একাদশে ভর্তি: ৫০,০০০ অভিযোগ by নূর মোহাম্মদ
ভোগান্তি,
বিড়ম্বনা আর একের পর এক নাটকীয়তায় চলছে একাদশ শ্রেণীতে প্রথম পর্যায়ের
ভর্তি প্রক্রিয়া। প্রথম বারের মতো ‘স্মার্ট’ পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া
সম্পন্ন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে
পৌঁছে। ভর্তির আবেদন থেকে শুরু করে প্রথম ধাপের ভর্তি পর্যন্ত আন্তঃবোর্ড
সমন্বয় কমিটির কাছে অন্তত অর্ধ লক্ষাধিক অভিযোগ এসেছে। লিখিত, ইমেইল ও
মৌখিকভাবে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা বোর্ডে এ অভিযোগ করলেও অনেক ক্ষেত্রে
বোর্ড কর্তৃপক্ষ কোন জবাব দিতে পারেনি। এমন অবস্থায় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও
প্রতিষ্ঠান বোর্ডের ভুল সিদ্ধান্তই মেনে নিতে হচ্ছে। ৪ দফা পিছানোর পর গত
২৮শে জুন রোববার রাতে এরকমই ভুলে ভরা ফল প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এরপর নানা নটকীয় পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে তারা। আন্তঃ বোর্ড সমন্বয় সাব
কমিটি জানায়, বুধবার পর্যন্ত প্রায় ৫০,০০০ অভিযোগ পড়েছে তাদের হাতে। তবে
গতকালও এমন আরও অনেক অভিযোগ আসে। ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে গতকাল রাতে
বোর্ড জানিয়েছে প্রথম ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া আরও দুই দিন চালানো যাবে।
শুক্র ও শনিবার শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে বলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে
নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে বোর্ড কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক কোন সিদ্ধান্ত জানাতে না পারলেও সমস্যার সমাধান না হলে দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশের পর আবারো নতুন করে আবেদনের সুযোগ দেয়ার কথা উল্লেখ করে একটি নোটিশ টাঙানো হয়েছে ঢাকা বোর্ডে। প্রয়োজনে ৩য় ও ৪র্থ তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃ বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটি আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবু বক্কর সিদ্দিক। তবে এই তালিকার বিষয়টি মানতে রাজি নয় ভর্তিচ্ছুকরা। তাদের দাবি, ১ম মেধা তালিকায় সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীরা বোর্ডের ভুলের কারণে ২য় তালিকায় কেন যাবে? আর ২য় তালিকায় প্রকাশের পর ভাল কলেজে কোন আসন ফাঁকা থাকবে না। বিষয়টি নিয়ে আদালতে শরণাপন্ন হওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন অনেকেই। এদিকে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ফলাফলে অসংখ্য ভুল থাকায় নির্দিষ্ট সময়ে শুরু করা যায়নি শিক্ষা কার্যক্রম। গতকাল পর্যন্ত দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী ১লা জুলাই থেকে ক্লাস শুরু অঙ্গীকার রক্ষা করতে পারেনি। কিছু প্রতিষ্ঠান ওরিয়েন্টশন ক্লাস করেছে সীমিত আকারে। আর বাণিজ্যিক কলেজেগুলো ভর্তির কার্যত্রুমে ধস নেমেছে। এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বুধবার কলেজ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, প্রত্যেক কলেজ ১ম মেধা তালিকায় কতজন শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়েছেন, কতটি আসন ফাঁকা আছে পুরো তথ্য স্ব স্ব বোর্ডকে জানাতে হবে।
গতকাল ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১ম ভর্তির শেষ দিনও ঢাকা বোর্ডে ছিল ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। ভর্তিচ্ছুক, অভিভাবকদের লম্বা লাইন। তদের ভিড় সামালাতে হিমশিম খেতে হয় নিরাপত্তা রক্ষীদের। গতকাল আনসারের পাশাপাশি পুলিশের উপস্থিতি ছিল বোর্ড কার্যালয়ে। বুধবার ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা কলেজ উপ-পরিদর্শককে দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখার পর গতকাল বোর্ডের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। এর আগে ভর্তিচ্ছুকদের তোপের মুখে হঠাৎ বুকের ব্যথা অনুভব করে একটি বেসরকারি হাসপতালে ভর্তি হন কলেজ পরিদর্শক ড. আসফাকুস সালেহীন। তবে গতকাল অভিযোগ প্রদানকারীদের প্রবেশে ছিল কড়াকড়ি। বোর্ডে চেয়ারম্যান, কলেজ পরিদর্শনসহ যে কারও সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে আনসারদের বাধার মুখে পড়তে হয়। চেয়ারম্যানের দপ্তরে গিয়ে দেখা যায়, নানা ভোগান্তি নিয়ে আসা ভর্তিচ্ছুক ও অভিভাবকদের লম্বা লাইন। চেয়ারম্যানের দপ্তরের সামনে কয়েকজন আনসার সদস্য অভিযোগ ধরন বুঝে সাক্ষাতের সুযোগ দিচ্ছেন। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রফেসর আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আমি গত তিন দিন ধরে অভিযোগ শুনতে শুনতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। বুধবার পর্যন্ত সারা দেশ থেকে প্রায় অর্ধলাখ অভিযোগ এসেছে। গতকাল কত জমা হয়েছে তা আল্লাহ জানেন। তিনি বলেন, অধিকাংশ অভিযোগই কাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ না পাওয়া সংক্রান্ত। তবে তাদের আমরা বলে দিয়েছি, চান্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানে আপাতত ভর্তি হন, পরে রিলিজ স্লিপে বদল করে নিবেন। আর যাদের আবেদনে ভুল ছিল তাদেরকেও নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করেছি। এ ছাড়া আমাদের আর কী বা করার আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রথমবার চালু হওয়ার অনলাইন ভর্তিতে ভোগান্তি পিছু ছাড়েনি ভর্তিচ্ছুকদের। ভর্তি আবেদন থেকে শুরু করে কলেজ ভর্তি হতে গিয়ে প্রায় ১২ ধরনের ভোগান্তির শিকার হন তারা। ভর্তিচ্ছুকরা যেসব অভিযোগ নিয়ে বোর্ডে আসছে তার মধ্যে অন্যতম কাঙ্ক্ষিত কলেজে ভর্তির সুযোগ না পাওয়া এবং একজনের আবেদন অন্য আরেকজন বা প্রতিষ্ঠান করে ফেলা। এরপর আবেদন করেও ভর্তির ফলে নাম না আসা, আবেদন না করা প্রতিষ্ঠানে মনোনয়ন, নিজ জেলার বাইরে কলেজ মনোনয়ন, ট্রান্সত্রিুপ্ট না পাওয়া, বাণিজ্য বিভাগ নেই এমন কলেজে পাঠানো হয়েছে ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে বিজ্ঞান বিভাগে, আবেদন করেনি এমন কলেজেও পাঠানো হয়েছে শিক্ষার্থী, মেয়ে হয়েও ছেলেদের কলেজে অথবা ছেলে হয়েও মেয়েদের কলেজে ভর্তির সুযোগ করে আবেদন, কোটা পছন্দ না করার পরও কোটায়যুক্ত, নামের সঙ্গে প্রকাশিত ফলাফলের আইডি নম্বরে মিল না থাকা, আবেদনের আইডিতে পিতা-মাতার তথ্য গরমিল থাকা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা কোটাভুক্ত করা, মাদরাসা শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তি না করানো, বিভিন্ন কলেজে বিভাগের তালিকায় না পৌঁছানো, শিক্ষা বোর্ডের বাতিল করা কলেজেও দেয়া হয়েছে ভর্তির মনোনয়ন।
বোর্ড কর্মকর্তা বলছেন, সারা দেশের ১০টি বোর্ডের সমন্বয় করে আন্তঃ সমন্বয় বোর্ড। ঢাকা বোর্ড পদাধিকার বলে এটি দেখভাল করে। আর বোর্ড চেয়ারম্যান হন আহ্বায়ক। অভিযোগ এলেও এক্ষেত্রে বোর্ড কর্তৃপক্ষের করণীয় বলতে খুব একটা নেই। বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, কারিগরি দিকটি বুয়েট দেখায় এক্ষেত্রে তারা কিছু করতে পারছেন না। এদিকে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের ঘোষণা অনুযায়ী ১লা জুলাই একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এবার ভর্তি জটিলতায় কারণে দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্লাস শুরু করতে পারেনি। রাজধানীর কয়েকটি কলেজ গতকাল ওরিয়েন্টশন প্রোগ্রাম করে ঈদের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে বোর্ড কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক কোন সিদ্ধান্ত জানাতে না পারলেও সমস্যার সমাধান না হলে দ্বিতীয় মেধা তালিকা প্রকাশের পর আবারো নতুন করে আবেদনের সুযোগ দেয়ার কথা উল্লেখ করে একটি নোটিশ টাঙানো হয়েছে ঢাকা বোর্ডে। প্রয়োজনে ৩য় ও ৪র্থ তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তঃ বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটি আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবু বক্কর সিদ্দিক। তবে এই তালিকার বিষয়টি মানতে রাজি নয় ভর্তিচ্ছুকরা। তাদের দাবি, ১ম মেধা তালিকায় সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীরা বোর্ডের ভুলের কারণে ২য় তালিকায় কেন যাবে? আর ২য় তালিকায় প্রকাশের পর ভাল কলেজে কোন আসন ফাঁকা থাকবে না। বিষয়টি নিয়ে আদালতে শরণাপন্ন হওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন অনেকেই। এদিকে একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির ফলাফলে অসংখ্য ভুল থাকায় নির্দিষ্ট সময়ে শুরু করা যায়নি শিক্ষা কার্যক্রম। গতকাল পর্যন্ত দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী ১লা জুলাই থেকে ক্লাস শুরু অঙ্গীকার রক্ষা করতে পারেনি। কিছু প্রতিষ্ঠান ওরিয়েন্টশন ক্লাস করেছে সীমিত আকারে। আর বাণিজ্যিক কলেজেগুলো ভর্তির কার্যত্রুমে ধস নেমেছে। এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বুধবার কলেজ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, প্রত্যেক কলেজ ১ম মেধা তালিকায় কতজন শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়েছেন, কতটি আসন ফাঁকা আছে পুরো তথ্য স্ব স্ব বোর্ডকে জানাতে হবে।
গতকাল ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ১ম ভর্তির শেষ দিনও ঢাকা বোর্ডে ছিল ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়। ভর্তিচ্ছুক, অভিভাবকদের লম্বা লাইন। তদের ভিড় সামালাতে হিমশিম খেতে হয় নিরাপত্তা রক্ষীদের। গতকাল আনসারের পাশাপাশি পুলিশের উপস্থিতি ছিল বোর্ড কার্যালয়ে। বুধবার ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা কলেজ উপ-পরিদর্শককে দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখার পর গতকাল বোর্ডের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। এর আগে ভর্তিচ্ছুকদের তোপের মুখে হঠাৎ বুকের ব্যথা অনুভব করে একটি বেসরকারি হাসপতালে ভর্তি হন কলেজ পরিদর্শক ড. আসফাকুস সালেহীন। তবে গতকাল অভিযোগ প্রদানকারীদের প্রবেশে ছিল কড়াকড়ি। বোর্ডে চেয়ারম্যান, কলেজ পরিদর্শনসহ যে কারও সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে আনসারদের বাধার মুখে পড়তে হয়। চেয়ারম্যানের দপ্তরে গিয়ে দেখা যায়, নানা ভোগান্তি নিয়ে আসা ভর্তিচ্ছুক ও অভিভাবকদের লম্বা লাইন। চেয়ারম্যানের দপ্তরের সামনে কয়েকজন আনসার সদস্য অভিযোগ ধরন বুঝে সাক্ষাতের সুযোগ দিচ্ছেন। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রফেসর আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, আমি গত তিন দিন ধরে অভিযোগ শুনতে শুনতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। বুধবার পর্যন্ত সারা দেশ থেকে প্রায় অর্ধলাখ অভিযোগ এসেছে। গতকাল কত জমা হয়েছে তা আল্লাহ জানেন। তিনি বলেন, অধিকাংশ অভিযোগই কাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ না পাওয়া সংক্রান্ত। তবে তাদের আমরা বলে দিয়েছি, চান্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানে আপাতত ভর্তি হন, পরে রিলিজ স্লিপে বদল করে নিবেন। আর যাদের আবেদনে ভুল ছিল তাদেরকেও নানা ধরনের পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করেছি। এ ছাড়া আমাদের আর কী বা করার আছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রথমবার চালু হওয়ার অনলাইন ভর্তিতে ভোগান্তি পিছু ছাড়েনি ভর্তিচ্ছুকদের। ভর্তি আবেদন থেকে শুরু করে কলেজ ভর্তি হতে গিয়ে প্রায় ১২ ধরনের ভোগান্তির শিকার হন তারা। ভর্তিচ্ছুকরা যেসব অভিযোগ নিয়ে বোর্ডে আসছে তার মধ্যে অন্যতম কাঙ্ক্ষিত কলেজে ভর্তির সুযোগ না পাওয়া এবং একজনের আবেদন অন্য আরেকজন বা প্রতিষ্ঠান করে ফেলা। এরপর আবেদন করেও ভর্তির ফলে নাম না আসা, আবেদন না করা প্রতিষ্ঠানে মনোনয়ন, নিজ জেলার বাইরে কলেজ মনোনয়ন, ট্রান্সত্রিুপ্ট না পাওয়া, বাণিজ্য বিভাগ নেই এমন কলেজে পাঠানো হয়েছে ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের। মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীদের মনোনয়ন দেয়া হয়েছে বিজ্ঞান বিভাগে, আবেদন করেনি এমন কলেজেও পাঠানো হয়েছে শিক্ষার্থী, মেয়ে হয়েও ছেলেদের কলেজে অথবা ছেলে হয়েও মেয়েদের কলেজে ভর্তির সুযোগ করে আবেদন, কোটা পছন্দ না করার পরও কোটায়যুক্ত, নামের সঙ্গে প্রকাশিত ফলাফলের আইডি নম্বরে মিল না থাকা, আবেদনের আইডিতে পিতা-মাতার তথ্য গরমিল থাকা, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা কোটাভুক্ত করা, মাদরাসা শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তি না করানো, বিভিন্ন কলেজে বিভাগের তালিকায় না পৌঁছানো, শিক্ষা বোর্ডের বাতিল করা কলেজেও দেয়া হয়েছে ভর্তির মনোনয়ন।
বোর্ড কর্মকর্তা বলছেন, সারা দেশের ১০টি বোর্ডের সমন্বয় করে আন্তঃ সমন্বয় বোর্ড। ঢাকা বোর্ড পদাধিকার বলে এটি দেখভাল করে। আর বোর্ড চেয়ারম্যান হন আহ্বায়ক। অভিযোগ এলেও এক্ষেত্রে বোর্ড কর্তৃপক্ষের করণীয় বলতে খুব একটা নেই। বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, কারিগরি দিকটি বুয়েট দেখায় এক্ষেত্রে তারা কিছু করতে পারছেন না। এদিকে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের ঘোষণা অনুযায়ী ১লা জুলাই একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এবার ভর্তি জটিলতায় কারণে দেশের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্লাস শুরু করতে পারেনি। রাজধানীর কয়েকটি কলেজ গতকাল ওরিয়েন্টশন প্রোগ্রাম করে ঈদের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
No comments