গেইলকে ছাপিয়ে বোল্ট
গেইলকে ছক্কা হাঁকিয়ে, ১০ বলে ১৩ রান করে ড্রেসিংরুমে ফিরলেন ব্যাটসম্যান উসাইন বোল্ট |
অনেক দিন পর হাতে ব্যাট তুলে নিলেন বোল্ট। এবং ক্রিস গেইলকে ছক্কা! অনেক দিন পর হাতে বল তুলে নিলেন বোল্ট। ক্রিস গেইলকে বোল্ড!
পরশু জ্যামাইকার উপকূলীয় শহর ডিসকভারি বেতে নিজের ক্রিকেট প্রতিভার ঝলক দেখিয়েছেন বিশ্বের দ্রুততম মানব। সুবিধাবঞ্চিত স্কুলশিশুদের জন্য ক্রীড়া সরঞ্জামাদি আর কম্পিউটারের অর্থ জোগাতে একটা প্রদর্শনী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিলেন গেইল। ১৫ ওভারে এই ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ট্রেলনি অল স্টার একাদশের নেতৃত্ব দিয়েছেন ১০০ ও ২০০ মিটারের বিশ্ব রেকর্ডধারী।
তাঁর দলের খেলা পড়েছিল গেইলের কিংস্টন অ্যান্ড সেন্ট অ্যান্ড্রু অল স্টার একাদশের বিপক্ষে। টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন বোল্ট। রানআউট হওয়ার আগে ১০ বলে করেছেন ১৩ রান। এর মধ্যে ছিল গেইলের অফস্পিনে উড়িয়ে মারা সেই বিশাল ছক্কা।
বল হাতেই বেশি ঝলক দেখিয়েছেন এককালের পেসার বোল্ট। প্রথম বলেই গেইলকে স্বাগত জানিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজীয় কায়দায় একটা বাউন্সার দিয়ে। অবশ্য শেষ পর্যন্ত তাঁর দল জিততে পারেনি। জেরোম টেলরের সেন্ট এলিজাবেথ অল স্টার একাদশকে ফাইনালে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে গেইলের কিংস্টন অ্যান্ড সেন্ট অ্যান্ড্রু একাদশই।
বেইজিং অলিম্পিকে স্প্রিন্টের সোনাত্রয়ী জেতা বোল্ট জানিয়েছেন, গেইলের বলে ছক্কা মেরে যতটা মজা পেয়েছেন, তার চেয়েও বেশি মজা পেয়েছেন গেইলকে বাউন্সার মেরে, ‘আমি ক্রিসকে আগেই বলে রেখেছিলাম সাবধানে দেখেশুনে খেলতে। কারণ আমি ওকে বাউন্সার দেব। কিন্তু ও ঠিক বিশ্বাস করেনি।’ বোল্টের বাউন্সারে মুগ্ধ দুই সাবেক গ্রেট কার্টলি অ্যামব্রোস আর কোর্টনি ওয়ালশ। অ্যামব্রোস তো বলেই দিলেন, ‘ক্রিস গেইলকে করা প্রথম ডেলিভারিটি আমার খুব পছন্দ হয়েছে। শর্ট এবং চমকে দেওয়া ডেলিভারি ছিল ওটা। ও সত্যিকারের এক অ্যাথলেট যে ক্রিকেট, ফুটবল—সব খেলতে ভালোবাসে। সব খেলাতেই হয়তো দুর্দান্ত খেলে না, কিন্তু মানিয়ে যায় বেশ। ব্যাট হাতেও ও দারুণ।’
এদিন বোল্ট যেন ফিরে পেয়েছিলেন তাঁর হারানো শৈশব, ‘আমি ছেলেবেলা দারুণ ক্রিকেট খেলতাম। আমার ক্রিকেট কোচই আমাকে স্প্রিন্টে নামার পরামর্শ দেন, কারণ আমি খুব জোরে দৌড়ে এসে বল করতাম। স্কুলের ক্রিকেট দলের হয়ে আমি ওপেনও করতাম। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেছে ক্রিকেট খেলিনি। ছক্কা মেরে তো দারুণ মজা পেয়েছি।’ এর পর পেশাদার ব্যাটসম্যানের মতো বললেন, ‘আমার আরও কিছুক্ষণ উইকেটে থাকা উচিত ছিল!’
ব্যস্ত সময়ের ভেতরে এসে তাঁর দাতব্য কাজে অংশ নেওয়ায় বোল্টসহ সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন গত জুলাই থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকা গেইল, ‘ভক্তদের জন্য ওকে ক্রিকেট খেলতে দেখা দারুণ কিছু। দারুণ একটা দিন কাটালাম আমরা। আশা করি, ওকে সামনের বছরও পাব।’ আর বোল্টও দিলেন আশ্বাস, ‘যেকোনো দাতব্য কাজের জন্য আমি এক পায়ে খাড়া।’
পরশু জ্যামাইকার উপকূলীয় শহর ডিসকভারি বেতে নিজের ক্রিকেট প্রতিভার ঝলক দেখিয়েছেন বিশ্বের দ্রুততম মানব। সুবিধাবঞ্চিত স্কুলশিশুদের জন্য ক্রীড়া সরঞ্জামাদি আর কম্পিউটারের অর্থ জোগাতে একটা প্রদর্শনী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিলেন গেইল। ১৫ ওভারে এই ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ট্রেলনি অল স্টার একাদশের নেতৃত্ব দিয়েছেন ১০০ ও ২০০ মিটারের বিশ্ব রেকর্ডধারী।
তাঁর দলের খেলা পড়েছিল গেইলের কিংস্টন অ্যান্ড সেন্ট অ্যান্ড্রু অল স্টার একাদশের বিপক্ষে। টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন বোল্ট। রানআউট হওয়ার আগে ১০ বলে করেছেন ১৩ রান। এর মধ্যে ছিল গেইলের অফস্পিনে উড়িয়ে মারা সেই বিশাল ছক্কা।
বল হাতেই বেশি ঝলক দেখিয়েছেন এককালের পেসার বোল্ট। প্রথম বলেই গেইলকে স্বাগত জানিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজীয় কায়দায় একটা বাউন্সার দিয়ে। অবশ্য শেষ পর্যন্ত তাঁর দল জিততে পারেনি। জেরোম টেলরের সেন্ট এলিজাবেথ অল স্টার একাদশকে ফাইনালে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে গেইলের কিংস্টন অ্যান্ড সেন্ট অ্যান্ড্রু একাদশই।
বেইজিং অলিম্পিকে স্প্রিন্টের সোনাত্রয়ী জেতা বোল্ট জানিয়েছেন, গেইলের বলে ছক্কা মেরে যতটা মজা পেয়েছেন, তার চেয়েও বেশি মজা পেয়েছেন গেইলকে বাউন্সার মেরে, ‘আমি ক্রিসকে আগেই বলে রেখেছিলাম সাবধানে দেখেশুনে খেলতে। কারণ আমি ওকে বাউন্সার দেব। কিন্তু ও ঠিক বিশ্বাস করেনি।’ বোল্টের বাউন্সারে মুগ্ধ দুই সাবেক গ্রেট কার্টলি অ্যামব্রোস আর কোর্টনি ওয়ালশ। অ্যামব্রোস তো বলেই দিলেন, ‘ক্রিস গেইলকে করা প্রথম ডেলিভারিটি আমার খুব পছন্দ হয়েছে। শর্ট এবং চমকে দেওয়া ডেলিভারি ছিল ওটা। ও সত্যিকারের এক অ্যাথলেট যে ক্রিকেট, ফুটবল—সব খেলতে ভালোবাসে। সব খেলাতেই হয়তো দুর্দান্ত খেলে না, কিন্তু মানিয়ে যায় বেশ। ব্যাট হাতেও ও দারুণ।’
এদিন বোল্ট যেন ফিরে পেয়েছিলেন তাঁর হারানো শৈশব, ‘আমি ছেলেবেলা দারুণ ক্রিকেট খেলতাম। আমার ক্রিকেট কোচই আমাকে স্প্রিন্টে নামার পরামর্শ দেন, কারণ আমি খুব জোরে দৌড়ে এসে বল করতাম। স্কুলের ক্রিকেট দলের হয়ে আমি ওপেনও করতাম। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গেছে ক্রিকেট খেলিনি। ছক্কা মেরে তো দারুণ মজা পেয়েছি।’ এর পর পেশাদার ব্যাটসম্যানের মতো বললেন, ‘আমার আরও কিছুক্ষণ উইকেটে থাকা উচিত ছিল!’
ব্যস্ত সময়ের ভেতরে এসে তাঁর দাতব্য কাজে অংশ নেওয়ায় বোল্টসহ সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন গত জুলাই থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকা গেইল, ‘ভক্তদের জন্য ওকে ক্রিকেট খেলতে দেখা দারুণ কিছু। দারুণ একটা দিন কাটালাম আমরা। আশা করি, ওকে সামনের বছরও পাব।’ আর বোল্টও দিলেন আশ্বাস, ‘যেকোনো দাতব্য কাজের জন্য আমি এক পায়ে খাড়া।’
No comments