সিলেটে ডাকাতির সাথে জড়িত থাকার দায়ে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
ডাকাতির
সাথে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের
যুগ্ম-আহ্বায়ক শাহ আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার
দিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছেন
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি দেলওয়ার হোসেন। শাহ আলম পশ্চিম ইসলামপুর ইউনিয়নের
নয়াগাংগেরপার গ্রামের সাবেক মেম্বার ময়না মিয়ার পুত্র।
ওসি দেলওয়ার হোসেন জানান, ২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দয়ারবাজার সংলগ্ন আজির উদ্দিনের বাড়িতে ডাকাতি হয়। ডাকাতরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৭ লাখ টাকা এবং ১২ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এছাড়া, আজিরের বাড়ির পার্শ্ববর্তী জামাল উদ্দিনের বাড়ির দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আরো ১১ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশ কয়েকজন ডাকাতকে গ্রেফতার করে। ধৃত ডাকাতরা ডাকাতির সাথে শাহ আলমের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তি দেয়। তারা এও জানায়, এ দুটি বাড়িতে ডাকাতির অর্থ শাহ আলমের বাড়িতে ভাগ-বাটোয়ারা হয়।
ওসি বলেন, শাহ আলমকে গ্রেফতারের জন্য দীর্ঘদিন প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছিল। অবশেষে শুক্রবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর তাকে সিলেট ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। সিলেট জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজ্ঞান চাকমা তাকে সিলেটে নিয়ে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শাহ আলমকে কোম্পানীগঞ্জ থানার ডাকাতি মামলার ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় নাম প্রকাশিত আসামীসহ একাধিক ডাকাতি মামলার আসামী। তিনি এলাকায় দুর্ধর্ষ ডাকাত ও ডাকাত দলের সর্দার হিসেবে পরিচিত। কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জের নেতৃত্বে একটি টিম বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
ওসি দেলওয়ার হোসেন জানান, ২০১৪ সালের ৩ অক্টোবর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার দয়ারবাজার সংলগ্ন আজির উদ্দিনের বাড়িতে ডাকাতি হয়। ডাকাতরা ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ১৭ লাখ টাকা এবং ১২ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এছাড়া, আজিরের বাড়ির পার্শ্ববর্তী জামাল উদ্দিনের বাড়ির দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আরো ১১ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশ কয়েকজন ডাকাতকে গ্রেফতার করে। ধৃত ডাকাতরা ডাকাতির সাথে শাহ আলমের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে আদালতে স্বীকারোক্তি দেয়। তারা এও জানায়, এ দুটি বাড়িতে ডাকাতির অর্থ শাহ আলমের বাড়িতে ভাগ-বাটোয়ারা হয়।
ওসি বলেন, শাহ আলমকে গ্রেফতারের জন্য দীর্ঘদিন প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছিল। অবশেষে শুক্রবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর তাকে সিলেট ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। সিলেট জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজ্ঞান চাকমা তাকে সিলেটে নিয়ে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শাহ আলমকে কোম্পানীগঞ্জ থানার ডাকাতি মামলার ফৌজদারী কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় নাম প্রকাশিত আসামীসহ একাধিক ডাকাতি মামলার আসামী। তিনি এলাকায় দুর্ধর্ষ ডাকাত ও ডাকাত দলের সর্দার হিসেবে পরিচিত। কোম্পানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জের নেতৃত্বে একটি টিম বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
No comments