৯০ পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা ও প্লট পাবে ভুটান
দুই
দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং ঢাকায় ভুটানের দূতাবাস নির্মাণে প্লট
বরাদ্দে দেশটির সঙ্গে দুটি প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাংলাদেশ ও ভুটানের
মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্য চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় তা নবায়ন করা হয়। এ
চুক্তির অধীনেই একটি প্রটোকল সই হয়। সে অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৯০টি পণ্য
রফতানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে ভুটান। এছাড়া ঢাকায় দূতাবাস নির্মাণে
বিনামূল্যে প্লট পাবে দেশটি এই মর্মে পৃথক প্রটোকল সই হয়। শনিবার ভুটানের
প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগের বাংলাদেশ সফরের মধ্য দিয়ে এ প্রটোকল স্বাক্ষরিত
হল। এর আগে সকালে তিন দিনের সরকারি সফরে টোবগে ঢাকা আসেন। বিকালে তিনি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার কার্যালয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
বৈঠকের পরপরই প্রটোকল দুটি স্বাক্ষরিত হয়। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং
টোবগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে
স্বাগত জানান।
ভুটানকে বাংলাদেশে ৯০টি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়ে চুক্তিতে সই করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও ভুটানের অর্থমন্ত্রী নরভু ওয়াংচুক। এর আগে ভুটান বাংলাদেশে ৭৪টি পণ্যের শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পেয়ে আসছিল। চুক্তির নবায়ন প্রটোকল স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে এই পণ্যের সংখ্যা ৯০টিতে উন্নীত করা হল। অপর চুক্তিতে ঢাকার বারিধারার কূটনীতিক জোনে ভুটানের দূতাবাস স্থাপনের জন্য প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ভুটান আগেই বাংলাদেশকে বিনামূল্যে দূতাবাসের প্লট বরাদ্দ দেয়। তারই প্রতিদান হিসেবে বাংলাদেশ সরকার এই প্লট বরাদ্দ দিল। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিনজিন দর্জি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পূর্বে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী কিছু সময় একান্তে কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার বার্তাটি হস্তান্তর করেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বিদ্যুৎ, জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা, কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তঃযোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
পরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পারস্পরিক বাণিজ্য সম্পর্কে কোনো ধরনের বাধা না রাখার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর জন্য ভুটান থেকে বোল্ডার আনতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেব। ব্যবসা-বাণিজ্যে আমরা উভয়ে উভয়কে সহায়তা করব। জলবিদ্যুৎ নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তোফায়েল আহমদ। দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে যা কিছু করা প্রয়োজন করা হবে এমন ব্যাপারেও দুই নেতা একমত হন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কে ভুটান এগিয়ে থাকলেও ধীরে ধীরে এই পার্থক্য কমিয়ে আনতেও দুই নেতা ঐকমত্য প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ-ভুটান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ বছরে দুই কোটি ৬০ লাখ ডলার। সম্প্রতি বাংলাদেশের উদ্বৃত্ত ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ কেনার বিষয়ে আগ্রহ জানিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি। এদিকে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী পৃথকভাবে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতির বার্তা হস্তান্তর : মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল ভুটান। বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কাছে পাঠানো একটি বার্তায় ভুটানের তৃতীয় রাজা জিগমে দর্জি ওয়াংচুক এই স্বীকৃতি জানান। এই বার্তাটি গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তুলে দেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে। এই বার্তায় লেখা আছে, ‘আমার সরকার ও আমার ব্যক্তিগত তরফে মহামান্য আপনাকে এবং বাংলাদেশ সরকারকে জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে আমরা আনন্দের সঙ্গে স্বীকৃতি দিচ্ছি’।
‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশের মহান ও বীর সন্তানরা বৈদেশিক আধিপত্যের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জন করবে এবং নিকট ভবিষ্যতে সাফল্যের মুকুট পরবে’।
‘আমার জনগণ এবং আমি মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নিরাপত্তার জন্য প্রার্থনা করছি এবং আমরা আশা করি, প্রভু তাকে বর্তমান আটক দশা থেকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনবেন, যার ফলে তিনি আপনাদের দেশ ও জনগণের নেতৃত্ব দিতে পারবেন, যার বড় কাজ হলো জাতীয় পুনর্গঠন ও অগ্রগতি অর্জন’।
লাল গালিচা সংবর্ধনা : ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগেকে সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী রয়্যাল ভুটানিজ এয়ারলাইন্সের ‘দ্রুক এয়ার’র একটি বিমান সকাল নয়টা দুই মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমান থেকে নামার পর ৯টা ১২ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানবন্দরের ভিভিআইপি ট্যারম্যাকে শেরিং টোবগেকে অভ্যর্থনা জানান।
বিমানবন্দরে পৌঁছার পর তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকস দল শেরিং টোবগেকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী একটি সুসজ্জিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি গার্ড পরিদর্শন করেন।
বিমানবন্দরে এ সময়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী ও কেবিনেট সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা শেষে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে যান এবং স্বাধীনতার শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেখানে তিনি একটি উদয় পদ্মফুল গাছের চারা রোপণ করেন। গত জুলাই মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি শেরিং টোবগের প্রথম বাংলাদেশ সফর।
ভুটানকে বাংলাদেশে ৯০টি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়ে চুক্তিতে সই করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও ভুটানের অর্থমন্ত্রী নরভু ওয়াংচুক। এর আগে ভুটান বাংলাদেশে ৭৪টি পণ্যের শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পেয়ে আসছিল। চুক্তির নবায়ন প্রটোকল স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে এই পণ্যের সংখ্যা ৯০টিতে উন্নীত করা হল। অপর চুক্তিতে ঢাকার বারিধারার কূটনীতিক জোনে ভুটানের দূতাবাস স্থাপনের জন্য প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ভুটান আগেই বাংলাদেশকে বিনামূল্যে দূতাবাসের প্লট বরাদ্দ দেয়। তারই প্রতিদান হিসেবে বাংলাদেশ সরকার এই প্লট বরাদ্দ দিল। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও ভুটানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিনজিন দর্জি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে চুক্তি স্বাক্ষরের সময় উপস্থিত ছিলেন।
আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পূর্বে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী কিছু সময় একান্তে কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার বার্তাটি হস্তান্তর করেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বিদ্যুৎ, জলসম্পদ ব্যবস্থাপনা, কৃষি, ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তঃযোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়।
পরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী পারস্পরিক বাণিজ্য সম্পর্কে কোনো ধরনের বাধা না রাখার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর জন্য ভুটান থেকে বোল্ডার আনতে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেব। ব্যবসা-বাণিজ্যে আমরা উভয়ে উভয়কে সহায়তা করব। জলবিদ্যুৎ নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তোফায়েল আহমদ। দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে যা কিছু করা প্রয়োজন করা হবে এমন ব্যাপারেও দুই নেতা একমত হন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কে ভুটান এগিয়ে থাকলেও ধীরে ধীরে এই পার্থক্য কমিয়ে আনতেও দুই নেতা ঐকমত্য প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ-ভুটান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ বছরে দুই কোটি ৬০ লাখ ডলার। সম্প্রতি বাংলাদেশের উদ্বৃত্ত ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ কেনার বিষয়ে আগ্রহ জানিয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি। এদিকে, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী পৃথকভাবে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতির বার্তা হস্তান্তর : মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল ভুটান। বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের কাছে পাঠানো একটি বার্তায় ভুটানের তৃতীয় রাজা জিগমে দর্জি ওয়াংচুক এই স্বীকৃতি জানান। এই বার্তাটি গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তুলে দেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগে। এই বার্তায় লেখা আছে, ‘আমার সরকার ও আমার ব্যক্তিগত তরফে মহামান্য আপনাকে এবং বাংলাদেশ সরকারকে জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে আমরা আনন্দের সঙ্গে স্বীকৃতি দিচ্ছি’।
‘আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশের মহান ও বীর সন্তানরা বৈদেশিক আধিপত্যের হাত থেকে স্বাধীনতা অর্জন করবে এবং নিকট ভবিষ্যতে সাফল্যের মুকুট পরবে’।
‘আমার জনগণ এবং আমি মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের নিরাপত্তার জন্য প্রার্থনা করছি এবং আমরা আশা করি, প্রভু তাকে বর্তমান আটক দশা থেকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনবেন, যার ফলে তিনি আপনাদের দেশ ও জনগণের নেতৃত্ব দিতে পারবেন, যার বড় কাজ হলো জাতীয় পুনর্গঠন ও অগ্রগতি অর্জন’।
লাল গালিচা সংবর্ধনা : ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবগেকে সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী রয়্যাল ভুটানিজ এয়ারলাইন্সের ‘দ্রুক এয়ার’র একটি বিমান সকাল নয়টা দুই মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমান থেকে নামার পর ৯টা ১২ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানবন্দরের ভিভিআইপি ট্যারম্যাকে শেরিং টোবগেকে অভ্যর্থনা জানান।
বিমানবন্দরে পৌঁছার পর তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকস দল শেরিং টোবগেকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী একটি সুসজ্জিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি গার্ড পরিদর্শন করেন।
বিমানবন্দরে এ সময়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী ও কেবিনেট সচিব এম মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা শেষে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে যান এবং স্বাধীনতার শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেখানে তিনি একটি উদয় পদ্মফুল গাছের চারা রোপণ করেন। গত জুলাই মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি শেরিং টোবগের প্রথম বাংলাদেশ সফর।
No comments