ইউটিউবের জন্য হুমকি নয় ফেসবুক
ফেসবুক ও ইউটিউব |
ভিডিওকে
এখন অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে ফেসবুক। ১৪৪ কোটি ব্যবহারকারীর ফেসবুক যদি ভিডিও
প্ল্যাটফর্ম হয়ে দাঁড়ায় তাহলে কি হুমকির মুখে ইউটিউব? অনলাইন ভিডিওর
দুনিয়ায় ইউটিউবকে হটিয়ে শীর্ষস্থানে ফেসবুক চলে আসবে এই হুমকি মানতে নারাজ
গুগল কর্তৃপক্ষ। ইউটিউব গুগলের একটি সেবা। গুগল কর্তৃপক্ষ বলছে, ফেসবুক
ইউটিউব কেউ কারও জন্য হুমকি নয় বরং এই দুটি প্ল্যাটফর্মেরই দ্রুত সামনে
এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। টেলিভিশন বিজ্ঞাপনের বাজার দখল করার জন্য এই
দুটি প্ল্যাটফর্মের সুযোগ রয়েছে।
ইউটিউবের কনটেন্ট ও ব্যবসা পরিচালনা বিভাগের প্রধান রবার্ট কিনকল ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, অনলাইন ভিডিওর বাজার এত দ্রুত বেড়েছে যে ফেসবুকের সঙ্গে ইউটিউবের কামড়াকামড়ি তৈরি হতে বছর দশেক লেগে যাবে।
কিনকল বলেন, ফেসবুকের ভিডিও, স্ন্যাপচ্যাট অ্যাপ কিংবা টুইটার ভিডিও অ্যাপ ভাইন আসায় একটি বিষয় পরিষ্কার যে ভিডিও এখন মূলধারায় চলে এসেছে। কিন্তু এই সেবাগুলোর একটিও ইউটিউবকে হটিয়ে দিতে পারেনি।
বর্তমানে ১৪০ কোটিরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারীর ওয়েবসাইট ফেসবুকে এক বছরের বেশি সময় ধরে নিউজ ফিডে ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
১ জুলাই বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিডিও নির্মাতাদের বিজ্ঞাপন থেকে আসা আয়ের একটি অংশ দেওয়া হবে। এতে আরও বেশি ডেভেলপার ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করবে এবং বেশি বিজ্ঞাপন আসবে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফেসবুকের এই পদক্ষেপ সফল হলে গুগলের ইউটিউবের জন্য তা মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
এখন পর্যন্ত ফেসবুক ব্যবহারকারীর নিউজ ফিডে ভিডিও বিজ্ঞাপনের জন্য জায়গা করে দিয়েছে ফেসবুক। নতুন ‘সাজেস্টেড ভিডিও’ নামের ফিচারটিতে বড় বড় মিডিয়া কোম্পানিগুলো কনটেন্ট তৈরি করে প্রকাশ করতে পারবে এবং তাতে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেখাবে। এটি অনেকটাই টিভি বিজ্ঞাপনের মতো।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আয় ভাগ-বাঁটোয়ারা মডেলটি হবে ইউটিউবের মতো। এই কনটেন্ট থেকে দেখানো আয়ের ৪৫ শতাংশ ফেসবুক রেখে দেবে। স্মার্টফোনকে লক্ষ্য করেই ফেসবুক এই পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে ফেসবুকের যত ভিডিও দেখা হয় তার ৭৫ শতাংশ দেখা হয় মোবাইল ফোন থেকে।
ফেসবুকের সঙ্গে লড়াই বাধবে কি না সে প্রসঙ্গে কিনকলের ভাষ্য হচ্ছে-এটা কোনো হুমকি নয় বরং ইউটিউব ও এর প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য বাড়তি সুযোগ। প্রচলিত মিডিয়ার (টিভি, সংবাদপত্র) বাইরে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বাজেট এখন বাড়ানোয় সবার জন্য সুযোগ তৈরি হবে। (ফিন্যান্সিয়াল টাইমস)
ইউটিউবের কনটেন্ট ও ব্যবসা পরিচালনা বিভাগের প্রধান রবার্ট কিনকল ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, অনলাইন ভিডিওর বাজার এত দ্রুত বেড়েছে যে ফেসবুকের সঙ্গে ইউটিউবের কামড়াকামড়ি তৈরি হতে বছর দশেক লেগে যাবে।
কিনকল বলেন, ফেসবুকের ভিডিও, স্ন্যাপচ্যাট অ্যাপ কিংবা টুইটার ভিডিও অ্যাপ ভাইন আসায় একটি বিষয় পরিষ্কার যে ভিডিও এখন মূলধারায় চলে এসেছে। কিন্তু এই সেবাগুলোর একটিও ইউটিউবকে হটিয়ে দিতে পারেনি।
বর্তমানে ১৪০ কোটিরও বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারীর ওয়েবসাইট ফেসবুকে এক বছরের বেশি সময় ধরে নিউজ ফিডে ভিডিও বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
১ জুলাই বুধবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিডিও নির্মাতাদের বিজ্ঞাপন থেকে আসা আয়ের একটি অংশ দেওয়া হবে। এতে আরও বেশি ডেভেলপার ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করবে এবং বেশি বিজ্ঞাপন আসবে।
বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফেসবুকের এই পদক্ষেপ সফল হলে গুগলের ইউটিউবের জন্য তা মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।
এখন পর্যন্ত ফেসবুক ব্যবহারকারীর নিউজ ফিডে ভিডিও বিজ্ঞাপনের জন্য জায়গা করে দিয়েছে ফেসবুক। নতুন ‘সাজেস্টেড ভিডিও’ নামের ফিচারটিতে বড় বড় মিডিয়া কোম্পানিগুলো কনটেন্ট তৈরি করে প্রকাশ করতে পারবে এবং তাতে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেখাবে। এটি অনেকটাই টিভি বিজ্ঞাপনের মতো।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আয় ভাগ-বাঁটোয়ারা মডেলটি হবে ইউটিউবের মতো। এই কনটেন্ট থেকে দেখানো আয়ের ৪৫ শতাংশ ফেসবুক রেখে দেবে। স্মার্টফোনকে লক্ষ্য করেই ফেসবুক এই পদক্ষেপ নিয়েছে। বর্তমানে ফেসবুকের যত ভিডিও দেখা হয় তার ৭৫ শতাংশ দেখা হয় মোবাইল ফোন থেকে।
ফেসবুকের সঙ্গে লড়াই বাধবে কি না সে প্রসঙ্গে কিনকলের ভাষ্য হচ্ছে-এটা কোনো হুমকি নয় বরং ইউটিউব ও এর প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য বাড়তি সুযোগ। প্রচলিত মিডিয়ার (টিভি, সংবাদপত্র) বাইরে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বাজেট এখন বাড়ানোয় সবার জন্য সুযোগ তৈরি হবে। (ফিন্যান্সিয়াল টাইমস)
No comments