‘ভীষণ জরুরি’ জয়, বললেন মাশরাফি
মাশরাফির নেতৃত্বে আবারও ঘুরে দাঁড়াল বাংলাদেশ। ছবি: শামসুল হক |
সেই
চিরচেনা হাসি নেই। দলের সবচেয়ে ছোটটির সঙ্গে বয়সের ব্যবধান ঘুচিয়ে সেই
পরিচিত দুষ্টুমিও নেই। কদিন ধরেই মাশরাফির মুখ ভার। যেটা তাঁকে একদমই
মানায় না। সমর্থকদের প্রত্যাশার ওজন দিনকে দিন বাড়ছে। বাড়বেই তো। সেই
প্রত্যাশার পারদ তো মাশরাফিরাই উঁচু থেকে উঁচুতে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু
প্রত্যাশার ছায়াসঙ্গী হয়ে, হাতে হাত ধরে আসে চাপও। তবে কি তাঁর দল সেই
চাপ নিতে পারছে না?
এই প্রশ্নগুলো উঠছিল। উপজাত হিসেবে ছিল আরও কিছু প্রশ্ন। টানা ক্রিকেটের ধকল সইতে পারছে না দল? আত্মবিশ্বাসে ধরেছে চিড়? টানা চারটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ হারার অভিজ্ঞতা যে মাশরাফিদের নিকট অতীতেই আর হয়নি। ভারত-পাকিস্তানকে হারিয়ে ‘বড় দল’ হয়ে ওঠার আভাস, যে আভাসের সার্থক প্রতিফলন ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে। কিন্তু বড় দল হয়ে উঠতে চাইলে চাপের ওজনই কাঁধে বয়ে নিতে জানতে হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পেশাদার দলের বিপক্ষে দারুণ পেশাদারি এক জয়। তার চেয়েও বড় কথা, এই জয় এসেছে চাপের মুখে। যে জয়টা তাই মাশরাফির কাছে ‘ভীষণ জরুরি’ ছিল। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘এটা ভীষণ জরুরি একটা জয় ছিল। গত আট মাস ধরে আমরা খুবই ভালো খেলছিলাম। হুট করে আগের চারটি ম্যাচ হেরে যাই। এই জয় আমাদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দলকে ১৬০-এর ঘরে আটকে দেওয়া। এত দীর্ঘ ওয়ানডে ইতিহাসে প্রোটিয়ারা প্রথমে ব্যাট করে এত অল্পতে গুটিয়ে গেছে খুব কমই। অধিনায়ক নিজেও দারুণ বোলিং করেছেন। তবে বোলিংয়ের একক কোনো নায়ক নেই। অধিনায়কও সবার পিঠ চাপড়ে দিলেন, ‘মুস্তাফিজ যেভাবে বোলিং করেছে, সত্যিই অসাধারণ। নাসির তো গত বিশ্বকাপ থেকেই আমাদের সেরা বোলারদের একজন হয়ে উঠেছে। সাকিব সব সময়ই বড় মাপের খেলোয়াড়। আমাদের জন্য এটা শুভ লক্ষণ।’
বোলিং নয়, অধিনায়কের মূল দুশ্চিন্তার জায়গা ছিল ব্যাটিং। আজও শুরুটা হয়েছে নড়বড়ে। তবে কোনো বিপদ ঘটতে দেয়নি সৌম্য-মাহমুদউল্লাহর জুটি। এটাই তৃপ্তি দিচ্ছে মাশরাফিকে, ‘আমাদের ব্যাটসম্যানরাও আজ দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে এসেছে। চোট থেকে ফিরেই মাহমুদউল্লাহ তো দুর্দান্ত খেলল। আশা করি ওর এই খেলা ধরে রাখবে। আমরা ঠিকমতো সবকিছু করতে পারলে এভাবেই ভালো খেলে যাব।’
আর ‘এভাবেই ভালো খেলে যাওয়া’র মানে কি তবে আরও একটি স্মরণীয় সিরিজ জয়? উত্তরটা বুধবারের মুঠোতেই তোলা থাকল আপাতত।
এই প্রশ্নগুলো উঠছিল। উপজাত হিসেবে ছিল আরও কিছু প্রশ্ন। টানা ক্রিকেটের ধকল সইতে পারছে না দল? আত্মবিশ্বাসে ধরেছে চিড়? টানা চারটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ হারার অভিজ্ঞতা যে মাশরাফিদের নিকট অতীতেই আর হয়নি। ভারত-পাকিস্তানকে হারিয়ে ‘বড় দল’ হয়ে ওঠার আভাস, যে আভাসের সার্থক প্রতিফলন ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে। কিন্তু বড় দল হয়ে উঠতে চাইলে চাপের ওজনই কাঁধে বয়ে নিতে জানতে হয়।
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পেশাদার দলের বিপক্ষে দারুণ পেশাদারি এক জয়। তার চেয়েও বড় কথা, এই জয় এসেছে চাপের মুখে। যে জয়টা তাই মাশরাফির কাছে ‘ভীষণ জরুরি’ ছিল। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘এটা ভীষণ জরুরি একটা জয় ছিল। গত আট মাস ধরে আমরা খুবই ভালো খেলছিলাম। হুট করে আগের চারটি ম্যাচ হেরে যাই। এই জয় আমাদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দলকে ১৬০-এর ঘরে আটকে দেওয়া। এত দীর্ঘ ওয়ানডে ইতিহাসে প্রোটিয়ারা প্রথমে ব্যাট করে এত অল্পতে গুটিয়ে গেছে খুব কমই। অধিনায়ক নিজেও দারুণ বোলিং করেছেন। তবে বোলিংয়ের একক কোনো নায়ক নেই। অধিনায়কও সবার পিঠ চাপড়ে দিলেন, ‘মুস্তাফিজ যেভাবে বোলিং করেছে, সত্যিই অসাধারণ। নাসির তো গত বিশ্বকাপ থেকেই আমাদের সেরা বোলারদের একজন হয়ে উঠেছে। সাকিব সব সময়ই বড় মাপের খেলোয়াড়। আমাদের জন্য এটা শুভ লক্ষণ।’
বোলিং নয়, অধিনায়কের মূল দুশ্চিন্তার জায়গা ছিল ব্যাটিং। আজও শুরুটা হয়েছে নড়বড়ে। তবে কোনো বিপদ ঘটতে দেয়নি সৌম্য-মাহমুদউল্লাহর জুটি। এটাই তৃপ্তি দিচ্ছে মাশরাফিকে, ‘আমাদের ব্যাটসম্যানরাও আজ দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে এসেছে। চোট থেকে ফিরেই মাহমুদউল্লাহ তো দুর্দান্ত খেলল। আশা করি ওর এই খেলা ধরে রাখবে। আমরা ঠিকমতো সবকিছু করতে পারলে এভাবেই ভালো খেলে যাব।’
আর ‘এভাবেই ভালো খেলে যাওয়া’র মানে কি তবে আরও একটি স্মরণীয় সিরিজ জয়? উত্তরটা বুধবারের মুঠোতেই তোলা থাকল আপাতত।
No comments