জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়া শিশুকে উদ্ধার করল কুকুর
প্রথম আলো, ১৮ মে ২০১৯: থাইল্যান্ডে
নবজাতককে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে কিশোরী এক মা। একটি কুকুরের
জন্য তা সম্ভব হয়নি। কুকুরটি মাটি খুঁড়ে উদ্ধার করে ওই নবজাতককে।
নবজাতকের ১৫ বছরের মা নিজের এই মা হওয়ার বিষয়টি সবার কাছে লুকাতে চেয়েছিল। তাই ছেলেশিশুটিকে জীবন্ত মাটিচাপা দেয়। থাইল্যান্ডের বান নং খাম গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গত ১৭ মে শুক্রবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানা যায়, যে জায়গায় নবজাতকটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়, সেখানে পিং পং নামের একটি কুকুর ঘোরাফেরা করছিল। পিং পং ঘেউ ঘেউ করছিল। মাটি খুঁড়ছিল। এরপরই কুকুরটির মালিক লক্ষ করেন, মাটির ভেতর থেকে শিশুটির ছোট্ট পা বের হয়ে আছে।
নবজাতকের ১৫ বছরের মা নিজের এই মা হওয়ার বিষয়টি সবার কাছে লুকাতে চেয়েছিল। তাই ছেলেশিশুটিকে জীবন্ত মাটিচাপা দেয়। থাইল্যান্ডের বান নং খাম গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গত ১৭ মে শুক্রবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানা যায়, যে জায়গায় নবজাতকটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়, সেখানে পিং পং নামের একটি কুকুর ঘোরাফেরা করছিল। পিং পং ঘেউ ঘেউ করছিল। মাটি খুঁড়ছিল। এরপরই কুকুরটির মালিক লক্ষ করেন, মাটির ভেতর থেকে শিশুটির ছোট্ট পা বের হয়ে আছে।
পিং পং টের পায়, নবজাতকটিকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। ছবি: বিবিসির সৌজন্যে |
স্থানীয় লোকজন
সঙ্গে সঙ্গে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকেরা
তাকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসেন। শিশুটি সুস্থ আছে বলে জানান তাঁরা।
পিং পংয়ের মালিক উশা নিসাইখা বলেন, গাড়ি দুর্ঘটনায় পিং পংয়ের এক পা অকেজো হয়ে যায়। থাইল্যান্ডের স্থানীয় খাওসদ পত্রিকাকে উশা নিসাইখা বলেন, ‘পিং পং খুব বিশ্বাসী ও অনুগত। এ কারণে আমি তাকে কাছে রেখেছি। যখন আমি জমিতে গবাদিপশুদের চরাতে নিয়ে যাই, পিং পং সব সময় আমাকে সাহায্য করে। পিং পং গ্রামের সবাইকে ভালোবাসে।’
নবজাতকের মায়ের বিরুদ্ধে সন্তানকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে।
চাম ফুয়াং পুলিশ স্টেশনের কর্মকর্তা পানুওয়াত পুত্তাকাম ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, নবজাতকের মাকে তার মা-বাবা এবং মনোরোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে। মা তার কাজের জন্য অনুতপ্ত।
নবজাতকের নানা-নানি শিশুটির দায়িত্ব নেবেন।
পিং পংয়ের মালিক উশা নিসাইখা বলেন, গাড়ি দুর্ঘটনায় পিং পংয়ের এক পা অকেজো হয়ে যায়। থাইল্যান্ডের স্থানীয় খাওসদ পত্রিকাকে উশা নিসাইখা বলেন, ‘পিং পং খুব বিশ্বাসী ও অনুগত। এ কারণে আমি তাকে কাছে রেখেছি। যখন আমি জমিতে গবাদিপশুদের চরাতে নিয়ে যাই, পিং পং সব সময় আমাকে সাহায্য করে। পিং পং গ্রামের সবাইকে ভালোবাসে।’
নবজাতকের মায়ের বিরুদ্ধে সন্তানকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে।
চাম ফুয়াং পুলিশ স্টেশনের কর্মকর্তা পানুওয়াত পুত্তাকাম ব্যাংকক পোস্টকে বলেন, নবজাতকের মাকে তার মা-বাবা এবং মনোরোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে। মা তার কাজের জন্য অনুতপ্ত।
নবজাতকের নানা-নানি শিশুটির দায়িত্ব নেবেন।
গ্রামের সবাই ভালোবাসে পিং পংকে। ছবি: বিবিসির সৌজন্যে |
No comments