ঢাকা-কলকাতা আকাশপথে দরযুদ্ধ চালাচ্ছে ছয়টি বিমান সংস্থা
ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়া ও কলকাতা থেকে ঢাকায় ফেরার ক্ষেত্রে আকাশপথে যাতায়াত এখন অনেক সাশ্রয়ী হয়ে উঠেছে। এই রুটে চলাচলকারী উড়োজাহাজ সংস্থাগুলো যাত্রী ধরার প্রতিযোগিতায় নেমে বিমান ভাড়া অনেক কমিয়েছে।
ছয় মাস আগেও যেখানে ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা আকাশপথে যাতায়াতের জন্য ১০ হাজার টাকার নিচে কোনো ভাড়া ছিল না, এখন তা সাড়ে ছয় হাজার টাকায় নেমে এসেছে।
মূলত তিনটি ভারতীয় বিমান জেট এয়ার, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ও কিংফিশার পরস্পরের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে এ বছরের মাঝামাঝি ভাড়া কমিয়ে আনে।
সে সময় দেশীয় তিনটি প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, জিএমজি এয়ার ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ভাড়া কমানোর দিকে অগ্রসর হয়নি।
কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশীয় বিমান সংস্থাগুলোও এই রুটে যাত্রী ধরে রাখতে ভাড়া কমিয়ে দিয়েছে।
ট্রাভেল এজেন্ট সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ভাড়া কমানোর ফলে যাত্রীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে আরম্ভ করেছে। এমনিতেই ঢাকা-কলকাতা রুটে প্রতিবছর যাত্রী বাড়ছে। ভাড়া কমানোয় এখন বৃদ্ধির হারও বেশি।
সাধারণত ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিত্সা ও বেড়ানোর জন্য মানুষজন আকাশপথে কলকাতায় যায়। কলকাতা থেকে ভারতের অন্যান্য স্থানে যায়।
বর্তমানে জেট এয়ার ও কিংফিশারের ন্যূনতম ভাড়া ছয় হাজার ৫৯৩ টাকা ও ছয় হাজার ৯৪০ টাকা।
কিংফিশারের বাংলাদেশ এরিয়া ম্যানেজার গিরেশ ভাস্কর এ প্রসঙ্গে গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভাড়া কমানোর ফলে আমরা প্রচুর সাড়া পাচ্ছি। আর কোনো রকম বাড়তি মাশুল ছাড়াই আমরা যাত্রীদের ভারতীয় ভিসা পেতে সহায়তা করছি।’
গিরেশ ভাস্কর আরও বলেন, কিংফিশার দৈনিক ফ্লাইট চালাচ্ছে এবং সময়সূচিও যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস দৈনিকভিত্তিতে ভাড়ায় সামান্য রদবদল করে থাকে। তার পরও তা নিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল সোমবার ন্যূনতম ভাড়া ছিল ছয় হাজার ৫২৪ টাকা।
ট্রাভেল এজেন্টরা জানান, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসে অনলাইনে তাত্ক্ষণিকভাবে টিকিট কাটতে হয়। ওই সময় যে ভাড়াটি আসে, সে ভাড়াই দিতে হয়। সে জন্যই প্রতিদিন ভাড়ায় সামান্য রদবদল হয়। আর এই টিকিট বুকিং দিয়ে ধরে রাখা যায় না।
জেট এয়ার ও কিংফিশারের টিকিট বুকিং দিয়ে ধরে রাখা গেলেও টিকিট কাটা হলে ভাড়ার অর্থ অফেরতযোগ্য। তবে ২০ ডলার দিয়ে যাত্রার সময় পরিবর্তন করা যাবে।
দেশীয় সংস্থাগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশের ন্যূনতম ভাড়া সাত হাজার ৪৮ টাকা। আর জিএমজিতে চেপে কলকাতায় যাতায়াত করতে হলে অন্তত আট হাজার ৭৮৪ টাকা ভাড়া গুনতে হবে।
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের যাতায়াত ভাড়া ১০ হাজার টাকা হলেও পাঁচ হাজার টাকার একটি বিশেষ ন্যূনতম ভাড়া রয়েছে। এটি অল্পদিনের জন্য বহাল থাকছে এবং শুধু ইউনাইটেডের নিজস্ব কার্যালয় বা কাউন্টার থেকে এই টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।
ছয় মাস আগেও যেখানে ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা আকাশপথে যাতায়াতের জন্য ১০ হাজার টাকার নিচে কোনো ভাড়া ছিল না, এখন তা সাড়ে ছয় হাজার টাকায় নেমে এসেছে।
মূলত তিনটি ভারতীয় বিমান জেট এয়ার, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ও কিংফিশার পরস্পরের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে এ বছরের মাঝামাঝি ভাড়া কমিয়ে আনে।
সে সময় দেশীয় তিনটি প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, জিএমজি এয়ার ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ভাড়া কমানোর দিকে অগ্রসর হয়নি।
কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেশীয় বিমান সংস্থাগুলোও এই রুটে যাত্রী ধরে রাখতে ভাড়া কমিয়ে দিয়েছে।
ট্রাভেল এজেন্ট সংস্থাগুলো জানিয়েছে, ভাড়া কমানোর ফলে যাত্রীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে আরম্ভ করেছে। এমনিতেই ঢাকা-কলকাতা রুটে প্রতিবছর যাত্রী বাড়ছে। ভাড়া কমানোয় এখন বৃদ্ধির হারও বেশি।
সাধারণত ব্যবসা-বাণিজ্য, চিকিত্সা ও বেড়ানোর জন্য মানুষজন আকাশপথে কলকাতায় যায়। কলকাতা থেকে ভারতের অন্যান্য স্থানে যায়।
বর্তমানে জেট এয়ার ও কিংফিশারের ন্যূনতম ভাড়া ছয় হাজার ৫৯৩ টাকা ও ছয় হাজার ৯৪০ টাকা।
কিংফিশারের বাংলাদেশ এরিয়া ম্যানেজার গিরেশ ভাস্কর এ প্রসঙ্গে গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভাড়া কমানোর ফলে আমরা প্রচুর সাড়া পাচ্ছি। আর কোনো রকম বাড়তি মাশুল ছাড়াই আমরা যাত্রীদের ভারতীয় ভিসা পেতে সহায়তা করছি।’
গিরেশ ভাস্কর আরও বলেন, কিংফিশার দৈনিক ফ্লাইট চালাচ্ছে এবং সময়সূচিও যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত সহায়ক।
এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস দৈনিকভিত্তিতে ভাড়ায় সামান্য রদবদল করে থাকে। তার পরও তা নিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল সোমবার ন্যূনতম ভাড়া ছিল ছয় হাজার ৫২৪ টাকা।
ট্রাভেল এজেন্টরা জানান, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসে অনলাইনে তাত্ক্ষণিকভাবে টিকিট কাটতে হয়। ওই সময় যে ভাড়াটি আসে, সে ভাড়াই দিতে হয়। সে জন্যই প্রতিদিন ভাড়ায় সামান্য রদবদল হয়। আর এই টিকিট বুকিং দিয়ে ধরে রাখা যায় না।
জেট এয়ার ও কিংফিশারের টিকিট বুকিং দিয়ে ধরে রাখা গেলেও টিকিট কাটা হলে ভাড়ার অর্থ অফেরতযোগ্য। তবে ২০ ডলার দিয়ে যাত্রার সময় পরিবর্তন করা যাবে।
দেশীয় সংস্থাগুলোর মধ্যে বিমান বাংলাদেশের ন্যূনতম ভাড়া সাত হাজার ৪৮ টাকা। আর জিএমজিতে চেপে কলকাতায় যাতায়াত করতে হলে অন্তত আট হাজার ৭৮৪ টাকা ভাড়া গুনতে হবে।
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের যাতায়াত ভাড়া ১০ হাজার টাকা হলেও পাঁচ হাজার টাকার একটি বিশেষ ন্যূনতম ভাড়া রয়েছে। এটি অল্পদিনের জন্য বহাল থাকছে এবং শুধু ইউনাইটেডের নিজস্ব কার্যালয় বা কাউন্টার থেকে এই টিকিট সংগ্রহ করা যাবে।
No comments