এবার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে জেল থেকে পালালেন মাদক সম্রাট
জোয়াকুইন গুজম্যান। ছবিটি ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ায়িতে তোলা। ছবি: এএফপি |
মেক্সিকোর
মাদক সম্রাট জোয়াকুইন গুজম্যান আবারও জেল থেকে পালিয়েছেন। গত শনিবার
জেলখানায় তাঁর জন্য বরাদ্দ কক্ষের গোসলখানার নিচে একটি সুড়ঙ্গ খুঁড়ে দেড়
কিলোমিটার একটি টানেল দিয়ে পালিয়ে যান তিনি। আজ রোববার এএফপি মধ্য
মেক্সিকোর জেল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এ খবর প্রকাশ করেছে।
মেক্সিকোর জাতীয় নিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, শনিবার রাতে জেলখানার নিরাপত্তা ক্যামেরাগুলো থেকে হঠাৎই লাপাত্তা হয়ে যান গুজম্যান। এর পর নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁর সেলের ভেতরে গিয়ে প্রায় ৩৩ ফুট গভীর সিঁড়ির মতো একটি রাস্তা দেখতে পান। এ গর্তটি দিয়ে তিনি একটি টানেলে পৌঁছান। ওই টানেলে আলো ও বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে গুজম্যান টানেল দিয়েই পালিয়ে গেছেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, এ ঘটনায় কারাগারটির ১৮ জন নিরাপত্তারক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তিনি আরও বলেন, গুজম্যান পালিয়ে যাওয়ার আগে অন্য দিনের মতোই স্বাভাবিক অবস্থা ছিল। রাত ৮টার দিকে তাঁকে ওষুধও দেওয়া হয়।
গুজম্যান ওই কারাগারটিতে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে বন্দী ছিলেন। এবার নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো জেল থেকে পালালেন এ মাদক সম্রাট। এর আগে ২০০১ সালেও একবার তিনি লন্ড্রির ঝুড়িতে ঢুকে জেল থেকে পালিয়েছিলেন।
মেক্সিকোর জাতীয় নিরাপত্তা বিভাগের একজন কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, শনিবার রাতে জেলখানার নিরাপত্তা ক্যামেরাগুলো থেকে হঠাৎই লাপাত্তা হয়ে যান গুজম্যান। এর পর নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁর সেলের ভেতরে গিয়ে প্রায় ৩৩ ফুট গভীর সিঁড়ির মতো একটি রাস্তা দেখতে পান। এ গর্তটি দিয়ে তিনি একটি টানেলে পৌঁছান। ওই টানেলে আলো ও বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে গুজম্যান টানেল দিয়েই পালিয়ে গেছেন।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, এ ঘটনায় কারাগারটির ১৮ জন নিরাপত্তারক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তিনি আরও বলেন, গুজম্যান পালিয়ে যাওয়ার আগে অন্য দিনের মতোই স্বাভাবিক অবস্থা ছিল। রাত ৮টার দিকে তাঁকে ওষুধও দেওয়া হয়।
গুজম্যান ওই কারাগারটিতে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে বন্দী ছিলেন। এবার নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো জেল থেকে পালালেন এ মাদক সম্রাট। এর আগে ২০০১ সালেও একবার তিনি লন্ড্রির ঝুড়িতে ঢুকে জেল থেকে পালিয়েছিলেন।
No comments