উপহারের বাস ফেরত চান এখন
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের উপহার দেওয়া একটি বাস ফেরত চেয়ে উপাচার্যের কাছে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রয়াত স্বামী পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ কে এম ছায়াদত হোসেন বকুল (ওয়াজেদের ভাতিজা)। তাঁর পক্ষে আইনজীবী রইছ উদ্দিন বাদশা গত ২৩ অক্টোবর এই লিগ্যাল নোটিশ উপাচার্যের কাছে পাঠান।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১২ মার্চ সাবেক উপাচার্য আবদুল জলিল মিয়ার হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাসের চাবি হস্তান্তর করেন ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়াম্যান ছায়াদত হোসেন। তখন খবরটি পরিবেশনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলীর পক্ষ থেকে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। এখন সেই বাসটিই ফেরত চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, সাবেক উপাচার্যের আমলে ২০১২ সালের ১২ মার্চ মাসিক ৩০ হাজার টাকা ভাড়ার বিনিময়ে বাসটি দেওয়া হয়। ওই বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এই তিন মাস ভাড়ার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। তিনি পরে চলে গেলে চুক্তিনামাও করা হয়নি। ফলে আর কোনো ভাড়াও দেওয়া হয়নি। বাসটি সংরক্ষণের যাবতীয় ব্যয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে। লিগ্যাল নোটিশের দিন থেকে সাত দিনের মধ্যে ভাড়াসহ বাসটি ফেরত দেওয়া না হলে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে।
ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম ছায়াদত হোসেনের সঙ্গে গত কয়েক দিনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠোফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়।
তাঁর পক্ষে আইনজীবী রইছ উদ্দিন বাদশা গত রোববার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের পক্ষে এই লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখনো এর কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তাগাদা দিয়ে নতুন করে আবারও উপাচার্য বরাবর পত্র পাঠানো হবে।’
উপাচার্য এ কে এম নূর-উন-নবী বলেন, ‘ওই সময় আমি ছিলাম না। তবে লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার পর হিসাব শাখা ও অফিসের কাগজপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, ভাড়ার বিনিময়ে কোনো চুক্তি হয়নি। এমনকি কোনো টাকাও প্রদান করা হয়নি। তবে গাড়ি প্রদানের সময় বাসের চাবি হস্তান্তরের ছবি পাওয়া গেছে। এ-সংক্রান্ত খবর ওই সময় বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপাও হয়েছে। তবে শিগগিরই লিগ্যাল নোটিশের জবাব দেওয়া হবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রয়াত স্বামী পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ কে এম ছায়াদত হোসেন বকুল (ওয়াজেদের ভাতিজা)। তাঁর পক্ষে আইনজীবী রইছ উদ্দিন বাদশা গত ২৩ অক্টোবর এই লিগ্যাল নোটিশ উপাচার্যের কাছে পাঠান।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ১২ মার্চ সাবেক উপাচার্য আবদুল জলিল মিয়ার হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাসের চাবি হস্তান্তর করেন ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়াম্যান ছায়াদত হোসেন। তখন খবরটি পরিবেশনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলীর পক্ষ থেকে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হয়। এখন সেই বাসটিই ফেরত চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, সাবেক উপাচার্যের আমলে ২০১২ সালের ১২ মার্চ মাসিক ৩০ হাজার টাকা ভাড়ার বিনিময়ে বাসটি দেওয়া হয়। ওই বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এই তিন মাস ভাড়ার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। তিনি পরে চলে গেলে চুক্তিনামাও করা হয়নি। ফলে আর কোনো ভাড়াও দেওয়া হয়নি। বাসটি সংরক্ষণের যাবতীয় ব্যয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে। লিগ্যাল নোটিশের দিন থেকে সাত দিনের মধ্যে ভাড়াসহ বাসটি ফেরত দেওয়া না হলে আইনের আশ্রয় নেওয়া হবে।
ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম ছায়াদত হোসেনের সঙ্গে গত কয়েক দিনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠোফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়।
তাঁর পক্ষে আইনজীবী রইছ উদ্দিন বাদশা গত রোববার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওয়াজেদ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যানের পক্ষে এই লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এখনো এর কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। তাগাদা দিয়ে নতুন করে আবারও উপাচার্য বরাবর পত্র পাঠানো হবে।’
উপাচার্য এ কে এম নূর-উন-নবী বলেন, ‘ওই সময় আমি ছিলাম না। তবে লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার পর হিসাব শাখা ও অফিসের কাগজপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, ভাড়ার বিনিময়ে কোনো চুক্তি হয়নি। এমনকি কোনো টাকাও প্রদান করা হয়নি। তবে গাড়ি প্রদানের সময় বাসের চাবি হস্তান্তরের ছবি পাওয়া গেছে। এ-সংক্রান্ত খবর ওই সময় বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপাও হয়েছে। তবে শিগগিরই লিগ্যাল নোটিশের জবাব দেওয়া হবে।’
No comments