পদ্মার বাঁধানো তীরে ধস
ফরিদপুর সদর উপজেলার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের মৃধাডাঙ্গি ধলার মোড় এলাকার পদ্মা নদীর তীরের বাঁধানো ৬০ মিটার অংশ ধসে গেছে। -প্রথম আলো |
ফরিদপুরে
পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণকাজের ৬০ মিটার ধসে গেছে। গত শুক্রবার সদর উপজেলার
শহরতলির ডিক্রিরচর ইউনিয়নের মৃধাডাঙ্গি ধলার মোড় এলাকায় ওই ঘটনা ঘটে।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর তীর সংরক্ষণকাজের জন্য নদীর ভেতর থেকে পাড় পর্যন্ত ২০টি সারি করে বোল্ডার বসানো হয়েছিল। তার মধ্যে থেকে ১৯টি সারিই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
এলাকার বাসিন্দা মো. সোহরাব বলেন, রাত তিনটার দিকে হঠাৎ আওয়াজ শুনে তিনি ঘর থেকে বের হন। বাড়ির পাশে নদীর তীরে এসে দেখেন, একটির পর একটি বোল্ডার খসে পানিতে পড়ছে। আরেক বাসিন্দা সোনা মিয়া বলেন, ‘সকালে ধসে যাওয়া অংশে লগি দিয়ে পরীক্ষা করে দেখেছি, গভীর গর্ত তৈরি হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কের মধ্যে আছি।’
পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী শফিউল আজম ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহাবুদ্দীন আহমেদ গতকাল সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। শাহাবুদ্দীন আহমেদ বলেন, নদীর নিচের মাটি সরে গিয়ে এ ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ ও ২০০৪ সালে পদ্মার ভাঙনে সদরের ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ২১টি গ্রাম বিলীন হয়ে যায়। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে নদীর তীর সংরক্ষণের কাজ শুরু করে পাউবো। ২০০৭ সালে পাউবোর নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের অংশ হিসেবে এ কাজ করা হয়। এখন ফরিদপুর সদর ও চরভদ্রাসনের ১১ কিলোমিটার অংশে ১৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর তীর সংরক্ষণের যে কাজ করা হয়েছে, তা সেই কাজেরই অংশ।
ডিক্রিরচর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাদেকুজ্জামান বলেন, ধসের কারণে এলাকাবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। প্রধান প্রকৌশলী শফিউল আজম বলেন, এজাতীয় ঘটনা ঘটতে পারে ধারণা করেই কাজের সময় অতিরিক্ত বোল্ডার বসানো হয়েছে। সেই বোল্ডার ও বালু ভর্তি জিওব্যাগ দিয়ে ধস মেরামত শুরু করা হবে।
গতকাল শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, নদীর তীর সংরক্ষণকাজের জন্য নদীর ভেতর থেকে পাড় পর্যন্ত ২০টি সারি করে বোল্ডার বসানো হয়েছিল। তার মধ্যে থেকে ১৯টি সারিই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
এলাকার বাসিন্দা মো. সোহরাব বলেন, রাত তিনটার দিকে হঠাৎ আওয়াজ শুনে তিনি ঘর থেকে বের হন। বাড়ির পাশে নদীর তীরে এসে দেখেন, একটির পর একটি বোল্ডার খসে পানিতে পড়ছে। আরেক বাসিন্দা সোনা মিয়া বলেন, ‘সকালে ধসে যাওয়া অংশে লগি দিয়ে পরীক্ষা করে দেখেছি, গভীর গর্ত তৈরি হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কের মধ্যে আছি।’
পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী শফিউল আজম ও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহাবুদ্দীন আহমেদ গতকাল সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। শাহাবুদ্দীন আহমেদ বলেন, নদীর নিচের মাটি সরে গিয়ে এ ধসের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ ও ২০০৪ সালে পদ্মার ভাঙনে সদরের ডিক্রিরচর ইউনিয়নের ২১টি গ্রাম বিলীন হয়ে যায়। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে নদীর তীর সংরক্ষণের কাজ শুরু করে পাউবো। ২০০৭ সালে পাউবোর নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের অংশ হিসেবে এ কাজ করা হয়। এখন ফরিদপুর সদর ও চরভদ্রাসনের ১১ কিলোমিটার অংশে ১৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদীর তীর সংরক্ষণের যে কাজ করা হয়েছে, তা সেই কাজেরই অংশ।
ডিক্রিরচর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাদেকুজ্জামান বলেন, ধসের কারণে এলাকাবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। প্রধান প্রকৌশলী শফিউল আজম বলেন, এজাতীয় ঘটনা ঘটতে পারে ধারণা করেই কাজের সময় অতিরিক্ত বোল্ডার বসানো হয়েছে। সেই বোল্ডার ও বালু ভর্তি জিওব্যাগ দিয়ে ধস মেরামত শুরু করা হবে।
No comments