৯ দিন ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন খালেদার কার্যালয়
৯
দিন ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা
জিয়ার গুলশান কার্যালয়। গত ৩০ জানুয়ারি ভোরে কার্যালয়ের বিদ্যুৎ সংযোগ
বিচ্ছিন্ন করা হয়। পর্যায়ক্রমে ডিশ লাইন, ইন্টারনেট, টেলিফোন, ফ্যাক্স
লাইনও কেটে দেয়া হয়। দুর্বল করে দেয়া হয় দু’টি ছাড়া অন্য সব মোবাইল
কোম্পানির নেটওয়ার্ক। ফলে ৯ দিন ধরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন খালেদা জিয়ার গুলশান
কার্যালয়। যদিও ২০ ঘণ্টা পর ৩১ জানুয়ারি রাত ১০টায় বিদ্যুতের সংযোগ আবার
দেয়া হয়েছে। কিন্তু ডিশ, ইন্টারনেট প্রভৃতি যোগাযোগ মাধ্যমগুলো এখনো
বিচ্ছিন্ন।
এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুলশান কার্যালয়ের সামনে রেজিস্টার খাতা খুলে বসেছে পুলিশ। কেউ কার্যালয়ে প্রবেশ করলে তাকে সেই রেজিস্টার খাতায় নাম, ঠিকানা এবং প্রবেশের কারণ লিখতে হবে।
খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে সরেজমিন দেখা যায়, কার্যালয়ের মেইন গেটের সামনে চেয়ার ও টেবিল নিয়ে বসেছেন পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) দুইজন সদস্য। টেবিলে মোটা আকৃতির একটি রেজিস্টার খাতা রাখা। কোনো ব্যক্তি কার্যালয়ে প্রবেশ করতে চাইলে সেই খাতায় নাম, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা এবং ভেতরে যাওয়ার কারণ লিখতে হবে। তা না হলে প্রবেশ করতে পারবে না। তবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বিএনপি বা ২০ দলীয় জোটের কোনো নেতাকর্মীকে কার্যালয়ের আশপাশে দেখা যায়নি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ডিশ লাইন, ইন্টারনেট, টেলিফোন ও ফ্যাক্স সংযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন অবস্থায়ই আছে। টেলিটক ও সিটিসেল ছাড়া অন্য সব মোবাইল নেটওয়ার্ক সেখানে কোনো কাজ করে না। ৯ দিন হলেও এসব সংযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়নি।
খালেদা জিয়ার মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান নয়া দিগন্তকে বলেন, যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বিচ্ছিন্ন থাকায় আমাদের দাফতরিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ডিশ লাইন না থাকায় ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) টেলিভিশন দেখতে পাচ্ছেন না। তিনি দেশের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে পত্রিকা পড়ে অবহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া কার্যালয়ের প্রবেশপথে পুলিশের রেজিস্টার খাতা খোলা অগণতান্ত্রিক, অন্যায় বলে মন্তব্য করেন প্রেস উইংয়ের এই দুই কর্মকর্তা।
এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুলশান কার্যালয়ের সামনে রেজিস্টার খাতা খুলে বসেছে পুলিশ। কেউ কার্যালয়ে প্রবেশ করলে তাকে সেই রেজিস্টার খাতায় নাম, ঠিকানা এবং প্রবেশের কারণ লিখতে হবে।
খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে সরেজমিন দেখা যায়, কার্যালয়ের মেইন গেটের সামনে চেয়ার ও টেবিল নিয়ে বসেছেন পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) দুইজন সদস্য। টেবিলে মোটা আকৃতির একটি রেজিস্টার খাতা রাখা। কোনো ব্যক্তি কার্যালয়ে প্রবেশ করতে চাইলে সেই খাতায় নাম, মোবাইল নম্বর, ঠিকানা এবং ভেতরে যাওয়ার কারণ লিখতে হবে। তা না হলে প্রবেশ করতে পারবে না। তবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বিএনপি বা ২০ দলীয় জোটের কোনো নেতাকর্মীকে কার্যালয়ের আশপাশে দেখা যায়নি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ডিশ লাইন, ইন্টারনেট, টেলিফোন ও ফ্যাক্স সংযোগ এখনো বিচ্ছিন্ন অবস্থায়ই আছে। টেলিটক ও সিটিসেল ছাড়া অন্য সব মোবাইল নেটওয়ার্ক সেখানে কোনো কাজ করে না। ৯ দিন হলেও এসব সংযোগ পুনঃস্থাপন করা হয়নি।
খালেদা জিয়ার মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান নয়া দিগন্তকে বলেন, যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বিচ্ছিন্ন থাকায় আমাদের দাফতরিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ডিশ লাইন না থাকায় ম্যাডাম (খালেদা জিয়া) টেলিভিশন দেখতে পাচ্ছেন না। তিনি দেশের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে পত্রিকা পড়ে অবহিত হচ্ছেন। এ ছাড়া কার্যালয়ের প্রবেশপথে পুলিশের রেজিস্টার খাতা খোলা অগণতান্ত্রিক, অন্যায় বলে মন্তব্য করেন প্রেস উইংয়ের এই দুই কর্মকর্তা।
No comments