হরিয়ানায় বাবা বাহিনী পুলিশ সংঘর্ষ
উত্তর ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ধর্মগুরু বাবা রামপালের আশ্রম কর্মীদের সঙ্গে রাজ্য পুলিশ বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস এবং লাঠিচার্জ করেছে। আর এই ঘটনায় আশ্রমের কর্মীরাও পুলিশ বাহিনীর ওপর চড়াও হয়ে পাথর এবং এসিড নিক্ষেপ করেছে। হরিয়ানার হিসার জেলার শতলোক নামক একটি আশ্রমকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া মারফত পাওয়া শেষ খবরে জানা যায়, আশ্রম কর্মী ও পুলিশের মধ্যকার সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অনেকেই আহত হয়েছে। আশ্রমটির প্রধান বাবা রামপালের বিরুদ্ধে একটি মামলা দীর্ঘদিন ধরেই পাঞ্জাব এবং হরিয়ানার আদালতে চলছিল। কয়েকদিন আগে পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা আদালত একসঙ্গে রামপালকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিলেই মূলত বাবার সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বেধে যায়। সমর্থকরা নিজেদের বাবার কমান্ডো বাহিনী পরিচয় দিয়ে আশ্রমের ভেতরে রামপাল বাবাকে লুকিয়ে রেখেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পুলিশ আশ্রমের ভেতরে যেতে সক্ষম হয়নি এবং আশ্রমের পানি, বিদ্যুৎ এবং খাবারের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
২০০৬ সালের এক মামলায় ৬৩ বছর বয়সী এই আধ্যাত্মিক গুরু বাবা রামপাল জামিন পেয়েছিলেন। সেসময়ও তার সমর্থকরা গ্রামবাসীর উপর গুলি চালিয়েছিল এবং সেই ঘটনায় একজন মারা যায় ও অনেকেই আহত হয়। হরিয়ানা পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, আদালতের রায় পাওয়ার প্রায় ১১দিন আগে থেকেই আশ্রমের ভেতরে পাথর এবং এসিড এনে জড়ো করে বাবার কমান্ডো বাহিনী। আশ্রমের ভেতর থেকে বেশ কয়েক দফা গুলির শব্দ এবং আগুনের ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। টাইসম অব ইন্ডিয়া।
দাঙ্গাগুরুদের সঙ্গে নেই : মমতা
বিজেপি বিরোধী জোট গঠন করতে নিজের অবস্থান ফের স্পষ্ট করে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমি ধর্মগুরুদের সঙ্গে আছি, দাঙ্গাগুরুদের সঙ্গে নেই।’ ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দিল্লিতে সোমবার এসব কথা বলেছেন মমতা ব্যানার্জি। ইন্ডিয়া টুডে।
তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি যে কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপি বিরোধী এই জোটে অন্যদের মতো সিপিএমকেও চান তাও স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি। মমতার এই প্রচেষ্টাকে অবশ্য রাজ্যে বিজেপির উত্থানকে ঠেকাতে করা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে কোনো কোনো মহল থেকে প্রশ্ন তুললেও এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন মমতা।
তার দাবি, ‘রাজ্যে বিজেপির শক্তির কথাটা মিডিয়া ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বলছে। বাস্তবটা অন্যরকম। আমরা ৩৫ বছর ধরে লড়াই করে বামদের সরিয়েছি। আর বাংলায় দাঙ্গা লাগিয়ে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ওরা দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ থেকে সর্বত্র দাঙ্গা লাগাচ্ছে।
২০০৬ সালের এক মামলায় ৬৩ বছর বয়সী এই আধ্যাত্মিক গুরু বাবা রামপাল জামিন পেয়েছিলেন। সেসময়ও তার সমর্থকরা গ্রামবাসীর উপর গুলি চালিয়েছিল এবং সেই ঘটনায় একজন মারা যায় ও অনেকেই আহত হয়। হরিয়ানা পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, আদালতের রায় পাওয়ার প্রায় ১১দিন আগে থেকেই আশ্রমের ভেতরে পাথর এবং এসিড এনে জড়ো করে বাবার কমান্ডো বাহিনী। আশ্রমের ভেতর থেকে বেশ কয়েক দফা গুলির শব্দ এবং আগুনের ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। টাইসম অব ইন্ডিয়া।
দাঙ্গাগুরুদের সঙ্গে নেই : মমতা
বিজেপি বিরোধী জোট গঠন করতে নিজের অবস্থান ফের স্পষ্ট করে দিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমি ধর্মগুরুদের সঙ্গে আছি, দাঙ্গাগুরুদের সঙ্গে নেই।’ ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে দিল্লিতে সোমবার এসব কথা বলেছেন মমতা ব্যানার্জি। ইন্ডিয়া টুডে।
তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি যে কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপি বিরোধী এই জোটে অন্যদের মতো সিপিএমকেও চান তাও স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি। মমতার এই প্রচেষ্টাকে অবশ্য রাজ্যে বিজেপির উত্থানকে ঠেকাতে করা হচ্ছে কিনা তা নিয়ে কোনো কোনো মহল থেকে প্রশ্ন তুললেও এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন মমতা।
তার দাবি, ‘রাজ্যে বিজেপির শক্তির কথাটা মিডিয়া ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বলছে। বাস্তবটা অন্যরকম। আমরা ৩৫ বছর ধরে লড়াই করে বামদের সরিয়েছি। আর বাংলায় দাঙ্গা লাগিয়ে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারবে না। ওরা দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ থেকে সর্বত্র দাঙ্গা লাগাচ্ছে।
No comments