‘আল্লাহর নাম কাবার প্রধান মূর্তির নাম থেকে এসেছে’ -আবদুল গাফফার চৌধুরী
আবদুল গাফফার চৌধুরী |
লেখক
ও কলামনিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী আল্লাহর নাম নিয়ে আবারও একই ধরণের
বক্তব্য দিলেন। নিউইয়র্ক ভিত্তিক টেলিভিশন ‘টাইম টেলিভিশনে’ দেয়া এক
সাক্ষাৎকারে আগের দেয়া বক্তব্যের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপনের সময় তিনি বলেছেন,
আল্লাহ’র নাম কাবার প্রধান মূর্তির নাম থেকে এসেছে।
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আল্লাহর যে ৯৯ নাম, সেগুলো কাবা শরীফের দেব-দেবীর নাম ছিল। এর একটি বড় প্রমাণ হলো, আমাদের মহানবী (সা.)-এর পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফে ইলাত নামে প্রধান যে মূর্তিটি ছিল, সেখান থেকে। কেউ বলে ইলাত, কেউ বলে ইলাহ। আবদুল গাফফার চৌধুরী তার বক্তব্যের বিরোধিতাকারীদের সম্পর্কে বলেছে, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। তিনি বলেন, আমাদের রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন, তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহ দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রাসুলুল্লাহ ও মুসলমানদের লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও অ্যাডাপ্টেড হয়ে যায় ইসলামের নামে।
এক প্রশ্নের জবাবে গাফফার চৌধুরী বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে জামায়াত-হেফাজতীরা। জাতিসংঘ মিশনে আমার বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদী। তিনি বলেন, অসত্য বেশিদিন টিকবে না।
গত ৩রা জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনে বাংলাদেশ মিশনের আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে অংশ নেন তিনি। সেখানে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি, তা যথার্থ ছিল। এটা নিয়ে আমার বিরুদ্ধে জামায়াত ও হেফাজতীরা অপপ্রচার চালাচ্ছে।
গাফফার চৌধুরী তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলেন, আমাদের বাংলা ভাষাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলায় ইসলাম প্রচার করা হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার করায় হয়েছে আরবি ভাষাতেই যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু যায় আসে না। পরবর্তীতে, তা ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।
সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আল্লাহর যে ৯৯ নাম, সেগুলো কাবা শরীফের দেব-দেবীর নাম ছিল। এর একটি বড় প্রমাণ হলো, আমাদের মহানবী (সা.)-এর পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ। আল্লাহ শব্দটি এসেছে কাবা শরীফে ইলাত নামে প্রধান যে মূর্তিটি ছিল, সেখান থেকে। কেউ বলে ইলাত, কেউ বলে ইলাহ। আবদুল গাফফার চৌধুরী তার বক্তব্যের বিরোধিতাকারীদের সম্পর্কে বলেছে, তারা প্রমাণ দেখাক। আমি অন্তত এক ডজন আরবি কেতাব দেখাতে পারবো। যেখানে এই নাম, দ্বিতীয় প্রধান দেবতার নাম ছিল রহমান। তিনি বলেন, আমাদের রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন, তখন তার একজন প্রতিদ্বন্দ্বী দেখা দিয়েছিল। সে নিজেকে আল্লাহ দাবি করে বলেছিল, প্রধান দেবতা হচ্ছেন রহমান। এদেশে বহুদিন আমাদের রাসুলুল্লাহ ও মুসলমানদের লড়াই করতে হয়েছে। এভাবে রহমানও অ্যাডাপ্টেড হয়ে যায় ইসলামের নামে।
এক প্রশ্নের জবাবে গাফফার চৌধুরী বলেন, আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে জামায়াত-হেফাজতীরা। জাতিসংঘ মিশনে আমার বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক প্রপাগান্ডায় নেমেছে। যোগ দিয়েছে কিছু সুবিধাবাদী। তিনি বলেন, অসত্য বেশিদিন টিকবে না।
গত ৩রা জুলাই শুক্রবার ম্যানহাটনে বাংলাদেশ মিশনের আয়োজিত অনুষ্ঠানে একক বক্তব্যে অংশ নেন তিনি। সেখানে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও পর্দা নিয়ে তার মন্তব্যের বিষয়ে তিনি বলেন, আমি ওই দিন যে বক্তব্য দিয়েছি, তা যথার্থ ছিল। এটা নিয়ে আমার বিরুদ্ধে জামায়াত ও হেফাজতীরা অপপ্রচার চালাচ্ছে।
গাফফার চৌধুরী তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলেন, আমাদের বাংলা ভাষাকে বলা হতো হিন্দুর ভাষা, এটা ঠিক নয়। বাংলায় ইসলাম প্রচার করা হয়েছে বাংলা ভাষাতেই। আরবে ইসলাম প্রচার করায় হয়েছে আরবি ভাষাতেই যদিও সে ভাষা এককালে কাফেরদের ভাষা ছিল। তাতে কিছু যায় আসে না। পরবর্তীতে, তা ইসলামের ভাষা হয়েছে। আমাদের নাম, আমাদের সংস্কৃতির কার্যকলাপ মিশ্রিত। কোনটাই ধর্মভিত্তিক নয়। আমাদের বিয়ে, আমাদের নামকরণ। আরবরাও তাই করেছে।
No comments