৪০ হাজার আশ্রয়প্রার্থীকে গ্রহণ করবে ইইউ
মানচিত্রে ইউরোপে আশ্রয়প্রার্থীরা। ছবি: এএফপি |
ইউরোপীয়
ইউনিয়ন তার সদস্য দেশগুলোকে সিরিয়া ও ইরিত্রিয়ার ৪০ হাজার আশ্রয়প্রার্থীকে
আশ্রয় দেওয়ার কথা বলেছে। গত দুই বছরে গ্রিস ও ইতালিতে আসা এ অভিবাসীদের
কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় দেওয়া হবে। আজ বুধবার
বিবিসিতে প্রকাশিত এক সংবাদে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউরোপীয় কমিশনের সাম্প্রতিক পরিকল্পনা অনুযায়ী, জার্মানি, গ্রিস ও ফ্রান্স এ আশ্রয়প্রার্থীদের অধিকাংশকে গ্রহণ করবে। তবে কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে এভাবে অভিবাসীদের গ্রহণ করা নিয়ে কমিশনভুক্ত বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রের মধ্যে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। যুক্তরাজ্য ইতিমধ্যে বলেছে, তারা এ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে না। ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ম্যানুয়েল ভালস বলেছেন, আশ্রয় পাওয়া তাদের অধিকার, কিন্তু কোটার বিষয় নয়।
এ ছাড়া স্পেন, হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া ও ইস্তোনিয়াও এ নিয়ে তাদের দ্বিমতের কথা বলেছে। তবে ইউরোপীয় কমিশনের সংসদে ভোটের পর এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৫ সালের ১৫ এপ্রিলের পর যেসব অভিবাসী গ্রিস ও ইতালিতে এসেছেন, মূলত তাঁদের আশ্রয় দেওয়া হবে। তবে মাল্টার নাগরিকেরাও এ সুবিধা পেতে পারেন।
এর আগে এ মাসের শুরুতেও বিভিন্ন দেশে সংঘাতের ফলে পালিয়ে বেড়ানো নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সে সময় এ রকম প্রায় ২০ হাজার নাগরিককে আশ্রয় দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, জার্মানি আট হাজার ৭৬৩ জন, ফ্রান্স ছয় হাজার ৭৫২ জন ও স্পেন চার হাজার ২৮৮ জনকে আশ্রয় দেবে। দেশগুলো একজন ব্যক্তিকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য ছয় হাজার ইউরো করে পাবে।
এ বছর প্রায় আঠার শত লোক ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে মারা গেছেন। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, আরও প্রায় ৬০ হাজার লোক ভয়ানক এ পথ পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এদের বেশির ভাগই দেশে চলা সংঘাত এবং দারিদ্র্যের কারণে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা করেন। বিশেষ করে সিরিয়া, ইরিত্রিয়া, নাইজেরিয়া ও সোমালিয়ার নাগরিকেরা।
কমিশনের হিসেব অনুযায়ী বর্তমানে ইতালিতে অভিবাসীদের চাপ স্বাভাবিকের তুলনায় ২৭৭ শতাংশ বেড়েছে, গ্রিসে বেড়েছে ১৫৩ শতাংশ। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনও সম্প্রতি ইউরোপকে অভিবাসীদের আরও সহায়তার কথা বলেছেন।
ইউরোপীয় কমিশনের সাম্প্রতিক পরিকল্পনা অনুযায়ী, জার্মানি, গ্রিস ও ফ্রান্স এ আশ্রয়প্রার্থীদের অধিকাংশকে গ্রহণ করবে। তবে কোটা পদ্ধতির মাধ্যমে এভাবে অভিবাসীদের গ্রহণ করা নিয়ে কমিশনভুক্ত বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রের মধ্যে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। যুক্তরাজ্য ইতিমধ্যে বলেছে, তারা এ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে না। ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী ম্যানুয়েল ভালস বলেছেন, আশ্রয় পাওয়া তাদের অধিকার, কিন্তু কোটার বিষয় নয়।
এ ছাড়া স্পেন, হাঙ্গেরি, স্লোভাকিয়া ও ইস্তোনিয়াও এ নিয়ে তাদের দ্বিমতের কথা বলেছে। তবে ইউরোপীয় কমিশনের সংসদে ভোটের পর এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৫ সালের ১৫ এপ্রিলের পর যেসব অভিবাসী গ্রিস ও ইতালিতে এসেছেন, মূলত তাঁদের আশ্রয় দেওয়া হবে। তবে মাল্টার নাগরিকেরাও এ সুবিধা পেতে পারেন।
এর আগে এ মাসের শুরুতেও বিভিন্ন দেশে সংঘাতের ফলে পালিয়ে বেড়ানো নাগরিকদের আশ্রয় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সে সময় এ রকম প্রায় ২০ হাজার নাগরিককে আশ্রয় দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, জার্মানি আট হাজার ৭৬৩ জন, ফ্রান্স ছয় হাজার ৭৫২ জন ও স্পেন চার হাজার ২৮৮ জনকে আশ্রয় দেবে। দেশগুলো একজন ব্যক্তিকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য ছয় হাজার ইউরো করে পাবে।
এ বছর প্রায় আঠার শত লোক ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে মারা গেছেন। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী, আরও প্রায় ৬০ হাজার লোক ভয়ানক এ পথ পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এদের বেশির ভাগই দেশে চলা সংঘাত এবং দারিদ্র্যের কারণে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা করেন। বিশেষ করে সিরিয়া, ইরিত্রিয়া, নাইজেরিয়া ও সোমালিয়ার নাগরিকেরা।
কমিশনের হিসেব অনুযায়ী বর্তমানে ইতালিতে অভিবাসীদের চাপ স্বাভাবিকের তুলনায় ২৭৭ শতাংশ বেড়েছে, গ্রিসে বেড়েছে ১৫৩ শতাংশ। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনও সম্প্রতি ইউরোপকে অভিবাসীদের আরও সহায়তার কথা বলেছেন।
No comments