্মদিনে এই প্রথম ঘরের মাঠ মোহালিতে খেলতে নামা যুবরাজ তা চাইবেন কেন?
বল হাতে তিন উইকেট নিয়ে তিনিই দলের সফলতম বোলার। তার পরও জিততে হলে নতুন করে লিখতে হতো রান তাড়া করে জয়ের বিশ্বরেকর্ড। ব্যাট হাতে ঝড়ো এক ইনিংস খেলে যুবরাজ ফিরেছেন দলের জয় সঙ্গী করে। ম্যাথুসের বলে ছক্কা মেরে ম্যাচের যবনিকাও টেনেছেন নিজ হাতে। প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২০৫ রান তাড়া করে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়টি ছিল আগের রেকর্ড।
ভারতের জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন বীরেন্দর শেবাগ। গম্ভীরের সঙ্গে ছয় ওভারের উদ্বোধনী জুটিতে তুলেছেন ৫৮ রান। ধোনির সঙ্গে পরের জুটিতে পাঁচ ওভারে ৫০। ১১তম ওভারের শেষ বলে ৩৬ বলে ৬৪ রান করে শেবাগ আউট হলে উঁকি দিয়েছিল আগের ম্যাচের স্মৃতি। নাগপুরেও দুর্দান্ত শুরুর পর পথ হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। তবে দিনটি যে ছিল পাঞ্জাবের ঘরের ছেলের! ২০ বলে করলেন হাফসেঞ্চুরি, টি-টোয়েন্টির তৃতীয় দ্রুততম! ১২ বলের রেকর্ডটিও এই বাঁহাতিরই। ২৫ বলে ৬০ রানের ইনিংসে ছয় ৫টি।
টসের সময় সাঙ্গাকারাকে রবি শাস্ত্রী বলছিলেন, ‘এটা তো আপনার ঘরের মাঠ, উইকেট-পরিবেশ নিশ্চয়ই চেনা?’ আইপিএলে পাঞ্জাবের হয়ে খেলেন সাঙ্গাকারা। ইঙ্গিত সেদিকেই। সাঙ্গাকারার মনে হয় কথাটি মনে ধরেছিল। অধিনায়কের ব্যাটে চড়ে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দুই শ ছাড়ানো স্কোর পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। আগের ম্যাচে ৩৭ বলে ৭৮ রান করা সাঙ্গাকারা কাল করেছেন ৩১ বলে ৫৯। শাস্ত্রীর মুখে ঘরের ছেলে শুনে হয়তো উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন সাঙ্গাকারা, কিন্তু দিনটি যে স্মরণীয় করে রাখার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন ‘আসল’ ঘরের ছেলে!
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা: ২০ ওভারে ২০৬/৭ (সাঙ্গাকারা ৫৯, জয়াসিংহে ৩৮, জয়াসুরিয়া ৩১, ম্যাথুস ২৬*; যুবরাজ ৩/২৩, ইশান্ত ২/৪২)।
ভারত: ১৯.১ ওভারে ২১১/৪ (শেবাগ ৬৪, যুবরাজ ৬০*, ধোনি ৪৬)।
বল হাতে তিন উইকেট নিয়ে তিনিই দলের সফলতম বোলার। তার পরও জিততে হলে নতুন করে লিখতে হতো রান তাড়া করে জয়ের বিশ্বরেকর্ড। ব্যাট হাতে ঝড়ো এক ইনিংস খেলে যুবরাজ ফিরেছেন দলের জয় সঙ্গী করে। ম্যাথুসের বলে ছক্কা মেরে ম্যাচের যবনিকাও টেনেছেন নিজ হাতে। প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২০৫ রান তাড়া করে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়টি ছিল আগের রেকর্ড।
ভারতের জয়ের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন বীরেন্দর শেবাগ। গম্ভীরের সঙ্গে ছয় ওভারের উদ্বোধনী জুটিতে তুলেছেন ৫৮ রান। ধোনির সঙ্গে পরের জুটিতে পাঁচ ওভারে ৫০। ১১তম ওভারের শেষ বলে ৩৬ বলে ৬৪ রান করে শেবাগ আউট হলে উঁকি দিয়েছিল আগের ম্যাচের স্মৃতি। নাগপুরেও দুর্দান্ত শুরুর পর পথ হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। তবে দিনটি যে ছিল পাঞ্জাবের ঘরের ছেলের! ২০ বলে করলেন হাফসেঞ্চুরি, টি-টোয়েন্টির তৃতীয় দ্রুততম! ১২ বলের রেকর্ডটিও এই বাঁহাতিরই। ২৫ বলে ৬০ রানের ইনিংসে ছয় ৫টি।
টসের সময় সাঙ্গাকারাকে রবি শাস্ত্রী বলছিলেন, ‘এটা তো আপনার ঘরের মাঠ, উইকেট-পরিবেশ নিশ্চয়ই চেনা?’ আইপিএলে পাঞ্জাবের হয়ে খেলেন সাঙ্গাকারা। ইঙ্গিত সেদিকেই। সাঙ্গাকারার মনে হয় কথাটি মনে ধরেছিল। অধিনায়কের ব্যাটে চড়ে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দুই শ ছাড়ানো স্কোর পেয়েছে শ্রীলঙ্কা। আগের ম্যাচে ৩৭ বলে ৭৮ রান করা সাঙ্গাকারা কাল করেছেন ৩১ বলে ৫৯। শাস্ত্রীর মুখে ঘরের ছেলে শুনে হয়তো উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন সাঙ্গাকারা, কিন্তু দিনটি যে স্মরণীয় করে রাখার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন ‘আসল’ ঘরের ছেলে!
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা: ২০ ওভারে ২০৬/৭ (সাঙ্গাকারা ৫৯, জয়াসিংহে ৩৮, জয়াসুরিয়া ৩১, ম্যাথুস ২৬*; যুবরাজ ৩/২৩, ইশান্ত ২/৪২)।
ভারত: ১৯.১ ওভারে ২১১/৪ (শেবাগ ৬৪, যুবরাজ ৬০*, ধোনি ৪৬)।
No comments