চট্টগ্রাম নগরের সড়ক: কাটতে চায় ওয়াসা, সংস্কার চায় ট্রাফিক বিভাগ
চট্টগ্রাম নগরের সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখতে ওয়াসাকে অনুরোধ জানিয়েছিল পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ। তার পরও নগরের ২০টি সড়কের প্রায় ১১ কিলোমিটার অংশ কাটতে চায় ওয়াসা। অনুমতি চেয়ে সিটি করপোরেশনকে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি।
এদিকে নগরের যানজট নিরসনে সড়কের ওপর থেকে বর্জ্যবাহী কনটেইনার সরিয়ে নেওয়া এবং বৃষ্টিতে সৃষ্ট খানাখন্দ ভরাট ও সড়ক সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি করপোরেশনকে চারটি চিঠি দিয়েছে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, ওয়াসা ‘চট্টগ্রামের পানি সরবরাহ উন্নয়ন’ প্রকল্পের জন্য নগরের ২০টি সড়ক কাটতে চায়। উল্লেখযোগ্য সড়কগুলো হচ্ছে বহদ্দারহাট মোড় থেকে কাপ্তাই রাস্তার মাথা মোড়, চান্দগাঁও র্যা ব কার্যালয়ের সামনের সড়ক, ২ নম্বর গেট থেকে জলিল বিল্ডিং সড়ক, দক্ষিণ নালাপাড়া সড়ক, নূর আহমেদ সড়ক, আকমল আলী সড়কের দুটি শাখা সড়ক, বার কোয়ার্টার সড়ক, স্ট্র্যান্ড সড়ক, মাদ্রাজি শাহ সড়ক। এসব সড়কের বিভিন্ন অংশ কাটার অনুমতি দিতে ২৫ জুন সিটি করপোরেশনকে চিঠি দেয় ওয়াসা।
ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, নগরের পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য সিটি করপোরেশনের আওতাধীন শহরের বিভিন্ন সড়কে পানির পাইপলাইন স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেসব সড়কে পাইপ বসানো হবে সেখানে খনন করতে সিটি করপোরেশনের অনুমতি প্রয়োজন। সড়ক খননের ক্ষতিপূরণের অর্থ নিয়ম অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের তহবিলে পরিশোধ করা হবে বলে উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।
এ কে এম ফজলুল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, এখন পাইপ বসানোর চিন্তাভাবনা নেই। বর্ষা মৌসুমের পর এই কাজ শুরু হবে।
এদিকে সিটি করপোরেশনকে দেওয়া ট্রাফিক বিভাগের চিঠিতে ১১টি সড়কের ছোট-বড় গর্ত ও খানাখন্দ জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের জন্য বলা হয়েছে। সড়কগুলো হচ্ছে টাইগারপাস মোড়, অলিখাঁ মোড়, গুলজার মোড়, বহদ্দারহাট মোড়, রাহাত্তার পুল, জাকির হোসেন সড়ক, চামড়া গুদাম থেকৈ শাহ আমানত সেতু, ষোলশহর ২ নম্বর গেট, জিইসি মোড়, অলংকার মোড় ও খুলশি ক্রসিং।
নগর পুলিশের উপকমিশনার মাসুদ-উল-হাসান বলেন, বৃষ্টির কারণে নগরের বিভিন্ন সড়কে বড় বড় গর্ত ও খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সংস্কারের অভাবে এসব সড়কে ঝুঁকি নিয়ে যান চলাচল করছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। তাই যানজট নিরসনসহ সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ দুরূহ হয়ে পড়েছে। এসব সংস্কারের জন্য করপোরেশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আরেকটি চিঠিতে পথচারীদের রাস্তা পারাপার সহজ ও দুর্ঘটনা এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে জেব্রা ক্রসিং, সড়ক মার্কিং, গতিরোধক নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় ট্রাফিক সাইন স্থাপনের জন্যেও বলা হয়।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ডাস্টবিন, স্তূপাকারে থাকা ময়লা-আবর্জনা ভর্তি কনটেইনারের বর্জ্য দিনের ব্যস্ততম সময়ে অপসারণ করা হয়। সড়কের পাশে গাড়ি রেখে এসব কাজ করায় সড়কগুলো সরু ও অপ্রশস্ত হয়ে পড়ে। এতে যান চলাচল ব্যাহত হয়। যানজট নিরসনসহ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার স্বার্থে গভীর রাত থেকে সকাল সাতটার মধ্যে আবর্জনা পরিষ্কার করা প্রয়োজন। বর্জ্যবাহী কনটেইনারগুলো সড়কের ওপর আড়াআড়িভাবে না রেখে ফুটপাত ঘেঁষে রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়।
তবে এখনো ট্রাফিক বিভাগের চিঠি পাননি বলে জানান সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী।
সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এয়াকুব নবী বলেন, ট্রাফিক বিভাগের চিঠি পাওয়ার আগেই সড়কগুলো সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে খানাখন্দ ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
এদিকে নগরের যানজট নিরসনে সড়কের ওপর থেকে বর্জ্যবাহী কনটেইনার সরিয়ে নেওয়া এবং বৃষ্টিতে সৃষ্ট খানাখন্দ ভরাট ও সড়ক সংস্কারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সিটি করপোরেশনকে চারটি চিঠি দিয়েছে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, ওয়াসা ‘চট্টগ্রামের পানি সরবরাহ উন্নয়ন’ প্রকল্পের জন্য নগরের ২০টি সড়ক কাটতে চায়। উল্লেখযোগ্য সড়কগুলো হচ্ছে বহদ্দারহাট মোড় থেকে কাপ্তাই রাস্তার মাথা মোড়, চান্দগাঁও র্যা ব কার্যালয়ের সামনের সড়ক, ২ নম্বর গেট থেকে জলিল বিল্ডিং সড়ক, দক্ষিণ নালাপাড়া সড়ক, নূর আহমেদ সড়ক, আকমল আলী সড়কের দুটি শাখা সড়ক, বার কোয়ার্টার সড়ক, স্ট্র্যান্ড সড়ক, মাদ্রাজি শাহ সড়ক। এসব সড়কের বিভিন্ন অংশ কাটার অনুমতি দিতে ২৫ জুন সিটি করপোরেশনকে চিঠি দেয় ওয়াসা।
ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, নগরের পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য সিটি করপোরেশনের আওতাধীন শহরের বিভিন্ন সড়কে পানির পাইপলাইন স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যেসব সড়কে পাইপ বসানো হবে সেখানে খনন করতে সিটি করপোরেশনের অনুমতি প্রয়োজন। সড়ক খননের ক্ষতিপূরণের অর্থ নিয়ম অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের তহবিলে পরিশোধ করা হবে বলে উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।
এ কে এম ফজলুল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, এখন পাইপ বসানোর চিন্তাভাবনা নেই। বর্ষা মৌসুমের পর এই কাজ শুরু হবে।
এদিকে সিটি করপোরেশনকে দেওয়া ট্রাফিক বিভাগের চিঠিতে ১১টি সড়কের ছোট-বড় গর্ত ও খানাখন্দ জরুরি ভিত্তিতে সংস্কারের জন্য বলা হয়েছে। সড়কগুলো হচ্ছে টাইগারপাস মোড়, অলিখাঁ মোড়, গুলজার মোড়, বহদ্দারহাট মোড়, রাহাত্তার পুল, জাকির হোসেন সড়ক, চামড়া গুদাম থেকৈ শাহ আমানত সেতু, ষোলশহর ২ নম্বর গেট, জিইসি মোড়, অলংকার মোড় ও খুলশি ক্রসিং।
নগর পুলিশের উপকমিশনার মাসুদ-উল-হাসান বলেন, বৃষ্টির কারণে নগরের বিভিন্ন সড়কে বড় বড় গর্ত ও খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সংস্কারের অভাবে এসব সড়কে ঝুঁকি নিয়ে যান চলাচল করছে। সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। তাই যানজট নিরসনসহ সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ দুরূহ হয়ে পড়েছে। এসব সংস্কারের জন্য করপোরেশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আরেকটি চিঠিতে পথচারীদের রাস্তা পারাপার সহজ ও দুর্ঘটনা এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোতে জেব্রা ক্রসিং, সড়ক মার্কিং, গতিরোধক নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় ট্রাফিক সাইন স্থাপনের জন্যেও বলা হয়।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ডাস্টবিন, স্তূপাকারে থাকা ময়লা-আবর্জনা ভর্তি কনটেইনারের বর্জ্য দিনের ব্যস্ততম সময়ে অপসারণ করা হয়। সড়কের পাশে গাড়ি রেখে এসব কাজ করায় সড়কগুলো সরু ও অপ্রশস্ত হয়ে পড়ে। এতে যান চলাচল ব্যাহত হয়। যানজট নিরসনসহ ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার স্বার্থে গভীর রাত থেকে সকাল সাতটার মধ্যে আবর্জনা পরিষ্কার করা প্রয়োজন। বর্জ্যবাহী কনটেইনারগুলো সড়কের ওপর আড়াআড়িভাবে না রেখে ফুটপাত ঘেঁষে রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়।
তবে এখনো ট্রাফিক বিভাগের চিঠি পাননি বলে জানান সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী।
সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এয়াকুব নবী বলেন, ট্রাফিক বিভাগের চিঠি পাওয়ার আগেই সড়কগুলো সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে খানাখন্দ ভরাটের কাজ শুরু হয়েছে।
No comments