সরকারে আস্থা থাকায় আন্দোলনে জনগন সাড়া দিচ্ছেনা : প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস বর্তমান সরকারের উপর আছে। তার প্রমান কিছু কিছু রাজনৈতিক দল অথবা নেতৃত্ব অনবরত সরকার উৎখাতের হুমকী ও সময় দিচ্ছে এবং নানা ধরনের কথা বলে আন্দোলনের ঘোষনা দিয়েও সাড়া পাচ্ছেনা। এর অর্থ দাঁড়াচ্ছে- জনগনের আস্থা আমাদের ওপর আছে এবং কেবল আমরাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো। দেশবাসির আস্থা ও বিশ্বাসই আমাদের বড় শক্তি। সংসদে প্রশ্নোত্তরে আজ সরকারি দলের অধ্যাপক আলী আশরাফের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধান মন্ত্রী একথা বলেন। বিকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেলে সংসদের বৈঠক শুরু হলে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। সিপিএ ও আইপিওতে বাংলাদেশ থেকে চেয়ারপার্সন ও প্রেডিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া সম্পর্তিত লিখিত প্রশ্নের জবাব সংশ্লিস্ট সম্পুরক প্রশ্নের জবাবে প্রধান মন্ত্রী উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর অপর সম্পুরক প্রশ্নের জবাবে প্রধামন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রাথী বাঁছাই করা বড় বিষয়। ওআইসিতে একজন যুদ্ধাপরাধীকে প্রার্থী দিয়েছিল। সেই প্রার্থীকে কেউ পছন্দ করেনি। যে প্রথম রাউন্ডে দুই ভোট এবং দ্বিতীয় রাউন্ডে শুধু নিজের ভোট পেয়েছিল। আমরা সিপিএ ও আইপিওতে উপযুক্ত প্রার্থী দিয়েছিলাম বলে সবাই ভোট দিয়েছে এবং তারা বিজয়ী হয়েছেন। তিনি বলেন, ২০৪১সালে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। তাই ২০৪১ সালকে সামনে রেখে কিভাবে আগানো যায় সেই পরিকল্পনা নিচ্ছি।
রুস্তম আলী ফরাজীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক এই দুটি সংস্থায় বাংলাদেশের জয়লাভ একদিকে যেমন আমাদের বিরল অর্জন তেমনি বর্হিবিশ্বের সাথে আমাদের ক্রমবর্ধমান সৌহাদ্যপুর্ণ সম্পর্কেরই প্রমান। এর মধ্য দিয়ে এটি নিশ্চিত হয়েছে যে, গনতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকারের অব্যাহত অগ্রযাত্রার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায় পুরোপুুরি আস্থা রাখে। গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ যে আজ রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সেটি আবারও সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রতিনিধিত্বকারি দুটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সর্বোচ্চ পদে নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে স্ষ্পুষ্টভাবে প্রমানিত হয়েছে। ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে কোন কোন মহলের নেতিবাচক প্রচারণা সত্তেও বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের আন্তর্জাতিক ফোরামে নির্বাচিত হওয়া এটাই প্রমান করে যে সারা বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সৌহাদ্যপুর্ণ ও পারস্পরিক সহযোগিতামুলক সম্পর্কের ভিত্তি ক্রমশ: আরো জোরদার হচ্ছে।
স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজীর অপর সম্পুরক প্রশ্নের জবাবে প্রধামন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রাথী বাঁছাই করা বড় বিষয়। ওআইসিতে একজন যুদ্ধাপরাধীকে প্রার্থী দিয়েছিল। সেই প্রার্থীকে কেউ পছন্দ করেনি। যে প্রথম রাউন্ডে দুই ভোট এবং দ্বিতীয় রাউন্ডে শুধু নিজের ভোট পেয়েছিল। আমরা সিপিএ ও আইপিওতে উপযুক্ত প্রার্থী দিয়েছিলাম বলে সবাই ভোট দিয়েছে এবং তারা বিজয়ী হয়েছেন। তিনি বলেন, ২০৪১সালে বাংলাদেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। তাই ২০৪১ সালকে সামনে রেখে কিভাবে আগানো যায় সেই পরিকল্পনা নিচ্ছি।
রুস্তম আলী ফরাজীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক এই দুটি সংস্থায় বাংলাদেশের জয়লাভ একদিকে যেমন আমাদের বিরল অর্জন তেমনি বর্হিবিশ্বের সাথে আমাদের ক্রমবর্ধমান সৌহাদ্যপুর্ণ সম্পর্কেরই প্রমান। এর মধ্য দিয়ে এটি নিশ্চিত হয়েছে যে, গনতন্ত্র, উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বর্তমান সরকারের অব্যাহত অগ্রযাত্রার বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায় পুরোপুুরি আস্থা রাখে। গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ যে আজ রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে সেটি আবারও সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রতিনিধিত্বকারি দুটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সর্বোচ্চ পদে নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে স্ষ্পুষ্টভাবে প্রমানিত হয়েছে। ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে নিয়ে কোন কোন মহলের নেতিবাচক প্রচারণা সত্তেও বাংলাদেশের জনপ্রতিনিধিদের আন্তর্জাতিক ফোরামে নির্বাচিত হওয়া এটাই প্রমান করে যে সারা বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সৌহাদ্যপুর্ণ ও পারস্পরিক সহযোগিতামুলক সম্পর্কের ভিত্তি ক্রমশ: আরো জোরদার হচ্ছে।
No comments