ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সদস্য নিয়োগ আল-কায়েদার
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদা ফ্রান্স, জার্মানি, ব্রিটেন ও মার্কিন নাগরিকদের দলে ভেড়াচ্ছে। ইতিমধ্যে এসব দেশের বেশ কয়েকজন নাগরিককে দলে নিয়োগ করা হয়েছে। নতুন সদস্যদের অনেককে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের জঙ্গি শিবিরে প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। সংগঠনটি ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালাতে এই নতুন সদস্যদের কাজে লাগাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ওয়াশিংটন পোস্ট এ তথ্য দিয়েছে। পত্রিকাটি গত রোববার এ-সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, আল-কায়েদা গত বছর বেশ কিছু নতুন সদস্যকে তাদের দলে নিয়েছে। জার্মানির নিরাপত্তাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিতে জার্মানি থেকে অন্তত ৩০ জন নাগরিক পাকিস্তানে গেছে। তাদের মধ্যে ১০ জন আবার স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জার্মানির একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা জানান, এতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, ওই জঙ্গিরা বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে। গত মাসে আল-কায়েদা বেশ কয়েকটি ভিডিওচিত্র প্রকাশের মাধ্যমে আফগানিস্তান থেকে জার্মান সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানায়। তাদের দাবি না মানলে দেশটির বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার হুমকিও দেয় আল-কায়েদা। প্রসঙ্গত, আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীতে তিন হাজার ৮০০ জার্মান সেনা রয়েছে।
পাকিস্তানেও আছে আল-কায়েদার ঘাঁটি
আল-কায়েদার ঘাঁটি শুধু আফগানিস্তানে নয়, পাকিস্তানেও আছে—এ কথা এখন মার্কিন প্রশাসন মেনে নিচ্ছে। হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ র্যাম ইমানুয়েল সম্প্রতি একটি সংবাদ চ্যানেলকে জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নতুন পাক-আফগান নীতি নিয়ে কোনো তাড়াহুড়া করছেন না। কিন্তু এই নীতির পরিবর্তন জরুরি। কারণ, এ বিষয়ে আর সন্দেহ নেই যে, আল-কায়েদা জঙ্গিরা শুধু আফগানিস্তানেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে না, তারা পাকিস্তানেও সক্রিয় রয়েছে। পাকিস্তান সরকার যা-ই বলুক, পর পর হামলা চালিয়ে আল-কায়েদা দেশটিতে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে।
ইমানুয়েল বলেন, কড়া ও কার্যকর পাক-আফগান নীতিনির্ধারণের জন্য হোয়াইট হাউসে এখন জোর তত্পরতা চলছে। উচ্চপর্যায়ের পাঁচটি বৈঠক হয়েছে।
ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, আল-কায়েদা গত বছর বেশ কিছু নতুন সদস্যকে তাদের দলে নিয়েছে। জার্মানির নিরাপত্তাকর্মীদের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিতে জার্মানি থেকে অন্তত ৩০ জন নাগরিক পাকিস্তানে গেছে। তাদের মধ্যে ১০ জন আবার স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জার্মানির একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা জানান, এতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, ওই জঙ্গিরা বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে। গত মাসে আল-কায়েদা বেশ কয়েকটি ভিডিওচিত্র প্রকাশের মাধ্যমে আফগানিস্তান থেকে জার্মান সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানায়। তাদের দাবি না মানলে দেশটির বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার হুমকিও দেয় আল-কায়েদা। প্রসঙ্গত, আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীতে তিন হাজার ৮০০ জার্মান সেনা রয়েছে।
পাকিস্তানেও আছে আল-কায়েদার ঘাঁটি
আল-কায়েদার ঘাঁটি শুধু আফগানিস্তানে নয়, পাকিস্তানেও আছে—এ কথা এখন মার্কিন প্রশাসন মেনে নিচ্ছে। হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ র্যাম ইমানুয়েল সম্প্রতি একটি সংবাদ চ্যানেলকে জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নতুন পাক-আফগান নীতি নিয়ে কোনো তাড়াহুড়া করছেন না। কিন্তু এই নীতির পরিবর্তন জরুরি। কারণ, এ বিষয়ে আর সন্দেহ নেই যে, আল-কায়েদা জঙ্গিরা শুধু আফগানিস্তানেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে না, তারা পাকিস্তানেও সক্রিয় রয়েছে। পাকিস্তান সরকার যা-ই বলুক, পর পর হামলা চালিয়ে আল-কায়েদা দেশটিতে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে।
ইমানুয়েল বলেন, কড়া ও কার্যকর পাক-আফগান নীতিনির্ধারণের জন্য হোয়াইট হাউসে এখন জোর তত্পরতা চলছে। উচ্চপর্যায়ের পাঁচটি বৈঠক হয়েছে।
No comments