মালিক করপোরেশন দখল অন্যের
ফুটপাত দখলের পর রাস্তায়ও উপচে পড়েছে হকারদের পণ্যের পসরা। ছবিটি ৭ জুলাই রাজধানীর গুলিস্তান এলাকা থেকে তোলা। এমনই অবস্থা ঢাকার অধিকাংশ সড়কের l ছবি: মনিরুল আলম |
রাজধানীর
ফুটপাত কার? কাগজে-কলমে ঢাকার ফুটপাতের মালিক সিটি করপোরেশন হলেও দখল
অন্যের। এডিবির এক গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর ৮৪ শতাংশ ফুটপাত খুবই
খারাপ মানের। এর মধ্যে ১৬ শতাংশ ফুটপাত চলাচলের অনুপযোগী বা দখল হয়ে থাকে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকায় এখন মৌসুমি হকারের সংখ্যা বেড়েছে। ফুটপাতগুলোতে তাঁরা পেতে বসেছেন ঈদপণ্যের পসরা। ফলে অন্য সময়ের চেয়ে এখন ফুটপাত চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
সিটি করপোরেশনের (উত্তর ও দক্ষিণ) হিসাব অনুযায়ী, ঢাকা শহরে তাদের অধীন মোট রাস্তার পরিমাণ ২ হাজার ১২১ কিলোমিটার এবং ফুটপাতের পরিমাণ হচ্ছে ৫৪২ কিলোমিটার।
ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ-এর গবেষক সৈয়দ মাহবুব আলম তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, ঢাকায় মোট হকারের সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার। কিন্তু বিভিন্ন মৌসুমে এই হকারের সংখ্যা বেড়ে যায়। বিশেষ করে ঈদের সময়।
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীর ৮৫ শতাংশ ফুটপাত দিয়ে চলাচলের সময় মানুষ কোনো না কোনো বাধা পায়। দখলের কারণে ১৬ শতাংশ ফুটপাতে মানুষ হাঁটতেই পারে না। ফলে রাস্তায় নেমে আসে। সৃষ্টি হয় যানজট। এর প্রভাব পড়ে রাজধানীর অন্য জায়গাগুলোতেও। এ ছাড়া ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে বাস কাউন্টারগুলো এবং যাত্রী ওঠানামার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকাকে আধুনিক, বাসযোগ্য ও মানুষের চলাচলের উপযোগী করতে হলে অবশ্যই ফুটপাত দখলমুক্ত করতে হবে। আর সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বলছে, ফুটপাত দখলমুক্ত করতে হলে সরকারকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা না হলে ফুটপাত দখলমুক্ত করা সম্ভব না।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা খালিদ আহমেদ বলেন, ‘ফুটপাত দখলমুক্ত করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। তা না হলে কখনোই ফুটপাত দখলমুক্ত করা সম্ভব নয়। উচ্ছেদ করতে গেলে আমরা বাধার সম্মুখীন হই। আবার চলে এলে সেখানে আগের মতোই সবকিছু।’
জনবিজ্ঞানী ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূর-উন-নবী প্রথম আলোকে বলেন, ফুটপাতের ওপর মানুষের চাপ কমাতে হলে, ঢাকায় জনসংখ্যার চাপ কমাতে হবে। ঢাকা শহরের বিকল্প শহর গড়ে তুলতে হবে।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকায় এখন মৌসুমি হকারের সংখ্যা বেড়েছে। ফুটপাতগুলোতে তাঁরা পেতে বসেছেন ঈদপণ্যের পসরা। ফলে অন্য সময়ের চেয়ে এখন ফুটপাত চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
সিটি করপোরেশনের (উত্তর ও দক্ষিণ) হিসাব অনুযায়ী, ঢাকা শহরে তাদের অধীন মোট রাস্তার পরিমাণ ২ হাজার ১২১ কিলোমিটার এবং ফুটপাতের পরিমাণ হচ্ছে ৫৪২ কিলোমিটার।
ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ-এর গবেষক সৈয়দ মাহবুব আলম তাঁর গবেষণায় দেখিয়েছেন, ঢাকায় মোট হকারের সংখ্যা ১ লাখ ৩০ হাজার। কিন্তু বিভিন্ন মৌসুমে এই হকারের সংখ্যা বেড়ে যায়। বিশেষ করে ঈদের সময়।
এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, রাজধানীর ৮৫ শতাংশ ফুটপাত দিয়ে চলাচলের সময় মানুষ কোনো না কোনো বাধা পায়। দখলের কারণে ১৬ শতাংশ ফুটপাতে মানুষ হাঁটতেই পারে না। ফলে রাস্তায় নেমে আসে। সৃষ্টি হয় যানজট। এর প্রভাব পড়ে রাজধানীর অন্য জায়গাগুলোতেও। এ ছাড়া ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে বাস কাউন্টারগুলো এবং যাত্রী ওঠানামার কারণে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঢাকাকে আধুনিক, বাসযোগ্য ও মানুষের চলাচলের উপযোগী করতে হলে অবশ্যই ফুটপাত দখলমুক্ত করতে হবে। আর সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ বলছে, ফুটপাত দখলমুক্ত করতে হলে সরকারকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তা না হলে ফুটপাত দখলমুক্ত করা সম্ভব না।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা খালিদ আহমেদ বলেন, ‘ফুটপাত দখলমুক্ত করার জন্য সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। তা না হলে কখনোই ফুটপাত দখলমুক্ত করা সম্ভব নয়। উচ্ছেদ করতে গেলে আমরা বাধার সম্মুখীন হই। আবার চলে এলে সেখানে আগের মতোই সবকিছু।’
জনবিজ্ঞানী ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূর-উন-নবী প্রথম আলোকে বলেন, ফুটপাতের ওপর মানুষের চাপ কমাতে হলে, ঢাকায় জনসংখ্যার চাপ কমাতে হবে। ঢাকা শহরের বিকল্প শহর গড়ে তুলতে হবে।
No comments