শফিউল হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাইলেন রাষ্ট্রপতি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক খুনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। অধ্যাপক একেএম শফিউল ইসলামের হত্যা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একজন জ্ঞানতাপস এভাবে নিহত হবেন তা কারোরই কাম্য নয়। তিনি হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়ার আহ্বান জানান।
মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান। রুয়েটের চ্যান্সেলর হিসেবে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে অগ্রাধিকার দিয়েছে। এজন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পাশাপাশি আইসিটি ইন এডুকেশন মাস্টার প্লান প্রণয়ন করেছে। সরকারের ঘোষিত রূপকল্প ভিশন-২০২১ মূলত তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর। যার সফল বাস্তবায়নে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ।
তিনি গ্রাজুয়েটপ্রাপ্তদের উদ্দেশে বলেন, উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য হল জ্ঞান সঞ্চারণ ও নতুন জ্ঞানের উদ্ভাবন, সেই সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষার পাশাপাশি সৃজনশীল কর্মকাণ্ড, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও চিন্তার স্বাধীনতা বিকাশে অবদান রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিজেদের গবেষণায় সম্পৃক্ত রাখতে হবে, বাড়াতে হবে গবেষণার ক্ষেত্র।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা বিশিষ্ট প্রকৌশল শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, প্রকৌশল শিক্ষার সুফল এখনও জনগণ পায়নি। প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রতিষ্ঠানগুলোতে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। অপ্রশিক্ষিত আমলাদের অধীনে কাজ হয়। এই অবস্থার পরিবর্তনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন রুয়েট ভিসি প্রফেসর রফিকুল আলম বেগ।
সমাবর্তনে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি, ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, এনামুল হক এমপি, আবদুল ওয়াদুদ এমপি, আয়েন উদ্দিন এমপি, রাজশাহী সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজান উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও রুয়েট চ্যান্সেলর মো. আবদুল হামিদ সব গ্রাজুয়েটকে ডিগ্রি এবং কৃতী গ্রাজুয়েটদের মাঝে গোল্ড মেডেল ও ক্রেস্ট প্রদান করেন। সমাবর্তনে ২ হাজার ৮৭ জন গ্রাজুয়েট অংশগ্রহণ করেন।
মঙ্গলবার বিকাল ৩টার দিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান। রুয়েটের চ্যান্সেলর হিসেবে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার প্রকৌশল ও তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশে অগ্রাধিকার দিয়েছে। এজন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পাশাপাশি আইসিটি ইন এডুকেশন মাস্টার প্লান প্রণয়ন করেছে। সরকারের ঘোষিত রূপকল্প ভিশন-২০২১ মূলত তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর। যার সফল বাস্তবায়নে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ।
তিনি গ্রাজুয়েটপ্রাপ্তদের উদ্দেশে বলেন, উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য হল জ্ঞান সঞ্চারণ ও নতুন জ্ঞানের উদ্ভাবন, সেই সঙ্গে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষার পাশাপাশি সৃজনশীল কর্মকাণ্ড, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও চিন্তার স্বাধীনতা বিকাশে অবদান রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিজেদের গবেষণায় সম্পৃক্ত রাখতে হবে, বাড়াতে হবে গবেষণার ক্ষেত্র।
অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা বিশিষ্ট প্রকৌশল শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী বলেন, প্রকৌশল শিক্ষার সুফল এখনও জনগণ পায়নি। প্রকৌশল শিক্ষাকে প্রতিষ্ঠানগুলোতে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হয় না। অপ্রশিক্ষিত আমলাদের অধীনে কাজ হয়। এই অবস্থার পরিবর্তনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন রুয়েট ভিসি প্রফেসর রফিকুল আলম বেগ।
সমাবর্তনে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি, ফজলে হোসেন বাদশা এমপি, এনামুল হক এমপি, আবদুল ওয়াদুদ এমপি, আয়েন উদ্দিন এমপি, রাজশাহী সিটি মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজান উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি ও রুয়েট চ্যান্সেলর মো. আবদুল হামিদ সব গ্রাজুয়েটকে ডিগ্রি এবং কৃতী গ্রাজুয়েটদের মাঝে গোল্ড মেডেল ও ক্রেস্ট প্রদান করেন। সমাবর্তনে ২ হাজার ৮৭ জন গ্রাজুয়েট অংশগ্রহণ করেন।
No comments