চট্টগ্রামে অপসারিত বিলবোর্ড আবার স্থাপন
চট্টগ্রামের
টাইগার পাস মোড় এলাকা থেকে নগর যুবলীগের বহিষ্কৃত সদস্য মোহাম্মদ আলীর
মালিকানাধীন বিলবোর্ডটি অপসারণের ১০ দিন পরই আবার সেটি স্থাপন করা হয়েছে।
সেখানে বিজ্ঞাপনও প্রদর্শন করা হচ্ছে।
গত ২৮ জুন রেলওয়ের জায়গায় স্থাপিত বিলবোর্ডটি ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় অপসারণ করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই সময় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাধা দেন চট্টগ্রাম নগর যুবলীগের সদস্য মোহাম্মদ আলী ও তাঁর অনুসারীরা। বিলবোর্ড অপসারণে বিশৃঙ্খলা করায় ৩০ জুন তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করে কেন্দ্রীয় কমিটি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বুধবার রাত থেকে বিলবোর্ডটি স্থাপনের কাজ শুরু হয়। বৃহস্পতিবার তা শেষ হয়। শুক্রবার থেকে বিলবোর্ডটিতে বিজ্ঞাপন সাঁটা হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিয়া শিরিন প্রথম আলোকে বলেন, অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বিলবোর্ডটি অপসারণ করা হয়েছে। এখন আবার যদি বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মোহাম্মদ আলীর বক্তব্য জানার জন্য মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
গত ২৮ জুন রেলওয়ের জায়গায় স্থাপিত বিলবোর্ডটি ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় অপসারণ করেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ওই সময় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাধা দেন চট্টগ্রাম নগর যুবলীগের সদস্য মোহাম্মদ আলী ও তাঁর অনুসারীরা। বিলবোর্ড অপসারণে বিশৃঙ্খলা করায় ৩০ জুন তাঁকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করে কেন্দ্রীয় কমিটি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বুধবার রাত থেকে বিলবোর্ডটি স্থাপনের কাজ শুরু হয়। বৃহস্পতিবার তা শেষ হয়। শুক্রবার থেকে বিলবোর্ডটিতে বিজ্ঞাপন সাঁটা হয়েছে।
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিয়া শিরিন প্রথম আলোকে বলেন, অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বিলবোর্ডটি অপসারণ করা হয়েছে। এখন আবার যদি বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়, তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে মোহাম্মদ আলীর বক্তব্য জানার জন্য মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাঁর সাড়া পাওয়া যায়নি।
গত ২৮ জুন চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস মোড় থেকে এই বিলবোর্ডটি (বাঁ দিকের) অপসারণ করেন সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ১০ দিন পর আবার স্থাপন করা হয় সেটি। গতকাল দুপুরের ছবি l প্রথম আলো |
No comments