কোকেন কাণ্ড- গ্রেপ্তারকৃত ৩ জন ১০ দিনের রিমান্ডে
সান ফ্লাওয়ার তেলের আড়ালে কোকেন আমদানির ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল মহানগর হাকিম ফরিদুল আলমের আদালতে শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী মুত্তাকি ইবনু মিনান বলেন, ‘কোকেন আমদানির ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এছাড়া সতর্কতার সহিত তাদের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
এর আগে গ্রেপ্তার তিনজনকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মন্ডল গ্রুপের বাণিজ্যিক নির্বাহী আতিকুর রহমান, কসকো বাংলাদেশ শিপিং লাইনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপক (করপোরেট, বিক্রয় ও বিপণন) এ কে আজাদ এবং একটি ডেভেলপার কোম্পানির কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল। কোকেন আমদানির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য পেয়ে ৩০শে জুন শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর তাদের গ্রেপ্তার করে।
প্রসঙ্গত কোকেন সন্দেহে গত ৬ই জুন রাতে একটি কনটেইনার বন্দরে সিলগালা করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ৮ই জুন এটি খুলে ১০৭টি ড্রামের প্রতিটিতে ১৮৫ কেজি করে সান ফ্লাওয়ার তেল পাওয়া যায়। তেলের নমুনা প্রাথমিক পরীক্ষা করে কোকেনের অস্তিত্ব পাওয়া না গেলে উন্নত ল্যাবে কেমিক্যাল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। শনিবার (২৭শে জুন) শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানায়, কেমিক্যাল পরীক্ষায় একটি ড্রামে তরল কোকেনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
চালানটি নগরীর খাতুনগঞ্জের খান জাহান আলী লিমিটেডের নামে বন্দরে আনা হয়। তবে এ ধরনের চালান আমদানির বিষয়ে অবগত নয় বলে দাবি করে আসছেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ। তবে কনটেইনারটি সিলগালা করার আগে নগর গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে খানজাহান আলী লিমিটেডের মালিকানাধীন প্রাইম হ্যাচারির ব্যবস্থাপক গোলাম মোস্তফা সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ২৮শে জুন নগরীর বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান গনি বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯ এর ১(খ) ধারায় জাহান আলী লিমিটেডের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ ও সোহেলকে আসামি করে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় সোহেল বর্তমানে পাঁচদিনের রিমান্ডে আছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (প্রসিকিউশন) কাজী মুত্তাকি ইবনু মিনান বলেন, ‘কোকেন আমদানির ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এছাড়া সতর্কতার সহিত তাদের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
এর আগে গ্রেপ্তার তিনজনকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান মন্ডল গ্রুপের বাণিজ্যিক নির্বাহী আতিকুর রহমান, কসকো বাংলাদেশ শিপিং লাইনস লিমিটেডের ব্যবস্থাপক (করপোরেট, বিক্রয় ও বিপণন) এ কে আজাদ এবং একটি ডেভেলপার কোম্পানির কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল। কোকেন আমদানির ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্য পেয়ে ৩০শে জুন শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর তাদের গ্রেপ্তার করে।
প্রসঙ্গত কোকেন সন্দেহে গত ৬ই জুন রাতে একটি কনটেইনার বন্দরে সিলগালা করে শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। ৮ই জুন এটি খুলে ১০৭টি ড্রামের প্রতিটিতে ১৮৫ কেজি করে সান ফ্লাওয়ার তেল পাওয়া যায়। তেলের নমুনা প্রাথমিক পরীক্ষা করে কোকেনের অস্তিত্ব পাওয়া না গেলে উন্নত ল্যাবে কেমিক্যাল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। শনিবার (২৭শে জুন) শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানায়, কেমিক্যাল পরীক্ষায় একটি ড্রামে তরল কোকেনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে।
চালানটি নগরীর খাতুনগঞ্জের খান জাহান আলী লিমিটেডের নামে বন্দরে আনা হয়। তবে এ ধরনের চালান আমদানির বিষয়ে অবগত নয় বলে দাবি করে আসছেন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ। তবে কনটেইনারটি সিলগালা করার আগে নগর গোয়েন্দা পুলিশ অভিযান চালিয়ে খানজাহান আলী লিমিটেডের মালিকানাধীন প্রাইম হ্যাচারির ব্যবস্থাপক গোলাম মোস্তফা সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর ২৮শে জুন নগরীর বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান গনি বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯ এর ১(খ) ধারায় জাহান আলী লিমিটেডের চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ ও সোহেলকে আসামি করে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় সোহেল বর্তমানে পাঁচদিনের রিমান্ডে আছে।
No comments