বিসিবি একাদশের সঙ্গেই পারল না জিম্বাবুয়ে
টেস্ট সিরিজে নাকানি–চুবানি খাওয়ার পর ওয়ানডে সিরিজে জিম্বাবুয়ে নিশ্চয় ঘুরে দাঁড়ানোর মরণপণ চেষ্টাই করবে। কিন্তু কাজটা যে মোটেও সহজ হবে না, সেটারই আঁচ তারা পেল। ওয়ানডে সিরিজ শুরু আগে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে বিসিবি একাদশের কাছে ৮৮ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে জিম্বাবুয়ে একাদশ।
টেস্টের পর ওয়ানডে দল থেকেও বাদ পড়া নাসির হোসেন ৬২ বলে ৬১ করে তাতে রেখেছেন বড় ভূমিকা। পাশাপাশি শামসুর রহমানের ৪৯, শুভাগত হোমের ৪০ রানের সুবাদে প্রথমে ব্যাট করে ২৮২ রান তুলেছিল বিসিবি একাদশ। জবাবে লড়াইটা জমিয়ে তোলার আভাসই দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ২ উইকেটে তুলে ফেলেছিল ১৩২ রান। কিন্তু এরপর ২২ রানের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলার ধাক্কাটা আর সামলাতে পারেনি। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হয়েছে ১৯৪ রানে। টিমিসেন মারুমা করেছেন ৫০, সিকান্দার রাজা ৪৪ রান।
তৃতীয় উইকেটে মারুমা–রাজার ৭৭ রানের জুটিতে দারুণভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল জিম্বাবুয়ে। ৫৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলার ধাক্কাটা ভালোই সামাল দিয়েছিলেন এই দুজন। কিন্তু বিসিবি একাদশের বোলাররা এরপর দ্রুতই জিম্বাবুয়েকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। ২ উইকেটে ১৩২ থেকে হুট করে হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১৫৪। এর মধ্যে আবুল হাসান পরপর দুই বলে ফেরান মুর আর মায়ারকে। হ্যাটট্রিকটা অবশ্য তাঁর পাওয়া হয়নি।
দুর্দান্ত বোলিং করেছেন প্রথম দুই ওয়ানডেতে জায়গা না পাওয়া শফিউল ইসলাম। ৯ ওভার বোলিং করে মাত্র ২৪ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। মোহাম্মদ শহিদ, আবুল ও সাব্বির রহমানও নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিং করতে নামা বিসিসি একাদশের শুরুটাও কিন্তু ভালো হয়নি। ৫১ রানের মধ্যে তারা হারিয়ে ফেলেছিল ৩ উইকেট। কিন্তু বিসিবি একাদশের মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডার দুর্দান্ত ব্যাটিং করে জিম্বাবুয়ের সামনে চ্যালেঞ্জিং স্কোর ছুড়ে দেয়। মাত্র ১৪ বলে ৪ ছক্কায় ৩৩ রান তুলে আবুলও তাতে অবদান রাখেন।
আগামী শুক্রবার চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
টেস্টের পর ওয়ানডে দল থেকেও বাদ পড়া নাসির হোসেন ৬২ বলে ৬১ করে তাতে রেখেছেন বড় ভূমিকা। পাশাপাশি শামসুর রহমানের ৪৯, শুভাগত হোমের ৪০ রানের সুবাদে প্রথমে ব্যাট করে ২৮২ রান তুলেছিল বিসিবি একাদশ। জবাবে লড়াইটা জমিয়ে তোলার আভাসই দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। ২ উইকেটে তুলে ফেলেছিল ১৩২ রান। কিন্তু এরপর ২২ রানের ব্যবধানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলার ধাক্কাটা আর সামলাতে পারেনি। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হয়েছে ১৯৪ রানে। টিমিসেন মারুমা করেছেন ৫০, সিকান্দার রাজা ৪৪ রান।
তৃতীয় উইকেটে মারুমা–রাজার ৭৭ রানের জুটিতে দারুণভাবে এগিয়ে যাচ্ছিল জিম্বাবুয়ে। ৫৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলার ধাক্কাটা ভালোই সামাল দিয়েছিলেন এই দুজন। কিন্তু বিসিবি একাদশের বোলাররা এরপর দ্রুতই জিম্বাবুয়েকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। ২ উইকেটে ১৩২ থেকে হুট করে হয়ে যায় ৭ উইকেটে ১৫৪। এর মধ্যে আবুল হাসান পরপর দুই বলে ফেরান মুর আর মায়ারকে। হ্যাটট্রিকটা অবশ্য তাঁর পাওয়া হয়নি।
দুর্দান্ত বোলিং করেছেন প্রথম দুই ওয়ানডেতে জায়গা না পাওয়া শফিউল ইসলাম। ৯ ওভার বোলিং করে মাত্র ২৪ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। মোহাম্মদ শহিদ, আবুল ও সাব্বির রহমানও নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিং করতে নামা বিসিসি একাদশের শুরুটাও কিন্তু ভালো হয়নি। ৫১ রানের মধ্যে তারা হারিয়ে ফেলেছিল ৩ উইকেট। কিন্তু বিসিবি একাদশের মিডল ও লোয়ার মিডল অর্ডার দুর্দান্ত ব্যাটিং করে জিম্বাবুয়ের সামনে চ্যালেঞ্জিং স্কোর ছুড়ে দেয়। মাত্র ১৪ বলে ৪ ছক্কায় ৩৩ রান তুলে আবুলও তাতে অবদান রাখেন।
আগামী শুক্রবার চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
>>নিয়মিত বিরতিতেই উদযাপনে মেতেছে বিসিবি একাদশের বোলাররা। ছবি: শামসুল হক
No comments