বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম চলতি বছরের সর্বোচ্চ
আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে চলতি ২০০৯ সালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলোর অবস্থা ভালো হওয়া এবং দেশটির মুদ্রা ডলারের বিনিময় হারের দুর্বলতার কারণে তেলের দাম এভাবে বাড়ল।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ব্যারেল জ্বালানি তেলের দাম একপর্যায়ে ৭৯ দশমিক শূন্য ৫ ডলারে উন্নীত হয়। তবে দিনশেষে তা ৭৮ দশমিক ৭৮ ডলারে নেমে আসে, যা গত শুক্রবারের চেয়ে ২৫ সেন্ট বেশি।
অন্যদিকে লন্ডনে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ২২ সেন্ট বেড়ে ৭৭ দশমিক ১১ ডলারে ওঠে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর অবস্থা ভালো হয়ে উঠেছে এবং এর ফলে বিশ্ব অর্থনীতিও জেগে উঠবে—এমন আশাবাদের সঞ্চার হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
বিশ্লেষকেরা আরও বলেন, স্বল্প মেয়াদে তেলের দামের গতি-প্রকৃতি মার্কিন ডলারের বিনিময় হার এবং এই সপ্তাহে করপোরেট খাতের পরবর্তী দফার ফলাফলের ওপর নির্ভর করছে।
কমনওয়েলথ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়ার কমোডিটি বিশ্লেষক ডেভিড মুর বলেন, মার্কিন ডলারের বিনিময় হার এবং ইকুইটিজ মার্কেটের অবস্থার আলোকেই এখন নির্দেশিত হচ্ছে তেলের দাম।
এদিকে ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের বিনিময় হার কমেছে। প্রতি ইউরো লেনদেন হয়েছে ১ দশমিক ৪৯৩৬ ডলারে।
জেবিসি এনার্জির বিশ্লেষকেরা বলেন, মৌলিক কারণগুলোর পরিবর্তে এখন আর্থিক খাত ও বাজার নিয়ে অনুমাননির্ভর আশাবাদই অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। তাঁরা বলেন, জ্বালানি তেলের ব্যারেলপ্রতি দাম কেন ৬৫ থেকে ৭৫ ডলারে নেমে আসছে না, এর কোনো কারণ তাঁরা দেখছেন না।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ব্যারেল জ্বালানি তেলের দাম একপর্যায়ে ৭৯ দশমিক শূন্য ৫ ডলারে উন্নীত হয়। তবে দিনশেষে তা ৭৮ দশমিক ৭৮ ডলারে নেমে আসে, যা গত শুক্রবারের চেয়ে ২৫ সেন্ট বেশি।
অন্যদিকে লন্ডনে প্রতি ব্যারেল তেলের দাম ২২ সেন্ট বেড়ে ৭৭ দশমিক ১১ ডলারে ওঠে।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলোর অবস্থা ভালো হয়ে উঠেছে এবং এর ফলে বিশ্ব অর্থনীতিও জেগে উঠবে—এমন আশাবাদের সঞ্চার হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
বিশ্লেষকেরা আরও বলেন, স্বল্প মেয়াদে তেলের দামের গতি-প্রকৃতি মার্কিন ডলারের বিনিময় হার এবং এই সপ্তাহে করপোরেট খাতের পরবর্তী দফার ফলাফলের ওপর নির্ভর করছে।
কমনওয়েলথ ব্যাংক অব অস্ট্রেলিয়ার কমোডিটি বিশ্লেষক ডেভিড মুর বলেন, মার্কিন ডলারের বিনিময় হার এবং ইকুইটিজ মার্কেটের অবস্থার আলোকেই এখন নির্দেশিত হচ্ছে তেলের দাম।
এদিকে ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের বিনিময় হার কমেছে। প্রতি ইউরো লেনদেন হয়েছে ১ দশমিক ৪৯৩৬ ডলারে।
জেবিসি এনার্জির বিশ্লেষকেরা বলেন, মৌলিক কারণগুলোর পরিবর্তে এখন আর্থিক খাত ও বাজার নিয়ে অনুমাননির্ভর আশাবাদই অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পেছনে অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। তাঁরা বলেন, জ্বালানি তেলের ব্যারেলপ্রতি দাম কেন ৬৫ থেকে ৭৫ ডলারে নেমে আসছে না, এর কোনো কারণ তাঁরা দেখছেন না।
No comments