রোনালদিনহো তাহলে স্বরূপে ফিরছেন?
সবে তো শুরু। এখনই পয়েন্ট তালিকার হিসেব কষা বোকামি। কিন্তু প্রিয় দলকে পয়েন্ট টেবিলের আট নম্বরে দেখতে নিশ্চয়ই ভালো লাগছে না এসি মিলান সমর্থকদের। তাও ভাগ্য। মিলানের জায়গা হতে পারত ১৫ নম্বরে! যদি না সঠিক সময়ে জ্বলে উঠতেন দুবারের ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় রোনালদিনহো। এই ব্রাজিলিয়ান প্লে-মেকারের নিজেকে ফিরে পাওয়ার দিনে রোমাকে ২-১ গোলে হারিয়েছে মিলান। গত আট ম্যাচে এটি তাদের মাত্র তৃতীয় জয়।
শুরু থেকেই খোঁড়াচ্ছে মিলান। কার্লো আনচেলত্তি চেলসিতে যাওয়ার পর কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয় মিলানের সাবেক ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড় লিওনার্দোকে। ‘সিরি আ’তে জয় দিয়ে অভিষেক ঘটিয়েই পথ হারাতে শুরু করেন তিনি। পরের ছয় ম্যাচে পেয়েছেন মাত্র একটা জয়।
অষ্টম ম্যাচেও পরাজয়-শঙ্কায় কেঁপে উঠেছিল সান সিরো। তিন মিনিটের মাথায় রোমাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন জেরেমি মেনেজ। সেই গোল মিলানকে শোধ করতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫৭ মিনিট পর্যন্ত। পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতা ফেরান রোনালদিনহো। ১০ মিনিট পর তাঁর বানিয়ে দেওয়া বল থেকেই জয়সূচক গোলটি করেন স্বদেশি আলেকজান্ডার পাতো।
অনেক দিন পর রোনালদিনহোকে সেই পুরোনো ঝলকে দেখা গেছে। আনচেলত্তি আর কাকাকে হারানোর পর মিলানও অনেক দিন পর পেল আনন্দের উপলক্ষ। ম্যাচ শেষে রোনালদিনহো জানিয়েছেন, এখন থেকে নিয়মিত এই চেহারায় দেখা যাবে তাঁকে, ‘এখন আমি বেশ ভালো বোধ করছি। অনেক পরিশ্রমের পর আমি শারীরিক-মানসিক ও কৌশলগত দিক দিয়ে বেশ ভালো অবস্থায় আছি। আজ রাতের মতো আমি খেলে যেতে চাই, মিলানের সমর্থকদের খুশি করতে চাই।’
পাতোর সঙ্গে আক্রমণভাগে তাঁর জুটিটা বেশ জমে উঠবে বলেও ধারণা রোনালদিনহোর, ‘আজ রাতে আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি, পাতো আর আমি একসঙ্গে খেলতে পারি। কাজটা আমাদের জন্য সহজ হয়ে যায়। আমি বল বানিয়ে দিতে পছন্দ করি, আর পাতো পছন্দ করে গোল করতে।’
পেনাল্টি থেকে গোল করাটাকে সব সমালোচনার জবাব হিসেবেও দেখছেন এই ২৯ বছর বয়সী। তবে খেলার বাইরে এখন বেশি দৃষ্টি দিতে চান না। খেলাটা নিয়েই পড়ে থাকতে চান। আর চান, যেন আক্রমণভাগে পছন্দের জায়গায় তাঁকে খেলতে দেওয়া হয়, ‘বাঁ দিকে খেলি আর আক্রমণভাগে খেলি—এটা আমার জন্য কোনো সমস্যা নয়। বাঁ দিকে আমি অনেক খেলেছি। সেখানে আমি স্বচ্ছন্দে খেলতে পারি। কিন্তু পাতোর সঙ্গে খেলার পর আমার মনে হয়েছে, আমরা আরও ভালো কিছু করতে পারি।’
‘ভালো কিছু’র আশাই তো করছে মিলান সমর্থকেরা। চাইছে, রোনালদিনহো যেন স্বরূপে ফেরেন। আগামীকালই তো চ্যাম্পিয়নস লিগের মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ, প্রতিপক্ষ রিয়াল মাদ্রিদ।
শুরু থেকেই খোঁড়াচ্ছে মিলান। কার্লো আনচেলত্তি চেলসিতে যাওয়ার পর কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয় মিলানের সাবেক ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড় লিওনার্দোকে। ‘সিরি আ’তে জয় দিয়ে অভিষেক ঘটিয়েই পথ হারাতে শুরু করেন তিনি। পরের ছয় ম্যাচে পেয়েছেন মাত্র একটা জয়।
অষ্টম ম্যাচেও পরাজয়-শঙ্কায় কেঁপে উঠেছিল সান সিরো। তিন মিনিটের মাথায় রোমাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন জেরেমি মেনেজ। সেই গোল মিলানকে শোধ করতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫৭ মিনিট পর্যন্ত। পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতা ফেরান রোনালদিনহো। ১০ মিনিট পর তাঁর বানিয়ে দেওয়া বল থেকেই জয়সূচক গোলটি করেন স্বদেশি আলেকজান্ডার পাতো।
অনেক দিন পর রোনালদিনহোকে সেই পুরোনো ঝলকে দেখা গেছে। আনচেলত্তি আর কাকাকে হারানোর পর মিলানও অনেক দিন পর পেল আনন্দের উপলক্ষ। ম্যাচ শেষে রোনালদিনহো জানিয়েছেন, এখন থেকে নিয়মিত এই চেহারায় দেখা যাবে তাঁকে, ‘এখন আমি বেশ ভালো বোধ করছি। অনেক পরিশ্রমের পর আমি শারীরিক-মানসিক ও কৌশলগত দিক দিয়ে বেশ ভালো অবস্থায় আছি। আজ রাতের মতো আমি খেলে যেতে চাই, মিলানের সমর্থকদের খুশি করতে চাই।’
পাতোর সঙ্গে আক্রমণভাগে তাঁর জুটিটা বেশ জমে উঠবে বলেও ধারণা রোনালদিনহোর, ‘আজ রাতে আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি, পাতো আর আমি একসঙ্গে খেলতে পারি। কাজটা আমাদের জন্য সহজ হয়ে যায়। আমি বল বানিয়ে দিতে পছন্দ করি, আর পাতো পছন্দ করে গোল করতে।’
পেনাল্টি থেকে গোল করাটাকে সব সমালোচনার জবাব হিসেবেও দেখছেন এই ২৯ বছর বয়সী। তবে খেলার বাইরে এখন বেশি দৃষ্টি দিতে চান না। খেলাটা নিয়েই পড়ে থাকতে চান। আর চান, যেন আক্রমণভাগে পছন্দের জায়গায় তাঁকে খেলতে দেওয়া হয়, ‘বাঁ দিকে খেলি আর আক্রমণভাগে খেলি—এটা আমার জন্য কোনো সমস্যা নয়। বাঁ দিকে আমি অনেক খেলেছি। সেখানে আমি স্বচ্ছন্দে খেলতে পারি। কিন্তু পাতোর সঙ্গে খেলার পর আমার মনে হয়েছে, আমরা আরও ভালো কিছু করতে পারি।’
‘ভালো কিছু’র আশাই তো করছে মিলান সমর্থকেরা। চাইছে, রোনালদিনহো যেন স্বরূপে ফেরেন। আগামীকালই তো চ্যাম্পিয়নস লিগের মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ, প্রতিপক্ষ রিয়াল মাদ্রিদ।
No comments