বাংলাদেশ বিমানের তৃতীয় ড্রিমলাইনার ‘গাঙচিল’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
নতুন বিমানের ভেতরে ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী |
বিমান
বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যোগ হওয়া বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির
ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ গাঙচিলের বাণিজ্যিক যাত্রার উদ্বোধন করেছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনাল থেকে নতুন বোয়িং (৭৮৭-৮) ড্রিমলাইনার বিমানটির যাত্রা উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিমানের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে হবে। সেই সঙ্গে যাত্রী সেবার মান বাড়াতে হবে।
বিমানের গুরুত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনা আরও বলেন: বিমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার একটি প্রতীক। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যখন আমাদের বিমান যায়, তখন পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশকে চিনবে-জানবে এবং বুঝবে। বিমান পরিচালনার ক্ষেত্রে আপনাদেরকে (দায়িত্বরত) আমি বলব, আপনারাও সেই আন্তরিকতার সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিমান পরিচালনা করবেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার জন্য ২১০ কোটি মার্কিন ডলারের চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। এর আগে এগুলোর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ যুক্ত হয়েছে। বাকি চারটি ড্রিমলাইনারের ২০১৮ সালে বাংলাদেশ বিমানের বহরে আকাশবীণা ও হংসবলাকা যুক্ত হওয়ার পর আজ যুক্ত হলো ড্রিমলাইনার গাঙচিল। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে আসবে চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির উড়োজাহাজটি কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল দিয়ে তৈরি হওয়ায় এটি ওজনে হালকা। ড্রিমলাইনার একটানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে পারে। অন্যান্য উড়োজাহাজের চেয়ে এর জ্বালানি খরচও ২০ শতাংশ কম। ড্রিমলাইনার গাঙচিলে ২৭১ আসনের মধ্যে ২৪টি বিজনেস ক্লাস এবং ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাসের আসন রয়েছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩ হাজার ফুট ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময়ও ওয়াইফাই সুবিধা দেবে যাত্রীদের। যাত্রীরা ইন্টারনেট ব্রাউস করতে পারবেন এবং বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে অবস্থিত বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন।
আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনাল থেকে নতুন বোয়িং (৭৮৭-৮) ড্রিমলাইনার বিমানটির যাত্রা উদ্বোধন করা হয়।
এ সময় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিমানের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে হবে। সেই সঙ্গে যাত্রী সেবার মান বাড়াতে হবে।
বিমানের গুরুত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনা আরও বলেন: বিমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার একটি প্রতীক। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যখন আমাদের বিমান যায়, তখন পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশকে চিনবে-জানবে এবং বুঝবে। বিমান পরিচালনার ক্ষেত্রে আপনাদেরকে (দায়িত্বরত) আমি বলব, আপনারাও সেই আন্তরিকতার সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বিমান পরিচালনা করবেন।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার জন্য ২১০ কোটি মার্কিন ডলারের চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। এর আগে এগুলোর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দুটি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ যুক্ত হয়েছে। বাকি চারটি ড্রিমলাইনারের ২০১৮ সালে বাংলাদেশ বিমানের বহরে আকাশবীণা ও হংসবলাকা যুক্ত হওয়ার পর আজ যুক্ত হলো ড্রিমলাইনার গাঙচিল। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে আসবে চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির উড়োজাহাজটি কম্পোজিট ম্যাটেরিয়াল দিয়ে তৈরি হওয়ায় এটি ওজনে হালকা। ড্রিমলাইনার একটানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে পারে। অন্যান্য উড়োজাহাজের চেয়ে এর জ্বালানি খরচও ২০ শতাংশ কম। ড্রিমলাইনার গাঙচিলে ২৭১ আসনের মধ্যে ২৪টি বিজনেস ক্লাস এবং ২৪৭টি ইকোনমি ক্লাসের আসন রয়েছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩ হাজার ফুট ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময়ও ওয়াইফাই সুবিধা দেবে যাত্রীদের। যাত্রীরা ইন্টারনেট ব্রাউস করতে পারবেন এবং বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে অবস্থিত বন্ধুবান্ধব ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবেন।
No comments