আরও বড় স্বপ্ন আবেদি পেলের
আফ্রিকা শুনতে পাচ্ছে জাগরণী গান। যুব বিশ্বকাপে ঘানার সাফল্য গোটা আফ্রিকার ফুটবলকে জাগিয়ে দেবে, এত দিন আফ্রিকার যে যুব ফুটবল পেছনে পড়ে ছিল, তাতেও জোর হাওয়া লাগবে—ঘানার কিংবদন্তি ফুটবলার আবেদি পেলের মনে জন্ম হয়েছে এই বিশ্বাসের।
ব্রাজিলকে হারিয়ে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে অনূর্ধ্ব-২০ যুব বিশ্বকাপ শিরোপা জিতল ঘানা। যারা বিশ্ব ফুটবলের অবিসংবাদিত সম্রাট, যাদের কাছে হেরে ১৯৯৩ সালে যুব বিশ্বকাপের শিরোপা-স্বপ্নের বিসর্জন, সেই ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়ের এই দিনটিকে তাই জীবনের উজ্জ্বলতর দিনগুলোর তালিকার শীর্ষে রাখলেন ঘানার ফুটবলের সবচেয়ে বড় তারকা, ‘এটা দুর্ভাগ্যের যে ওই দিনটাতে আমি কায়রোতে থাকতে পারিনি। কিন্তু পিতা হিসেবে পুত্রদের এই সাফল্য এনে দিতে দেখার অনুভূতিটা দারুণ। এই দিনটা আমার জীবনে সবচেয়ে সুখের।’
এই সাফল্য আফ্রিকার ফুটবলকে জাগরণের ডাক শোনাবে বলে অন্তর থেকেই বিশ্বাস করেন আফ্রিকার ‘পেলে’। আফ্রিকান নেশনস কাপের ট্রফি-যাত্রার সঙ্গে উগান্ডাতে আছেন তিনি। সেখানে বসেই বলেছেন নিজের বিশ্বাসের কথা। বলেছেন এত দিন মনের মাঝে লুকিয়ে রাখা একটি আক্ষেপের কথা, ‘আফ্রিকার যুবাদের এখন এই বিশ্বাস করার সময় এসে গেছে যে তারা জিততে পারে। আফ্রিকার বিভিন্ন ফেডারেশনেরও এবার নিশ্চিত করতে হবে বয়স চুরির ব্যাপারটি থামানো। তরুণ তারকাদের সঠিক পথে চলতে দিতে হবে।’
ছোট স্বপ্নের অর্জন বড় স্বপ্ন দেখার পথ করে দেয়। ছোটদের বিশ্বকাপ আবেদি পেলেকে স্বপ্ন দেখাচ্ছে বড়দের বিশ্বকাপ নিয়েও। আবেগাপ্লুত পেলে বলেই ফেললেন নিজের মনের মাঝে লুকোনো সেই বড় স্বপ্নের কথাও, ‘মিসরে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জিতল আফ্রিকার এক দেশ। এর পর আগামী বছরে আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে একটি আফ্রিকান দেশ জিততে পারবে না কেন! আর বিশ্বকাপ জিততে যা লাগে তা তো আমাদের আছেই।’
বিশ্বের বড় বড় সব নামকে স্তম্ভিত করে দিয়ে আফ্রিকার কোন দেশটি বিশ্বকাপ জিততে পারে বলে মনে করেন আবেদি পেলে? ঘানা, আইভরি কোস্ট, ক্যামেরুন—সিনহুয়া সংবাদ সংস্থার কাছে এই কটি নামই সবার আগে বলেছেন তিনি। এর মধ্যে কোনো দেশের যদি আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি থাকে তাহলে ছোটদের ঘানা দলটির থেকে তা নেওয়ার জন্য বলেছেন আবেদি পেলে।
ব্রাজিলকে হারিয়ে আফ্রিকার প্রথম দেশ হিসেবে অনূর্ধ্ব-২০ যুব বিশ্বকাপ শিরোপা জিতল ঘানা। যারা বিশ্ব ফুটবলের অবিসংবাদিত সম্রাট, যাদের কাছে হেরে ১৯৯৩ সালে যুব বিশ্বকাপের শিরোপা-স্বপ্নের বিসর্জন, সেই ব্রাজিলের বিপক্ষে জয়ের এই দিনটিকে তাই জীবনের উজ্জ্বলতর দিনগুলোর তালিকার শীর্ষে রাখলেন ঘানার ফুটবলের সবচেয়ে বড় তারকা, ‘এটা দুর্ভাগ্যের যে ওই দিনটাতে আমি কায়রোতে থাকতে পারিনি। কিন্তু পিতা হিসেবে পুত্রদের এই সাফল্য এনে দিতে দেখার অনুভূতিটা দারুণ। এই দিনটা আমার জীবনে সবচেয়ে সুখের।’
এই সাফল্য আফ্রিকার ফুটবলকে জাগরণের ডাক শোনাবে বলে অন্তর থেকেই বিশ্বাস করেন আফ্রিকার ‘পেলে’। আফ্রিকান নেশনস কাপের ট্রফি-যাত্রার সঙ্গে উগান্ডাতে আছেন তিনি। সেখানে বসেই বলেছেন নিজের বিশ্বাসের কথা। বলেছেন এত দিন মনের মাঝে লুকিয়ে রাখা একটি আক্ষেপের কথা, ‘আফ্রিকার যুবাদের এখন এই বিশ্বাস করার সময় এসে গেছে যে তারা জিততে পারে। আফ্রিকার বিভিন্ন ফেডারেশনেরও এবার নিশ্চিত করতে হবে বয়স চুরির ব্যাপারটি থামানো। তরুণ তারকাদের সঠিক পথে চলতে দিতে হবে।’
ছোট স্বপ্নের অর্জন বড় স্বপ্ন দেখার পথ করে দেয়। ছোটদের বিশ্বকাপ আবেদি পেলেকে স্বপ্ন দেখাচ্ছে বড়দের বিশ্বকাপ নিয়েও। আবেগাপ্লুত পেলে বলেই ফেললেন নিজের মনের মাঝে লুকোনো সেই বড় স্বপ্নের কথাও, ‘মিসরে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জিতল আফ্রিকার এক দেশ। এর পর আগামী বছরে আফ্রিকায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে একটি আফ্রিকান দেশ জিততে পারবে না কেন! আর বিশ্বকাপ জিততে যা লাগে তা তো আমাদের আছেই।’
বিশ্বের বড় বড় সব নামকে স্তম্ভিত করে দিয়ে আফ্রিকার কোন দেশটি বিশ্বকাপ জিততে পারে বলে মনে করেন আবেদি পেলে? ঘানা, আইভরি কোস্ট, ক্যামেরুন—সিনহুয়া সংবাদ সংস্থার কাছে এই কটি নামই সবার আগে বলেছেন তিনি। এর মধ্যে কোনো দেশের যদি আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি থাকে তাহলে ছোটদের ঘানা দলটির থেকে তা নেওয়ার জন্য বলেছেন আবেদি পেলে।
No comments