সংলাপ হবে না -১৪ দল
(পেট্রলবোমা হামলা ও অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনে আজ মানববন্ধন করা হয়। ছবি: ফোকাস বাংলা) স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ও ১৪ দলের সমন্বয়ক মোহাম্মদ নাসিম বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে
মানুষ হত্যা ও জঙ্গিবাদের নেত্রী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন,
‘পেট্রলবোমার বিরুদ্ধে মানবতার শক্তিই সবচেয়ে বড় শক্তি। একাত্তরের
ঘাতকদের যেভাবে পরাজিত করেছি, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াতের
সন্ত্রাসীদেরও সেভাবে পরাজিত করব।’
পেট্রলবোমা হামলা ও অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনে অবস্থান নিয়ে নাসিম এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে দানবের সঙ্গে মানবের সংলাপ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসীদের নিঃশর্ত আত্মসর্পণ করতে হবে অথবা চূড়ান্তভাবে দমন করতে হবে। দানবের সঙ্গে মানবের সংলাপ হয় না।’
ইনু বলেন, ‘একশ্রেণির বুদ্ধিজীবী বলছেন আগুন-সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য। সব আলোচনা হবে, তবে এখনই তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। আগুনে পোড়াদের মাড়িয়ে আমরা সংলাপ করতে পারি না। আগুন-সন্ত্রাসীদের নিয়ে তারা বাংলাদেশে আন্দোলন পরিচালনা করছে। তাই এ আগুন-সন্ত্রাসী ও গুপ্তহত্যার বিরুদ্ধে এখনই প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী এবং বাংলাদেশে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, তিনি পোড়ামাটির নীতি অবলম্বন করছেন, ঠিক যেভাবে হানাদার বাহিনী একাত্তর সালে এই নীতি অবলম্বন করেছিল। বিএনপির এক নেতা বলেছেন, পরীক্ষা দিয়ে কী হবে। তাহলে প্রশ্ন, তারা বাংলাদেশের মানুষকে পড়ালেখা করতে দেবে কি না। সহিংসতায় নিহত সবার দায়িত্ব খালেদা জিয়াকে নিতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বলেন, ‘এই সংকট রাজনৈতিক সংকট বা আইনশৃঙ্খলার সংকট নয়। এটা হচ্ছে “ইনসার্জেন্সির” সংকট। গণতন্ত্র রক্ষার সংকট। “ইনসার্জেন্সি” মোকাবিলা শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারা সম্ভব নয়। এ জন্য সবাইকে একসঙ্গে তাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেন, ‘বোমা মেরে মানুষ খুন করা হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’
বেলা তিনটা থেকে শুরু হওয়া এ মানববন্ধন গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, জাতীয় সংসদ, রাসেল স্কয়ার, বসুন্ধরা সিটি, সোনারগাঁও হোটেল, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিরো পয়েন্ট, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, গুলিস্তান ও যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি শেষ হয় বিকেল চারটায়। মানববন্ধনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
পেট্রলবোমা হামলা ও অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সামনে অবস্থান নিয়ে নাসিম এসব কথা বলেন।
মানববন্ধনে দানবের সঙ্গে মানবের সংলাপ হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, ‘আগুন-সন্ত্রাসীদের নিঃশর্ত আত্মসর্পণ করতে হবে অথবা চূড়ান্তভাবে দমন করতে হবে। দানবের সঙ্গে মানবের সংলাপ হয় না।’
ইনু বলেন, ‘একশ্রেণির বুদ্ধিজীবী বলছেন আগুন-সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য। সব আলোচনা হবে, তবে এখনই তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। আগুনে পোড়াদের মাড়িয়ে আমরা সংলাপ করতে পারি না। আগুন-সন্ত্রাসীদের নিয়ে তারা বাংলাদেশে আন্দোলন পরিচালনা করছে। তাই এ আগুন-সন্ত্রাসী ও গুপ্তহত্যার বিরুদ্ধে এখনই প্রশাসনিক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী এবং বাংলাদেশে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, তিনি পোড়ামাটির নীতি অবলম্বন করছেন, ঠিক যেভাবে হানাদার বাহিনী একাত্তর সালে এই নীতি অবলম্বন করেছিল। বিএনপির এক নেতা বলেছেন, পরীক্ষা দিয়ে কী হবে। তাহলে প্রশ্ন, তারা বাংলাদেশের মানুষকে পড়ালেখা করতে দেবে কি না। সহিংসতায় নিহত সবার দায়িত্ব খালেদা জিয়াকে নিতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত বলেন, ‘এই সংকট রাজনৈতিক সংকট বা আইনশৃঙ্খলার সংকট নয়। এটা হচ্ছে “ইনসার্জেন্সির” সংকট। গণতন্ত্র রক্ষার সংকট। “ইনসার্জেন্সি” মোকাবিলা শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারা সম্ভব নয়। এ জন্য সবাইকে একসঙ্গে তাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
মানববন্ধনে অংশ নিয়ে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেন, ‘বোমা মেরে মানুষ খুন করা হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে।’
বেলা তিনটা থেকে শুরু হওয়া এ মানববন্ধন গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, জাতীয় সংসদ, রাসেল স্কয়ার, বসুন্ধরা সিটি, সোনারগাঁও হোটেল, শাহবাগ, মৎস্য ভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, জিরো পয়েন্ট, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, গুলিস্তান ও যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি শেষ হয় বিকেল চারটায়। মানববন্ধনে মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতা, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
No comments