নীচু জাতে বিয়ে করায় মেয়েকে পুড়িয়ে হত্যা
আভিজাত্যের দম্ভে নিজের মেয়েকে পুড়িয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা। নিচু জাতের এক ছেলেকে পালিয়ে বিয়ে করেছিলেন ২১ বছর বয়সী ওই মেয়েটি। পরিবারের সম্মান রক্ষায় তাই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় তাকে। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে গত শনিবার এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আজ বুধবার মেয়েটির মা-বাবাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারা পুলিশের কাছে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ জানায়, ২৪ বছর বয়সী অভিষেকের সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ভাবনা। অভিষেক ভাবনার চেয়ে নীচু জাতের ছিলেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করতেন। পরিবারের কেউ রাজি না হওয়ায় গত ১২ নভেম্বর পালিয়ে দিল্লিতে বিয়ে করেন তারা।
এ ঘটনা কোনোভাবেই মানতে পারেন না ভাবনার মা-বাবা। সামাজিক মর্যাদা রক্ষায় মেয়েকে নৃশংসভাবে হত্যার পরিকল্পনা করেন তারা।
অভিষেকের ভাষ্য মতে, বিয়ের দুই দিন পর ১৪ নভেম্বর ভাবনার মা-বাবা তাদের অ্যাপার্টমেন্টে আসেন। তারা বিয়ে মেনে নিয়েছেন বলে ভাবনাকে আশ্বস্ত করেন। তারপর বিয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নর জন্য ভাবনাকে সাথে করে নিয়ে যান। বলে যান দুই দিন পরে ১৬ নভেম্বর মেয়েকে শ্বশুর বাড়িতে ফিরিয়ে দিয়ে যাবেন। কিন্তু বাবার বাড়িতে যাওয়ার পর ভাবনা ফোনে অভিষেককে জানান, মা-বাবা মিথ্যে বলে তাকে এখানে নিয়ে এসেছে। এখন অন্য একটি ছেলেকে বিয়ে করার জন্য তাকে নির্যাতন করছে। এরপরই জানতে পারে ভাবনা আর বেঁচে নেই।
এ ঘটনায় আজ বুধবার মেয়েটির মা-বাবাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারা পুলিশের কাছে মেয়েকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ জানায়, ২৪ বছর বয়সী অভিষেকের সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ভাবনা। অভিষেক ভাবনার চেয়ে নীচু জাতের ছিলেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামার হিসেবে কাজ করতেন। পরিবারের কেউ রাজি না হওয়ায় গত ১২ নভেম্বর পালিয়ে দিল্লিতে বিয়ে করেন তারা।
এ ঘটনা কোনোভাবেই মানতে পারেন না ভাবনার মা-বাবা। সামাজিক মর্যাদা রক্ষায় মেয়েকে নৃশংসভাবে হত্যার পরিকল্পনা করেন তারা।
অভিষেকের ভাষ্য মতে, বিয়ের দুই দিন পর ১৪ নভেম্বর ভাবনার মা-বাবা তাদের অ্যাপার্টমেন্টে আসেন। তারা বিয়ে মেনে নিয়েছেন বলে ভাবনাকে আশ্বস্ত করেন। তারপর বিয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নর জন্য ভাবনাকে সাথে করে নিয়ে যান। বলে যান দুই দিন পরে ১৬ নভেম্বর মেয়েকে শ্বশুর বাড়িতে ফিরিয়ে দিয়ে যাবেন। কিন্তু বাবার বাড়িতে যাওয়ার পর ভাবনা ফোনে অভিষেককে জানান, মা-বাবা মিথ্যে বলে তাকে এখানে নিয়ে এসেছে। এখন অন্য একটি ছেলেকে বিয়ে করার জন্য তাকে নির্যাতন করছে। এরপরই জানতে পারে ভাবনা আর বেঁচে নেই।
No comments