‘সরকার অনির্দিষ্টকাল অনড় থাকবে না’ -মান্না
সংলাপ
নিয়ে সরকারের অনড় অবস্থান অনির্দিষ্টকাল থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেছেন
নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেছেন, সংলাপের কোন
বিকল্প নেই। আর এটিকে যদি অস্বীকার করা হয়, তাহলে অসাংবিধানিক শক্তি বড় দুই
রাজনৈতিক দলই ডেকে আনবে। শুক্রবার রাজধানীর তোপখানাস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে
সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ সব কথা বলেন তিনি। আজ সোহরাওয়ার্দী
উদ্যানের শিখা চিরন্তনের সামনে ‘সন্ত্রাস-সহিংসতা চাইনা-শান্তি চাই’
শিরোনামে অবস্থান কর্মসূচি পালনের লক্ষ্যে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, সরকার যদি বলে যে বিএনপির সঙ্গে আমরা আলোচনা করতে রাজি আছি
তাহলে এতে আত্মসমর্পণের কিছুই নেই। আমরা চাইব সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
তিনি বলেন, সরকারের অনেকেই বলছে ডাকাতের সাথে তারা বসবে না। কিন্তু পার্বত্য শান্তিচুক্তির সময় কি আপনারা শান্তি আলোচনার জন্য বসেননি? বিডিআর বিদ্রোহের সময় কি তাদের সঙ্গে আপনারা বসেননি? বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কি তাদের চেয়ে বড় ডাকাত হয়ে গেলেন? তিনি বলেন, এখন আওয়ামী লীগ বিএনপি যা করছে তাতে আরেকটি ওয়ান ইলেভেন আসার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। তাই আমরা জাতীয় সংলাপ চাইছি। শেষ পর্যন্ত দুই বড় দলকে বিষয়টি মানতেই হবে। চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে উদ্বেগ প্রকাশ করে মান্না বলেন, দেশ সার্বিক ধংসের দিকে যাচ্ছে। একদিকে মানুষ মারা যাচ্ছে। অন্যদিকে সন্ত্রাস দমনের নামে ক্রসফায়ার হচ্ছে। গ্রেপ্তার বাণিজ্য হচ্ছে। সমস্ত সমাজে একটা অনাসৃষ্টি তৈরি হয়েছে। বোমাবাজি হত্যার রাজনীতি বন্ধ হোক। এটা অপরাজনীতি। আমরা সন্ত্রাস সহিংসতা চাইনা। সংলাপ চাই। এর কোন বিকল্প নেই।
এই স্লোগানে জনগনকে ঐক্যবদ্ধ করবো। ‘সংলাপের আহবানকারীদের অনেকেই ১/১১ এর কুশীলব’ আওয়ামী লীগের এমন মন্তব্যের জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা যদি ১/১১ এর কুশীলব হয়ে থাকি তবে সরকার বিগত ৫ই জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের শাসন ব্যবস্থাকে হাইজ্যাক করেছে। মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, নাগরিক ঐক্যের ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) এর আহবায়ক আব বকর সিদ্দিক, উত্তরের আহবায়ক শহীদুল্লা কায়সার, কেন্দ্রীয় সদস্য ইফতেখার বাবু, মোফাখ্খারুল ইসলাম প্রমুখ।
তিনি বলেন, সরকারের অনেকেই বলছে ডাকাতের সাথে তারা বসবে না। কিন্তু পার্বত্য শান্তিচুক্তির সময় কি আপনারা শান্তি আলোচনার জন্য বসেননি? বিডিআর বিদ্রোহের সময় কি তাদের সঙ্গে আপনারা বসেননি? বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কি তাদের চেয়ে বড় ডাকাত হয়ে গেলেন? তিনি বলেন, এখন আওয়ামী লীগ বিএনপি যা করছে তাতে আরেকটি ওয়ান ইলেভেন আসার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। তাই আমরা জাতীয় সংলাপ চাইছি। শেষ পর্যন্ত দুই বড় দলকে বিষয়টি মানতেই হবে। চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটে উদ্বেগ প্রকাশ করে মান্না বলেন, দেশ সার্বিক ধংসের দিকে যাচ্ছে। একদিকে মানুষ মারা যাচ্ছে। অন্যদিকে সন্ত্রাস দমনের নামে ক্রসফায়ার হচ্ছে। গ্রেপ্তার বাণিজ্য হচ্ছে। সমস্ত সমাজে একটা অনাসৃষ্টি তৈরি হয়েছে। বোমাবাজি হত্যার রাজনীতি বন্ধ হোক। এটা অপরাজনীতি। আমরা সন্ত্রাস সহিংসতা চাইনা। সংলাপ চাই। এর কোন বিকল্প নেই।
এই স্লোগানে জনগনকে ঐক্যবদ্ধ করবো। ‘সংলাপের আহবানকারীদের অনেকেই ১/১১ এর কুশীলব’ আওয়ামী লীগের এমন মন্তব্যের জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা যদি ১/১১ এর কুশীলব হয়ে থাকি তবে সরকার বিগত ৫ই জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের শাসন ব্যবস্থাকে হাইজ্যাক করেছে। মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, নাগরিক ঐক্যের ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) এর আহবায়ক আব বকর সিদ্দিক, উত্তরের আহবায়ক শহীদুল্লা কায়সার, কেন্দ্রীয় সদস্য ইফতেখার বাবু, মোফাখ্খারুল ইসলাম প্রমুখ।
No comments