পাকিস্তানকে দুষল তেহরান- ইরানে সন্ত্রাসী হামলা
ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে গত রোববার রেভল্যুশনারি গার্ডের ওপর চালানো সন্ত্রাসী হামলার পেছনে পাকিস্তান, যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ইরান। সরকার বলেছে, এসব দেশ বিদ্রোহীদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা দিয়েছে। সরবরাহ করেছে অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণও দিয়েছে। ইরানের জাতীয় ঐক্য নস্যাত্ করতেই তারা এ কাজ করেছে। ওই হামলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫০ জনে দাঁড়িয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন গতকাল সোমবার এ তথ্য দিয়েছে।
ইরানের প্রথম ডেপুটি স্পিকার মুহাম্মদ হাসান আবুতারাবি পার্লামেন্টে বলেন, এই ভয়ানক হামলার পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা সরাসরি যুক্ত। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রধান জেনারেল মুহাম্মদ পাকপাউর বলেছেন, ওয়াশিংটন ও লন্ডন বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করেছে। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানে। ইরানের জাতীয় ঐক্য নস্যাত্ করতেই এ হামলা চালানো হয়েছে। তবে ওয়াশিংটন এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
হামলার কয়েক ঘণ্টা পর প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ অভিযোগ করেন, ওই হামলায় পাকিস্তানের কয়েকটি সংস্থার হাত রয়েছে। তিনি হামলাকারীদের চিহ্নিত করার জন্য পাকিস্তান সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আবদুল বাসিত বলেছেন, এতে পাকিস্তানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি এ-ও বলেন, জানদুল্লাহর নেতা পাকিস্তানে ছিলেন—ইরানের এ অভিযোগও ঠিক নয়।
ইরানের পাকিস্তান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশের পিশিন শহরে গত রোববারের ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে জানদুল্লাহ নামের স্থানীয় একটি সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। ওই অঞ্চলে প্রায়ই নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বেলুচ, সুন্নি ও সশস্ত্র মাদক চোরাকারবারিদের সংঘর্ষ হয়।
ইরানের প্রথম ডেপুটি স্পিকার মুহাম্মদ হাসান আবুতারাবি পার্লামেন্টে বলেন, এই ভয়ানক হামলার পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা সরাসরি যুক্ত। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রধান জেনারেল মুহাম্মদ পাকপাউর বলেছেন, ওয়াশিংটন ও লন্ডন বিদ্রোহীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করেছে। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে পাকিস্তানে। ইরানের জাতীয় ঐক্য নস্যাত্ করতেই এ হামলা চালানো হয়েছে। তবে ওয়াশিংটন এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।
হামলার কয়েক ঘণ্টা পর প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ অভিযোগ করেন, ওই হামলায় পাকিস্তানের কয়েকটি সংস্থার হাত রয়েছে। তিনি হামলাকারীদের চিহ্নিত করার জন্য পাকিস্তান সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আবদুল বাসিত বলেছেন, এতে পাকিস্তানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। তিনি এ-ও বলেন, জানদুল্লাহর নেতা পাকিস্তানে ছিলেন—ইরানের এ অভিযোগও ঠিক নয়।
ইরানের পাকিস্তান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশের পিশিন শহরে গত রোববারের ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে জানদুল্লাহ নামের স্থানীয় একটি সুন্নি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। ওই অঞ্চলে প্রায়ই নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে বেলুচ, সুন্নি ও সশস্ত্র মাদক চোরাকারবারিদের সংঘর্ষ হয়।
No comments