বিশুদ্ধ পানি নিয়ে মালদ্বীপের পথে ‘সমুদ্রজয়’
পানিসংকটের
কারণে জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে এক লাখ লিটার (১০০ টন)
বিশুদ্ধ পানি ও পানি বিশুদ্ধকরণ ভ্রাম্যমাণ পাঁচটি ডিস্যালাইনেশন প্লান্ট
নিয়ে মালদ্বীপের উদ্দেশে রওনা হয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ
‘সমুদ্রজয়’।
জাহাজটি আজ রোববার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নৌ জেটি ছেড়ে যায়। এ সময় চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ আখতার হাবীব, কমোডর কমান্ডিং বিএন ফ্লোটিলা কমোডর এম খালিদ ইকবাল ও নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সমুদ্রজয়কে বিদায় জানান। নৌবাহিনীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সমুদ্রজয় ১১ ডিসেম্বর মালদ্বীপে পৌঁছাবে। এটি দেশটির রাজধানী মালেতে অবস্থান করে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করবে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে নৌবাহিনীর জাহাজ সমুদ্রজয়ের মাধ্যমে জরুরি বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের এ উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা মালদ্বীপের জনগণের সংকট মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
এতে বলা হয়, ৪ ডিসেম্বর মালদ্বীপের রাজধানী মালের ওয়াটার ও সুয়ারেজ কোম্পানির (এমডব্লিউএসসি) জেনারেটরে আগুন লাগলে পানি শোধনাগারে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে রাজধানী মালেতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ চরম পানিসংকটে পড়ে। এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির সরকার ৫ ডিসেম্বর জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা করে সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সাহায্যের আবেদন করে। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনায় এক দিনের মধ্যেই প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে নৌ বাহিনী জাহাজটি মালদ্বীপের উদ্দেশে যাত্রা করে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাহাজটি চট্টগ্রাম ছাড়ার আগে এক লাখ লিটার বোতলজাত পানি সংগ্রহ করা হয়। পানি ছাড়াও পাঁচটি ডিস্যালাইনেশন প্লান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ৩০ হাজার লিটার পানি বিশুদ্ধ করে তা সরবরাহ করা হবে। এ ছাড়া জাহাজটির নিজস্ব পানি বিশুদ্ধকরণ প্লান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার লিটার পানি পরিশোধন করে মালদ্বীপের জনগণের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হবে।
জাহাজটি আজ রোববার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম নৌ জেটি ছেড়ে যায়। এ সময় চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলের কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ আখতার হাবীব, কমোডর কমান্ডিং বিএন ফ্লোটিলা কমোডর এম খালিদ ইকবাল ও নৌবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সমুদ্রজয়কে বিদায় জানান। নৌবাহিনীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সমুদ্রজয় ১১ ডিসেম্বর মালদ্বীপে পৌঁছাবে। এটি দেশটির রাজধানী মালেতে অবস্থান করে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করবে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে নৌবাহিনীর জাহাজ সমুদ্রজয়ের মাধ্যমে জরুরি বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের এ উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা মালদ্বীপের জনগণের সংকট মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
এতে বলা হয়, ৪ ডিসেম্বর মালদ্বীপের রাজধানী মালের ওয়াটার ও সুয়ারেজ কোম্পানির (এমডব্লিউএসসি) জেনারেটরে আগুন লাগলে পানি শোধনাগারে ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। এ কারণে রাজধানী মালেতে প্রায় লক্ষাধিক মানুষ চরম পানিসংকটে পড়ে। এ পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির সরকার ৫ ডিসেম্বর জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা করে সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক সাহায্যের আবেদন করে। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনায় এক দিনের মধ্যেই প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে নৌ বাহিনী জাহাজটি মালদ্বীপের উদ্দেশে যাত্রা করে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জাহাজটি চট্টগ্রাম ছাড়ার আগে এক লাখ লিটার বোতলজাত পানি সংগ্রহ করা হয়। পানি ছাড়াও পাঁচটি ডিস্যালাইনেশন প্লান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন ৩০ হাজার লিটার পানি বিশুদ্ধ করে তা সরবরাহ করা হবে। এ ছাড়া জাহাজটির নিজস্ব পানি বিশুদ্ধকরণ প্লান্টের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার লিটার পানি পরিশোধন করে মালদ্বীপের জনগণের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হবে।
No comments