জাসদ নেতা কাজী আরেফ হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল
কুষ্টিয়ার জাসদ নেতা কাজী আরেফসহ পাঁচজনকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আনোয়ার হোসেন, ইলিয়াস ও রাশেদুল ইসলাম জন্টুর রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে আর কোনো বাধা নেই। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার কালিদাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সন্ত্রাসবিরোধী জনসভায় চরমপন্থিদের ব্রাশ ফায়ারে প্রাণ হারান জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী আরেফ আহমেদ, কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সভাপতি লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইয়াকুব আলী, স্থানীয় জাসদ নেতা ইসরাইল হোসেন ও সমশের মণ্ডল।
হত্যাকাণ্ডের পাঁচ বছর পর ২০০৪ সালের ৩০ আগস্ট কুষ্টিয়া জেলা জজ আদালত এ হত্যা মামলায় ১০ জনের ফাঁসি ও ১২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন। আসামিরা হাইকোর্টে রিট করলে ২০০৮ সালের ৩১ আগস্ট আদালত একজন ফাঁসির আসামি ও ১০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির শাস্তি মওকুফ করে রায় দেয়।
পরে সরকারপক্ষ (বাদি) সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলে আদালত ২০১১ সালের ৭ আগস্ট হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে রায় দেন। পরে আসামিপক্ষ রিভিউ আবেদন করলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেন।
১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার কালিদাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সন্ত্রাসবিরোধী জনসভায় চরমপন্থিদের ব্রাশ ফায়ারে প্রাণ হারান জাসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কাজী আরেফ আহমেদ, কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সভাপতি লোকমান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ইয়াকুব আলী, স্থানীয় জাসদ নেতা ইসরাইল হোসেন ও সমশের মণ্ডল।
হত্যাকাণ্ডের পাঁচ বছর পর ২০০৪ সালের ৩০ আগস্ট কুষ্টিয়া জেলা জজ আদালত এ হত্যা মামলায় ১০ জনের ফাঁসি ও ১২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন। আসামিরা হাইকোর্টে রিট করলে ২০০৮ সালের ৩১ আগস্ট আদালত একজন ফাঁসির আসামি ও ১০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির শাস্তি মওকুফ করে রায় দেয়।
পরে সরকারপক্ষ (বাদি) সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলে আদালত ২০১১ সালের ৭ আগস্ট হাইকোর্টের দেয়া রায় বহাল রেখে রায় দেন। পরে আসামিপক্ষ রিভিউ আবেদন করলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেন।
No comments