জেরুসালেমে ফিলিস্তিনিদের বাড়ি বাড়িতে হামলা
জেরুসালেমে সিনাগগে (ইহুদিদের উপাসনালয়) হামলার ঘটনায় দুই ফিলিস্তিনিসহ সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনায় উত্তেজনা বেড়েই চলছে। এই ঘটনার পর ইসরাইলি বাহিনী পশ্চিম জেরুসালেমের জাবাল আল-মুকাবার শহরে ফিলিস্তিনিদের বাড়িতে হামলা চালাচ্ছে। এসময় ইসরাইলি বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে অনেক ফিলিস্তিনি আহত হন। আলজাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার নগরীর দক্ষিণ পশ্চিমে হার নফে সকালের প্রার্থনা করার সময়ে সিনাগগে এ হামলা চালানো হয়। এ ঘটনার পর জেরুসালেম ও অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরে সংষর্ঘ ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল দিনভর ইসরাইলি পুলিশের সাথে ফিলিস্তিনিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। জেরুসালেমের পাশ্ববর্তী আল-রামে কমপক্ষে ১০ ও দক্ষিণ জেরুসালেমের সুর-বাহারে কমপক্ষে ২৫ ফিলিস্তিনি আহত হন। ফিলিস্তিনের হাসপাতাল সূত্র এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে সেনাগগে হামলার সময় পুলিশের গুলিতে নিহত দুই ফিলিস্তিনি যুবকের জন্মস্থান জাবাল আল-মুকাবার শহরে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। তারা যুবকদের স্বজনদের বাড়ি বাড়িতে গিয়ে ভাঙচুর চালায়। এ সময় ক্ষুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের তোপের মুখে পড়েছে তারা।
পশ্চিম জেরুসালেমে আল জাজিরার প্রতিবেদক ইমতিয়াজ তায়েব জানান, ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধের মুখে সরে আসতে হয়েছে ইসরাইলি বাহিনীকে। তা না হলে আরো অনেক বাড়িই গুড়িয়ে দিত তারা। তবে এখনও নিরাপদে নেই ফিলিস্তিনিরা। যেকোনো সময় আবার হামলা চালাতে পারে ইসরাইলি বাহিনীরা।
গতকাল মঙ্গলবার নগরীর দক্ষিণ পশ্চিমে হার নফে সকালের প্রার্থনা করার সময়ে সিনাগগে এ হামলা চালানো হয়। এ ঘটনার পর জেরুসালেম ও অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরে সংষর্ঘ ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল দিনভর ইসরাইলি পুলিশের সাথে ফিলিস্তিনিদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। জেরুসালেমের পাশ্ববর্তী আল-রামে কমপক্ষে ১০ ও দক্ষিণ জেরুসালেমের সুর-বাহারে কমপক্ষে ২৫ ফিলিস্তিনি আহত হন। ফিলিস্তিনের হাসপাতাল সূত্র এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে সেনাগগে হামলার সময় পুলিশের গুলিতে নিহত দুই ফিলিস্তিনি যুবকের জন্মস্থান জাবাল আল-মুকাবার শহরে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। তারা যুবকদের স্বজনদের বাড়ি বাড়িতে গিয়ে ভাঙচুর চালায়। এ সময় ক্ষুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের তোপের মুখে পড়েছে তারা।
পশ্চিম জেরুসালেমে আল জাজিরার প্রতিবেদক ইমতিয়াজ তায়েব জানান, ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধের মুখে সরে আসতে হয়েছে ইসরাইলি বাহিনীকে। তা না হলে আরো অনেক বাড়িই গুড়িয়ে দিত তারা। তবে এখনও নিরাপদে নেই ফিলিস্তিনিরা। যেকোনো সময় আবার হামলা চালাতে পারে ইসরাইলি বাহিনীরা।
No comments