১০ বছর পর ফুটবল ফাইনালে বাংলাদেশ
ফুটবলে
নাকি দর্শক আসে না। গত পাঁচ-ছয় বছরে ঢাকার ফুটবলে গ্যালারিতে দর্শকশূন্যতা
ওই কথার যথার্থ প্রমাণ। তবে স্বাদ বদলে যাওয়া বাংলাদেশীরা এখন আন্তর্জাতিক
ম্যাচে বেশি আগ্রহী। যতবারই বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ম্যাচ হয়েছে
ও বাংলাদেশ জিতেছে, তখন দর্শকও এসেছে। গতকাল আবার ফুটবলপ্রেমীতে পূর্ণ
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। বাংলাদেশ ফাইনাল খেলবে এই তাদের প্রত্যাশা। হাজার
পঁচিশেক ফুটবল পাগল মানুষের চাহিদা পূরণ করে বাংলাদেশ এখন বঙ্গবন্ধু গোল্ড
কাপের ফাইনালে কাল দ্বিতীয় সেমিফাইনাল নাসির উদ্দিন চৌধুরীর গোলে বাংলাদেশ
১-০ গোলে থাইল্যান্ডকে হারিয়ে ঠাঁই করে নেয় স্বপ্নের ফাইনালে। আগামীকাল এই
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ মালয়েশিয়া।
এটি বাফুফে আয়োজিত তৃতীয় বঙ্গবন্ধু গোল্ড কাপ ফুটবল। আর এবারই প্রথম ফাইনালে উঠল বাংলাদেশ জাতীয় দল। ১৯৯৬-এর প্রথম আসর অবশ্য ছিল কাবদের নিয়ে। ফুটবলে বাংলাদেশের এ পর্যন্ত ছয়টি শিরোপা। দেশের মাটিতে তিনটি। সমপরিমাণ বিদেশে। তবে প্রকৃত জাতীয় দলভিত্তিক আসরে বাংলাদেশ যেন ফাইনাল খেলতে ভুলেই গিয়েছিল। সেই ২০০৫ সালে করাচির সাফ ফুটবলে সর্বশেষ ফাইনালে খেলেছিল দিয়েগো ক্রুসিয়ানির দল। সেমিতে পাকিস্তানকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে যাওয়া। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে অবশ্য ভারতের কাছে হারতে হয়েছিল ২-০ গোলে। অর্থাৎ ১০ বছর পর ফাইনালে উঠল বাংলাদেশ। আর দেশের মাটিতে ফাইনালে খেলা ১২ বছর পর। ২০০৩-এর সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মালদ্বীপকে টাইব্রেকারে হারিয়ে।
অবশ্য ২০১০-এর এসএ গেমস ফুটবলে ফাইনালের একটি দল ছিল বাংলাদেশ। নিজ মাঠে স্বর্ণও জিতে তারা। কিন্তু সব দেশের অনূর্ধ্ব-২৩ দল থাকায় তা ফিফা স্বীকৃত কোনো গ্রেডের ম্যাচ ছিল না। এবার বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা এই আসরের দুই জাতীয় দল। ফলে ফিফা এ ক্যাটাগরির ম্যাচের মর্যাদা পেয়েছে সব খেলা।
বাংলাদেশ এর আগে ১৯৮৯ সালের প্রেসিডেন্টস গোল্ড কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়। ১৯৯৫ সালে মিয়ানমারের চারজাতি ফুটবলে শিরোপা জিতে। ১৯৯৯-এর সাফ গেমস, ২০০৩ এর সাফ ফুটবল, ২০০৩-এর ভুটানের জিমগে দর্জি ওয়াংচুক ও ২০১০-এর এসএ গেমসও শিরোপা জয়ী তারা। এ ছাড়া ’৮৫-এর সাফ গেমস, ’৮৯-এর সাফ গেমস, ’৯৫-এর সাফ গেমস ও ১৯৯৯-এর সাফ ফুটবলে ফাইনালে ছিল বাংলাদেশের উপস্থিতি।
এটি বাফুফে আয়োজিত তৃতীয় বঙ্গবন্ধু গোল্ড কাপ ফুটবল। আর এবারই প্রথম ফাইনালে উঠল বাংলাদেশ জাতীয় দল। ১৯৯৬-এর প্রথম আসর অবশ্য ছিল কাবদের নিয়ে। ফুটবলে বাংলাদেশের এ পর্যন্ত ছয়টি শিরোপা। দেশের মাটিতে তিনটি। সমপরিমাণ বিদেশে। তবে প্রকৃত জাতীয় দলভিত্তিক আসরে বাংলাদেশ যেন ফাইনাল খেলতে ভুলেই গিয়েছিল। সেই ২০০৫ সালে করাচির সাফ ফুটবলে সর্বশেষ ফাইনালে খেলেছিল দিয়েগো ক্রুসিয়ানির দল। সেমিতে পাকিস্তানকে ১-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে যাওয়া। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে অবশ্য ভারতের কাছে হারতে হয়েছিল ২-০ গোলে। অর্থাৎ ১০ বছর পর ফাইনালে উঠল বাংলাদেশ। আর দেশের মাটিতে ফাইনালে খেলা ১২ বছর পর। ২০০৩-এর সাফে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল মালদ্বীপকে টাইব্রেকারে হারিয়ে।
অবশ্য ২০১০-এর এসএ গেমস ফুটবলে ফাইনালের একটি দল ছিল বাংলাদেশ। নিজ মাঠে স্বর্ণও জিতে তারা। কিন্তু সব দেশের অনূর্ধ্ব-২৩ দল থাকায় তা ফিফা স্বীকৃত কোনো গ্রেডের ম্যাচ ছিল না। এবার বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা এই আসরের দুই জাতীয় দল। ফলে ফিফা এ ক্যাটাগরির ম্যাচের মর্যাদা পেয়েছে সব খেলা।
বাংলাদেশ এর আগে ১৯৮৯ সালের প্রেসিডেন্টস গোল্ড কাপে চ্যাম্পিয়ন হয়। ১৯৯৫ সালে মিয়ানমারের চারজাতি ফুটবলে শিরোপা জিতে। ১৯৯৯-এর সাফ গেমস, ২০০৩ এর সাফ ফুটবল, ২০০৩-এর ভুটানের জিমগে দর্জি ওয়াংচুক ও ২০১০-এর এসএ গেমসও শিরোপা জয়ী তারা। এ ছাড়া ’৮৫-এর সাফ গেমস, ’৮৯-এর সাফ গেমস, ’৯৫-এর সাফ গেমস ও ১৯৯৯-এর সাফ ফুটবলে ফাইনালে ছিল বাংলাদেশের উপস্থিতি।
No comments